ব্যবসায়ে বাঙালী * २७ नॉड़े, हेश भिइ कथा । नांथांब्र१ ८लांटकब्र छैांक नाई नृङा, किरू शांशंङ्ग चां८छ् ठांझांद्र थ८ग्नांखtनब्र अङिब्रिङ जां८छ् ! किरू ऊँॉझांब्रां ८कॉब প্রকার দায়িত্ব বা ঝঞ্জাটের মধ্যে যাইতে রাজী নহেন। সম্প্রতি কে, সি, মল্পিক মহোদয় জাৰ্ম্মানী হইতে সেলাইয়ের কল আমদানী করিয়া কমিশন লাভে বাংলা দেশে বিক্রয় করিতেছেন। তাহার মত একজন ধনী লোক ইচ্ছা করিলে এই বিদেশী মালের ক্যানভাস না করিয়া নিজেই স্বইং মেশিনের ফ্যাক্টরী স্থাপন করিতে পারিতেন। চালানী ব্যবসা বাংলার পাট, ধান, তেতুল, তুলা, লঙ্কা, হলুদ, কলাই, এমন কি খেংরা কাঠ পর্যাস্ত, স্থদুর পল্লীগ্রাম হইতে খরিদ করিয়া অ-বাঙালীরা ‘বাংলার বাহিরে চালান দিয়া থাকে । উহাতে তাহারা বেশ কিছু উপার্জন করে । আমরা যদি ঐ সমস্ত জিনিস খরিদ করিয়া সন্ধান লইয়া, ঐ সমস্ত স্থানে চালান করিতে পারি, তাহা হইলে অ-বাঙালী ব্যবসায়ীরা ক্রমশঃ উহা বাঙালীর হাতে ছাড়িয়া দিতে বাধ্য হইবে । কিন্তু আমরা তাহার কোন চেষ্টাও করি না, সন্ধানও লই না । আমরা কেবল পাঁচজনে যাহা করিতেছে, তাহারই অনুকরণে মুদি, ধোপা, নাপিত, চ-প্রভৃতির দোকানের সংখ্যা বৃদ্ধি করিতেছি। আমরা নিজের মাখা স্বামাইয়া কিছু করিব না—পাচ জনে একটা ব্যবসা করিয়া আয়ের সংস্থান করিতেছে যেমনি দেখিতে পাইলাম, অমনি তাহাদের পাশে সেই ব্যবসায় খুলিয়া বসিলাম ; ফলে সকলেই ধ্বংস । পল্লী-অঞ্চলের লোক যত দুর্দশাগ্রস্ত হইয়া পড়িতেছে, ততই डांशब्रा श्ब्र छांकूर्द्रौञ्चब्र गकांग्रन, ना श्ब गांयांछ भूनषन जहेब बै नमड বাবলায়ে ভীড় বৃদ্ধি করিতেছে। খাওয়া তো পাইল হোটেলে, তিন
