পাতা:ব্যবস্থা-দর্পণঃ প্রথম খণ্ড.djvu/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যবস্থা-দৰ্পণঃ שסאמי iB BBB J DBBB BBBB BBBB BBBBB BBBB BBBBBBBS BB BB BBB DDS DB BBB নজীর SSBBBB BBBS BBBBSBBBBBS BBB BBB S BB LSBBBBD BB B BBBB BBB ১১৯০ সালে নিস্সন্তান মরিলে উক্ত বিষয়ে তাহার যে অংশ তাহা তাহীর দুই জাত দান পত্রদ্বীর প্রাপ্ত হওয়া এজহারে দখল করিয়া লয়, কিন্তু মৃত ব্যক্তির পত্নী রাধামণি তাঁহীদের নামে নালিশ করিয়া শেষে সদর দেওয়ানী আদালত হইতে ডিক্ৰী প্রাপ্ত হইয় তাহীর স্বামী জীবদ্দশায় যে অংশ ভোগ করিয়াছিল তাহার দখল পাইল । মৃত গোবিন্দচন্দ্রের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা ও বাদি শম্ভুচান্দ্রর পিতা শ্যামচন্দ্র ১৮১৯ সালে এবং গোবিন্দচন্দ্রের পত্নী রাধামণি ১৮২১ সালে মরিল। রাধামণি সদর দেওয়ানী আদালতের ডিক্রীর দ্বার পতির মরণান্তে যে বিষয় অধিকারিণী হইয়া মরে তাহীর অদ্ধেকের নিমিত্তে বাদী এই দাওয়া উপস্থিত করে। বাদী বয়ান করে যে তাঁহার পিতা ও প্রতিবাদির মধ্যে এই শরতে এক একরার লিখিত পঠিত হয় যে রাধামণির মৃত্যুর পর তাহার অধিকৃত বিষয় তাহার সমান ভাগ করিয়া লইবে, যদি তাহদের কেহ রাধামণির পুৰ্ব্বে মরে তবে যে (ভ্রাতা) মরিবে তাহার উত্তরাধিকারী জীবিত অপর ভ্রাতার সহিত সমভাগী হইবে। জওয়াবে লিখিত হয় যে বাদির এজহরি একরার কখনো লিখিত পঠিত হয় নাই, তাহার পিতা রাধামণির জীবন কালে মরাতে, রাধামণির ত্যক্ত বিষয়ে যথাশাস্ত্র তাহার কোন দাওয়া নাই। ঢাকার কোর্টের তৃতীয় জজ এজহরি একরার যথার্থ কি না ইহার প্রতি প্রনিধান না করিয়া, পরন্তু ইহা বিবেচনা করিয়া যে এই মকদ্দমার নিম্পত্তি প্রধানতঃ শাস্ত্রের বিধানের উপর নির্ভর করে, আদালতের পণ্ডিতকে এই প্রশ্ন করিলেন যে—যাবজ্জীবন পতি ধনোপভোগিণী পত্নীর মরণে তৎপতির (জীবিত) ভ্রাতা ও মৃত ভ্রাতার পুতু তদ্বিষয়ের দাবীদার। এ অবস্থায় তাহীদের মধ্যে কে ঐ বিষয়াধিকারী ?—ঢাকা কোর্টের পণ্ডিত উত্তর করিলেন যে তাহার উভয়েই ঐ বিষয়ের সমান ভাগ পাইবার যোগ্য । কিন্তু জজের এই ব্যবস্থার ন্যায্যতা বিষয়ে সন্দেহ করিয়া সদর দেওয়ানী আদালতে এই প্রার্থনায় মকদম প্রেরণ করিলেন যে তথাকার পণ্ডিতের উক্ত ব্যবস্থা ন্যায্য কি না তাহার রিপোর্ট করেন । পণ্ডিত শোভাশাস্ত্রী ও রামতনু শৰ্ম্ম (প্রেরিত) প্রশ্ন