পঞ্চদশোহ ধ্যায়ঃ । মৃত্যুম্বেছসি ত্বধৰ্ম্মভ্যং ভদ্রঘেতকুতং হবি: ১’ । এবং হুদুমারভ্য পাদাঙ্গুষ্ঠে তু দক্ষিণে । বিশ্রাব্য দক্ষিণং পানিং নভিং বৈ পার্লিন পৃশং ততঃ পুনরুপম্প্রং চাক্মানমভিসংস্পৃশং। অঙ্কিণী নাসিক শ্রোত্রে হৃদয়ং শির এব চ। দ্বাৰাস্ত্রাণবুভাবেণ্ডেী প্রাণাপানাবুদ হতে। ১২ আয়োঃ প্ৰাণোহন্তরাত্মাস্ক বহেইপনোহত , উচ্যতে। অগ্নং প্রাণস্তথাপনং মৃত্যুঞ্জীবিত্তমেব চ। ১৩ অন্নং ব্রহ্ম চ বিজ্ঞেয়ং প্রজানাং প্রণবস্তথা । অম্নাদ্ভূতনি জায়স্তে স্থিতিরুন্নেন চেষ্যতে ॥ ১৪ বৰ্দ্ধস্তে তেন ভূতানি ভস্মাদন্নং তদুচ্যতে। ১৫ তদেবাগ্নেী হুতং হয়ং ভুঞ্জতে দেবদানবা । গন্ধৰ্ব্বযক্ষরক্ষাংগি পিশাচাশচীনমেব হি ॥ ১৬ ইতি তীব্রহ্মাণ্ডে মহাপুরাণে পাশুপতযোগো নাম চতুৰ্দ্দশোহুধায় । ১৪ । করবে। তুমি স্বরুজ্যেষ্ঠ, উগ্র, চতুর ও ইন্দ্র, তুমি আমাদিগের মৃত্যুসংহারক, তোমার উদেশে অৰ্পিত এই হবিঃ তামণিগের মঙ্গল সাধন করুক। এইরূপ বলিষ্ট হৃদয় হইতে আরম্ভ করিয়া দক্ষিণ পাদঙ্গুষ্ঠে দক্ষিণহস্ত স্থাপনপূর্বক পরে তদ্বারা নাভি স্পর্শ কfরবে। ১—১১। অতঃপর পুনরায় জল স্পৰ্ণপূৰ্ব্বক স্বশরীর স্পর্শ করিয়া চক্ষুদ্ধ", নাসিকা, কর্ণরয়, হৃদয় ও স্তক যথাক্রমে স্পর্শ করবে। পূৰ্ব্বোক্ত প্রাণ ও অপনি এই উভয়ই আত্মস্বরূপ। তন্মধ্যে প্রাণবায় অস্ত রাষ্ণস্বরূপ এবং অপানবায়ু বহিরাত্মস্বরূপ। অল্পই প্রাণ, অপান, মৃত্যু ও জীবিতস্বরূপ। অন্ন ব্রহ্মস্বরূপ এবং উহু প্ৰজাগণের উদ্ভবের কারণ। অন্ন হইতেই ভূতগণ উৎপন্ন হয় এবং অল্পই উহাদিগের রক্ষক। অন্ন দ্বারাই | ভূতগণের বৃদ্ধি হয় বলিয়, উহার নাম হইমুছে অন্ন। ঐ অন্ন অগ্নিতে আহত হইলে দেবতা, দানব, গন্ধৰ্ব্ব, যক্ষ, রক্ষস ও পিশাচ সকল উহা ভোজন করিয়া থাকে। ১২—১৬। চতুর্দশ অধ্যায় সমাপ্ত। ১৪। A & পঞ্চদশোই ধ্যায়: । বায়ুকুবাচ। অত উৰ্দ্ধং প্রবক্ষ্যামি শৌচাচার্স্ক লক্ষণম্। যদহুষ্ঠায় শুদ্ধাস্ত্র প্রেভ স্বৰ্গং হি চাধুর্য়াং। ১ উদকার্বস্তু শৌচান্তং মুনীনামুণ্ডমং পদম্। যস্ত তেৰ প্ৰমত্ত: স্তাং স মুনিম্ন বসীদতি ॥ ২ মানবিমানে দ্বাবেতে ভাবেবাহুষিামুণ্ডে । অবমানং বিলং তত্র মনস্তুমূণ্ডমুচ্যতে ॥ ৩। গুরোঃ প্রিয়হিতে যুক্ত: স তু সংবৎসরং বদেই । নিয়মেঘ প্রমণ্ডস্থ যমেষু চ সদা ভবেত্ব ॥ ৪ প্রাপ্যনুজ্ঞং ততশ্চৈব জ্ঞানাগমনমুত্তমম্। অবিরোধেন ধৰ্ম্মস্ত বিচরেং পৃথিবীমিমাম্।। ৫ চকুপুতং ব্রজেন্মগং বস্তুপুতং জলং পিবে । সত্যপুস্তাং বন্ধদ্বাণীমিতি ধৰ্ম্মাহুশাসন ॥ ৬ পঞ্চদশ অধ্যায়। বায়ু বললেন,—অতঃপর শৌচাচারের লক্ষণ বিবৃত করিতেছি, যাহার অনুষ্ঠানে শুদ্ধাস্ত্র ব্যক্তি ইহলোক পরিত্যাগের পর স্বৰ্গলাভ করেন। শৌচস্ত উদককার্ধ্য মুনিগণের উত্তমপদ । যিনি অপ্ৰমত্ত হইয়া সেই কাৰ্য্য করেন, তিনি কখনই অবসাদগ্ৰস্ত হন না। মান ও অপমান যথাক্রমে অমৃত ও বিষম্বরূপে উল্লিখিত । অপমান বিষণ্ডুল্য এবং মান অমৃতরূপ নির্দিষ্ট । সদাচারসম্পন্ন ব্যক্তি সম্বং সরকাল গুরুর প্রিয়কা ও বিতে রত হইয় তাহার সমীপে বাস করিবেন। ঐ সময় সতত যম নির্মানি আচরণে সাধন হইবেন । ঐ রূপ ধৰ্ম্মের অবিরোধী আচরণ করিতে করিতে উত্তম জ্ঞানলাভাস্তে গুরুর আজ্ঞা গ্রহণ করিয়ু গৃহস্থাদি আশ্রম অবলম্বনপূর্বক পৃথিবীতে বিচরণ করিবেন। মনোযোগের সহিত দেখিয়৷ পথ বিচরণ করবে, তাহা ন হইলে পথিমধ্যে অনেক কীটদি পদাঘাতে বিনষ্ট হইতে পারে। কলস প্রভৃতি পাত্রের মুখে বস্তু দিয়ু তন্মধ্যে জল উঠাইধু সেই জল পান করিবে । যে বাক্যে মিথাসম্বন্ধ নাই, তদৃশ বাক্যই প্রয়োগ
