পাতা:ব্যানরজী ভায়া.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १ ) ৰায় রীত্তি নাই সুতরাং তাহাতে শীঘ্ৰ তাল ৰোধ ও শুরুৰোধ হয় না “ । কেবল মাত্ৰ শুনিয়া গুলিয়া সঙ্গীভালোচনার উদাহরণ অস্মদেশের গোশকট চালকেরা , গ্রন্থকার সঙ্গীত বিষয়ে সে দলের নছেন । গোস্বামিজী, তাহাকে শিক্ষা দিবার সময়ে, অঙ্গুলি বিক্ষেপের কৌশল ইত্যাদি স্বারা, বিশুদ্ধ তাললয় সহ বাজাইবার প্রকরণ, বোধ করি, যন্ত্রে পুনঃ পুনঃ দেখাইয়া দিয়াছেন । শিক্ষকের গীত ৰাদ্য শুনিয়া, তাহার নিকট কৌশলাদি শিখিয়া, সঙ্গীত্ত শিক্ষকরা হয়, তাহা না করিয়া, কেবল গ্রন্থ দেখিয়া শিক্ষণ করিলে, তদপেক্ষ সত্বর সুর তাল বোধ হইতে পারে, গ্রন্থকারের উক্তির, যদি এরূপ মৰ্ম্ম হয়, তবে আমরা, বিস্ময় প্রকাশ করি মাত্র । যেহেতু সঙ্গীত, শব্দসম্ভত, এবং কর্ণষ্ট যে শব্দ গ্রাহক ইন্দ্রিয়, বিজ্ঞানবিং গ্রন্থকার, ৰোধ করি ইহা অবগত আছেন , সুতরাং শব্দের তারতম্য কর্ণপথ দ্বারা প্রবিষ্ট হইয়া, অস্তুরে যে রূপ, প্রগাঢ় ভাবে আলিঙ্গিভ হয়, অন্য ইন্দ্রিয়ের সহায়তায়, সেরূপ হওয়ার সম্ভব নছে । তবে, গ্রন্থ দেখিয়া শিক্ষা করিলে, অপেক্ষণকৃত সত্ত্বর সুর ভাল বোধ হইবে, এ কিরূপ উক্তি ! চক্ষের সাহায্যে চিত্রবিদ্যা, ও কর্ণের সাহায্যে সঙ্গীত বিদ্যা শিক্ষা করা, কুরীক্তিও নহে, গ্লানিও নহে। গ্রন্থকার কি ভাবে, ভূমিকায়, সহজ বুদ্ধির প্রতিকুল এসকল বাক্য লিখিয়াছিলেন, বলিতে পারি না । বিজ্ঞাপনের সমালোচনা এই পৰ্যন্ত ; এক্ষণে গ্ৰন্থকারের মুখৰন্ধে হস্তক্ষেপণের অপবশ্যক । - মুখৰন্ধেয় ১১ পংক্তির অগ্রস্ত হইতে, প্রাচীন ভারভের সদস্টক্ত বিদ্যা সম্বন্ধে, লিখিত হইয়াছে “প্রাচীনকালে ( ভারতবৰে । জলিলয় সমেত সঙ্গীতের সুর লিপিবদ্ধ করিবায়, এরূপ কেন্মি পরিণত সীতাক্ষরের ব্যবহার ছিল না, বন্ধ,ায় জ্যবহাৰ ক্ষা