নমঃ দশঃ সত্যমঞ্চস্মধত্বং মেনস্ক ভূতেষধিলেশ্বখার্জবম্। অতীন্দ্রিস্তুজ্ঞানমিদং তথার্জবং প্রস্থঙ্কথা জ্ঞানবিশুদ্ধসত্ত্বt: ॥ ২২ সমাহিতে ব্ৰহ্মপরোহ প্ৰমাদী শুচিস্তথৈবাত্মঃভিজিতেঞ্জিয়ঃ। সমাধুর্বের্গমিমং মহাধিয়ে মহৰ্বল্পশ্চৈবমনিন্দিতামলা: ॥ ২৩ ... o. ইতি তীব্রহ্মাণ্ডে মহাপুরাণে শৌচাচারুলক্ষণং নাম পঞ্চদশোহধ্যায়: ॥ ১৫ ॥ ষোড়শোহ ধ্যায়ঃ। আশ্ৰমত্রয়মূংস্থজ্য প্রাপ্তপ্ত পরমাশ্ৰমম্। অতঃ সংবৎসরস্কাস্তে প্রাপ্য জ্ঞানমনুত্তমম্।। ১ অনুজ্ঞাপ গুরুঞ্চৈব বিচরেং পৃথিবীমিমামু। সারভুতমুপানীত জ্ঞানং যজজ্ঞেয়ুসাধকম্।। ২ ইদং জ্ঞানমিদং জ্ঞেঃমিতি যন্থষিতশ্চরেং । ষায় এবং তাহ পাইলে পরম নিত্য-পদ-লাভ হয়। জ্ঞানবিশুদ্ধ-সত্ত্ব যোগিগণ শম, দম, সত্যপৰ্বত, নিষ্পাপতৃ, মৌন ও অখিলভূতে সারল্য প্রভৃতিকেই অতীন্দ্রিয় জ্ঞানের নিদান বলিয়া থাকেন। র্যাহারা সমাহিত, ব্রহ্মনিষ্ঠ, অপ্রমাদ, শুচি, আত্মপ্রিয় ও জিতেঞ্জিয়, সেই সমস্ত ব্যক্তি এই যোগের অধিকারী। মহাজ্ঞানী মহর্ষি । এই যোগাবলম্বনেই নিৰ্ম্মল হইয়া, পরমানন্দ লাভ করিয়াছেন ১৫—২৩ । পঞ্চদশ অধ্যায় মসাপ্ত। ১৫ । ষোড়শ অধ্যায় । বায়ু বলিপেন,-যেগিব্যক্তি আশ্ৰমত্রয় পরিত্যাগ করিয়া চতুর্থশ্রমে গুরুর নিকট সশ্বংসর বাস করিবেন। পরে জ্ঞানলালের পর গুরুর আজ্ঞা লইয়া সন্ন্যাসধৰ্ম্ম গ্রহণপূর্বক পৃথিবীর নানাস্থানে বিচরণ করবেন। ৯ ঘোড়শোহ ধ্যায়: । অপি কল্পসহস্ৰ সর্বৈ জ্ঞেঃমবাধুংি ঃ ৩ ত্যক্তসঙ্গে জিতক্রোধে লম্ব হবে। জিতেন্ত্রিঃঃ। পিধায় বুদ্ধ্য স্বারণি ধ্যানে হেৰং মনো দধেং ॥৪ শূন্তম্বোবকাশেষু গুহাম্ব চ বনে তথা । নদীনাং পুলিনে চৈব নিত্যং যুক্তঃ সদা ভবেৎ ॥৫ বাগ্দণ্ডঃ কৰ্ম্মদণ্ডশ্চ মনোদগুণ্ড তে ত্ৰয়ঃ। ধমৈতে নিযুত দপ্তা: স ত্ৰিদণ্ডী ব্যবস্থিত: - অবস্থিতো ধ্যানকুক্তির্জিতেজিয়ুঃ শুভাশু:ভ হিত্য চ কৰ্ম্মণী উভে । ইদং শরীরং প্রবিমুচ্য ধৰ্ম্মতে ন জায়ুতে ন মিয়ুতে বা কদাচিৎ ॥ ৭ ইতি শ্ৰীব্ৰহ্মাণ্ডে মহাপুরাণে পরমাখমপ্রাপ্তিবর্ণনং নাম ষোড়শোহধ্যায়ঃ ॥ ১৬ ৷ অবস্থায় যে জ্ঞান হইতে জ্ঞেয় বস্তুর জ্ঞান হইয় থাকে, সকল জ্ঞানের সারভূত সেই জ্ঞানের উপাসনাই কর্তব্য। কেবল ইহা জ্ঞান এবং ইহা জ্ঞেয় এইরূপ বিভক্ত জ্ঞান লাভ হইলেই হয় না, কারণ তা ৭ জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তি সংস্রকল্পেও জ্ঞেয় বস্তুকে প্রাপ্ত হয়ূেন না। সঙ্গ পরিত্যাগ ও ক্ৰোধ পরাজয়পুৰ্ব্বক লম্ব হার ও জিতেপ্রিয় হইয়া বুদ্ধি দ্বারা বিষয় দ্বার সকল অবরোধ কবুত ধ্যান অবলম্বন করা কর্তব্য । আকাশের হ্যায় অবকাশসমন্বিত গুহা, অরণ্য, নদীতীর প্রভৃতি নিৰ্জ্জ স্থানে যোগাবলম্বী হওয়া উচিত। ধিনি বাকৃলণ্ড, কৰ্ম্মদণ্ড ও মনেদণ্ড সাধন করিমুছেন অর্থাং যাহার কথার উপর কর্শ্বের ও মনের সম্পূর্ণ শাসন বুবিধার ক্ষমতা জন্মিাছে. তিনিই ত্ৰিদণ্ডী নামে অভিহিত। এই প্রকারে যে যোগী সমাহিত ধ্যানানুরক্ত ও জিতেজিয়ু হইয়ু শুভাশুভ দ্বিবিধ কৰ্ম্ম ত্যাগ করিতে সমর্থ হন, তিনিই এই দেহত্যাগের পর নিত্যধাম প্রাপ্ত হইয়া থাকেন, তাহকে আর কখন জীবধৰ্ম্মের বশীভূত হইয়া জন্ম-মৃত্যুভেঙ্গ করিতে ۹- ۹ ا) ۹ : ষোড়শ অধ্যায়ু সমাপ্ত। ১৬ ॥
