পাতা:ব্রহ্মকায়স্থ - ললিতাপ্রসাদ দত্তবর্মা.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ৯৭ ] যখন ব্রাহ্মণের দাস তখন সম্মানসূচক বিনয়পূর্ণদাস শব্দ কদাচ কোনস্থলে ব্যবহারে দোষ দেখি না, কিন্তু সাধারণতঃ দাস শব্দ নামের শেষভাগে অনিচ্ছা সত্ত্বে ব্যবহার করিতে স্বীকৃত হইলেন না। তিনি বলিলেন বেতনভুকদাসত্ব কখনই স্বীকাৰ্য্য নহে । তাহা কেবল শূদ্রের কৰ্ম্ম। “নাহং দাসোহি বিপ্ৰাণাং শৃণু বাক্ষ্যামি তত্ত্বতঃ ।” এই সকল কথা বলায় কাচাকুজাগত অপর সকল কায়স্থই সেইকালে তাহাতেই অনুমোদন করিলেন । রাজাও একটু দ্যস্ত তইলেন এবং শেষে বিচাবি কািরয়া বুঝিলেন যে এখন কৌশল বা তীত ইহাদিগকে পদচ্যুত করিতে পারা যাইবে না। কায়স্থগণকে পদচ্যুত না করিলে চাতুর্বর্ণ্য ধৰ্ম্ম লোপ হইবে না, এবং তাচার ভ্ৰষ্ট শাখা গৌড়ভূমিতে আর দীপ্তি পাইবে না। অবশেষে কতক গুলি ব্ৰাহ্মণকে চাস্তগত করিয়া সর্বপ্রথমে দত্তকে নিৰ্য্যDBDB DBBBS STDSKDt DBDD DBDu BuDS SDBDDBD SDSKB BDJ অর্থ পুরষ্কারাদি স্বীকার করিয়া গুরুতর উদ্দেশ্য সাধনের জন্য একটী প্ৰকাশ্য সভা তাহদোন করি ধার স্থির কবিলেন । এমতে রাজ পণ্ডিত-ব্ৰাহ্মণ মণ্ডলীর সহিত যুক্তি করিয়া সিদ্ধাস্ত করিলেন যে নয়টা গুণ থাকিলে মনুষ্য কুলীন হয়। অর্থাৎ নিজ কুলের মধ্যে প্রধান হয়। যথা আচারো বিনয়ো বিদ্যা প্ৰতিষ্ঠা তীর্থদর্শনীং । নিষ্ঠাশান্তিস্তপোদানই নবাধাকুললক্ষণং ৷ তিনি দেখিলেন দত্তের সকল গুণই আছে, এমত অবস্থায় তঁহাকে দমন কাবার উপায় কি ? স্থির হইল যে একটী সভায় পাঁচ ঘঁর কান্তিকুজগত কায়স্থযুক্ত আহবান করা হউক। ব্রাহ্মণ