ඝාu] আমরা পূর্বেই বলিয়াছি আসামের বন-বিভাগ ভারতবর্থের অন্য সকল প্ৰদেশৰ বন-বিভাগ অপেক্ষা সৰ্ব্বাংশেই পিছাইয়া আছে । তাহার প্রধাণ কারণ আসামের বন-বিভাগের কোন সুচিন্তিত কৰ্ম্মপদ্ধতি নাই । তাই সৰ্ব্বাগ্রে একটা সুচিন্তিত অতু্যৎকৃষ্ট কৰ্ম্ম-নীতির আবিষ্কাল কবিতে হইলে । বনে কি কি গাছ পাওয়া যায়, ইহার কোন অংশে কোন জাতীয় গাছ অধিক পৰিমাণে থাকে, কোন গাছ কি পরিমাণে পাওয়া যাইবে ইত্যাকার বিবিধ বিষয়ের সঠিক বিবৰণ বন-বিভাগকে রাখি, ত হইবে । ইহা না করিলে টিম্বর বা বসায়ী দিগকে বড়ই অসুবিধা DLK DBDB DT D S BBD BD BBDDD DBBDKt BDD হইতে টিম্বর সংগ্ৰহ করিবে । তাতাকে কাঠ কাটিবার যন্ত্রপাতি আনিতে হইবে, কাঠ বাহিত্যা লইম! যাইবাব ব্যবস্থা করিতে ঠাইবে-ইঙ্গা৩ে প্ৰচুব মুলধন frts করার প্রয়োজন । সে পুর্ব হাইকে ই বনে কোন গুণ বিশিষ্ট কি পরিমাণ কাঠ পাওয়া যাইতে পারে, তাহা জানিতে না পারলে অতি টাকা খরচ করে কেমন কবিয়া ? আসামের বন-বিভাগ এ সকল বিষয়ে সঠিক ংবাদ সরবরাহ করিতে অপারগ । বস্তুশুঃ তাহাদিগের ঐ অক্ষমতার জন্য ‘আসামে স্থাপিত একটিী ম্যাচ ফ্যাক্টরী ও কয়েকট কাঠ চেরাই কোম্পানীকে যথেষ্ট অসুবিধার মধ্যে পড়িতে হইয়াছে । আসামের জঙ্গল যে আজও বেবন্দোবস্তে পড়িয়া আছে-ইহার জন্য কিন্তু একমাত্র বন-বিভাগকেই দোষী করিলে চলিবে না । ইহার আরও দুইটী কারণ 'e:CE | প্রথমতঃ অতি বিস্তীর্ণ স্থান জুড়িয়া আসামের BYY BDDSDBDSS TTt BDDBB DuD KD BtDEDBDB KDSSz DL DBBSDL KLL uDt S দ্বিতীয়তঃ আসাম অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর স্থান । আসামের বন সম্পদ S·公念 কাজেই এখানে কাজ আরম্ভ করিতে হইলে প্রচুর Jis rigts (2CEa যাহা হউক বন-বিভাগ যথেষ্ট পরিমাণে অর্থ পাইলে এ সকল অভাব দূর হইতে পারে-এমন বিশ্বাস করিলে অন্যায় হইবে না । বন-বিভাগ কাজ আরম্ভ করিয়াছে ৷ ৫৭। বর্গ মাইল আয়তনের দুইটী বনের উপর ৭ বৎসর “রক্ষা-আইন” জারী করা হইয়াছে। লক্ষ্মীপুর বিভাগের অন্তর্গত ডিহিং, কাকৈ এবং ভুলং এর রক্ষিত <ri ( Reserved Iforest ) nga sa 39 L SL gDD S S BK S DBD S BDDBLT SS S ii BDBz বর্ষে গ্ৰাম্য জঙ্গলের আয়তন ৬৮০৯ একর BDDuD DBK S S DBDLLDLS BES0EE OED DYBDBBB BDBBDY eeLLSSS SsE LDS gDTS DDDDDS SLG DBBL সরকারী বন আজিও কোন শ্রেণীভুক্ত হয় নাই (Unclassed state Forests) eţăţa ofie ১৮৮ বৰ্গ মাইল কমাইয়া দেওয়া হইয়াছে। এইরূপে এই জঙ্গলের চতুঃসীমার দৈর্ঘ্য আলোচা বর্ষে ৪৭৮৫ মাইলে পৰিণত হইছে । পূর্ব বর্ষে ইহ। ৪৭৫৩ মাইল ছিল । "স্মাসাশের জঙ্গলের দু" ত উন্নতি সাধনের প্রধান অন্তরাধ হইল মজুর বিভ্ৰাট । স্থানীয় লোকে জঙ্গলে কাজ করিতে চাহে না । ইহাতে কর্তৃপক্ষকে মহা অসুবিধায় পড়িতে হইয়াছে। বিদেশ হইতে যথেষ্ট ংখ্যক মজুর আমদানী করা ছাড়া এই মজুর সমস্তার সমাধান করিবাব দ্বিতীয় পন্থা নাই । পুৰ্ব্বনীতি । পূর্বে বনের গাছ বিক্রয় করা এবং তাহার হিসাব BDK BBDtD SDBDS DDDDDBSDBB sBtD BBBS যে কেহ যে কোন ধরণের গাছ যে কয়ট ইচ্ছা! কিনিতে পারিত । বন-বিভাগ কিছুতেই আপত্তি করিত না । কিন্তু বৰ্ত্তমানে এই প্রথার কিছু রদ
