পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলে মাতৰম্। মুসলমানদের আগমনের পর হইতে মুসলমান-রাজত্বের অবসান পৰ্য্যন্ত হিন্দু-মুসলমান ভারত-ইতিহাসের স্বাদ্যস্ত জুডিয়া কেবল অশান্তির ঝড় তুলিয়া রাখিয়াছে। সেই প্রবল বাযুপ্রবাহে হিন্দুরা তাঁহাদের সমুদয় সদগুণরাশি উড়াইয়া দিয়া, একটা নিজীব জড়তার মধ্যে আত্ম-সমাধি রচনা করিয়া লইয়াছে। এ পক্ষে আমি এখন শুধু ঔচিত্য-বিচার করিব,–সন্তব-অসম্ভব বা স্বাভাবিকতার হিসাব আমি করিতে চাহিনা। কাজেই সে ভাবে বলি—এক্ষেত্রেও হিন্দুর যথার্থ কৰ্ত্তব্য স্থির করিতে পারে নাই । আত্ম-বিরোধের ফলে, আমরা যে মুসলমানগণকে ঘবে ঢুকিতে দিয়াছি তাহাদের সহিত পুনরায় বিবাদ করিয়া যে আমাদেরি অলাভ, তাহ আমাদের তখনো বোধগম্য হয় নাই । আমরা অদূরদর্শীর ন্যায় সিংহাসন তাহদের অধিকারভুক্ত করিযা দিয়া, আবার পরক্ষণেই তাই কাডিয়া লইবাব জন্য ব্যগ্রত প্রকাশ করিতে লাগিলাম। কিন্তু, ইহাতে বিপরীত ফল দর্শিল —যখন মুসলমানগণ আমাদের দেশকে সম্পূর্ণরূপে আপনার কবিয়া লষ্টবার জন্ত এই দেশে আসিয়াই বস-বাস করিতে আরম্ভ কবিল, তখনি তাহাদের সহিত আমাদের আপোষে নিম্পত্তি করা উচিত ছিল । তাহ না করিয়া, আমরা পুনরায় গৃহ-বিবাদের স্বত্রপাত করিয়াছি। কিন্তু, এরূপভাবে দিন কাটিতে পারে না। তাই, আমাদের এই বিরোধের সুযোগ প্রাপ্ত হইয়া, ইংরাজ বণিক 형 ভূমিকা।