ও উত্তর পাঠে লিখিলেন যে—“বিভাগের পূৰ্ব্বে পুত্ৰ মরিলে তাহীর পুত্র যদি পিতামহ হইতে কোন অংশ না পাইয়া থাকে তবে সে ধন ভাগী হইবে –বর্তমান মকদ্দমীর বাদী মৃতপিতৃক পৌত্র হওয়াতে দায়ভাগ ধৃত কাত্যায়নের উক্ত বচনীচুসারে তাহার অংশ পাইতে পারে—ইহা লিখিয়া সদরীয় পণ্ডিতের নিম্ন আদালতের পণ্ডিতের দত্ত ব্যবস্থা স্থিরতর রাখিল্লেন। ঢাকা-কোর্ট অ'পীলের তৃতীয় জজ ঐ আদালতের পণ্ডিতের ব্যবস্থার পোষকতায় ( সদরীয় পত্তিত্তের) মত প্রাপ্ত হইয় এবং ইহা বিবেচনা করিয়া যে বাদির কথিত একরার যথার্থতই লিখিত পঠিত হইয়াছে বাদির দাবী ডিক্ৰী করিলেন । এই ফয়সলীতে অসম্মত হইয়া রুদ্রচন্দ্র চৌধুরী সদর দেওয়ানী আদালতে আপীল করিলেক। ১৮২১ সালের ১৬, ১৭, ১৮ ও ১৯ জলাই তারিখে এই মকদ্দময় সদর আদালতের একটিং জজ শ্ৰীযুক্ত ডোরিন সাহেব আপনার রায় লিখিলেন যথা—“ দৃষ্ট হইতেছে যে গোবিন্দচন্দ্র চৌধুরী যে বিষয় অধিকার করিয়াছিল BDD BB BBB BBB BBBB BBBBB BBBBBBB BBBS BBB BBB BBBB BB BB BBB উপস্থিত করে। নিম্ন আদালত কতক এজহরি একরারের বুনিয়াদে, কতক বা সাধারণ দায় শাস্ত্রানুসারে BBgBB Du DDS BBB BB BBB BBB BBB BBBS BBB BBBB BBBB BB হইতেছে। দায়ভাগের ও দায়তত্বের ইংরাজি অনুবাদ দৃষ্টে এবং জগন্নাথ তর্কপঞ্চাননসংগৃহীত বিবাদভঙ্গ:BBBB BBB BBBB BBBB BBBBB BBBS BDD BBu BB BBBBBBB BDDDDD D DDS BB BBBB BBBBBBB BBBB DDDDD BBBBBBB BBBB BBBBBB BBBB DDBBB এই আদালতের পণ্ডিতেরা যে ব্যবস্থা দিয়াছেন তদৃষ্টে এই সংস্থাপিত মত বোধ হইতেছে যে পতির মরণে স্বৰয় ধন পত্নীকে অশিলে, ঐ পত্নীর মরণকালে তৎপতির দায়াদের স্বত্ব জন্মে, পতির মরণকালে জন্মে না, অতএব ঐ পত্নীর মরণকালে তৎপতির যে ২ দায়ীদের জীবন ছিল তাহারাই দায়াধিকারি। যে ব্যক্তি ঐ বিধবার জীবনকালে মরে তাহার স্বত্ব সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়, তৎপুত্ৰতে ৰর্ভিতে পারে না। পুৰ্ব্ব ব্যবস্থাতে এই স্থাপিত হইয়াছে। যদ্যপি পুরনিয়াতে ও বাঙ্গলার আর ২ দেশে প্রচলিত ( দায়) শাস্ত্রে কোন ২ বিষয়ে প্রভেদ আছে তথাপি কথিত বিষয়ে মতের বৈলক্ষণ নাই, সকলেই একমত হইয়া স্বীকার করেন যে পুত্রBBBBBBBB BBBBBBBD DDS DBB BBBS BB BBBB BBB BBDD DDDDDD নিদৃসন্দেহ রূপে উত্তরাধিকারিণী, এবং তাহাকে উত্তরাধিকারিণী হইতে অকাট্যরূপে অধিকার আছে।