उांद्रऊष्ठ ब्रांश ७ोंकलन औौवनी । କନ୍ଧ পাধ্যায়দিগের বাটীর সন্নিকট ১০৫ বিঘা এবং মূলাযোড়ে ১৬ বিঘা। ভূমিতে আপন স্বত্বাধিকার ত্যাগ করিয়া ব্ৰহ্মস্বরূপে দান করিলেন। ভারতচন্দ্র রায় গুন্তে গ্রামে গমনার্থ প্ৰস্তুত হইলে মুলাঘাড়স্থ যাবতীয় ভদ্রলোক বিষন্নবদনে অনুরোধ করিয়া কহিলেন, মহাশয়, আমাদিগকে পরিত্যাগ করিয়া কোথায় যাইবেন ? KBBD S S BD DDDDS SBD D S gBS BDBDBD S BDBB শুন্তে গমন করা হইল না, মূলাযোড়েই রহিলেন । রামদেব নাগ পৱিত্তনি গ্ৰহণ করিয়া সকল লোকের উপর অত্যাচার করাতে ভারত ক্রোধবশতঃ বিশেষ পাণ্ডিত্য ও কবিত্ব প্ৰদৰ্শন পূর্বক সংস্কৃত ভাষাঙ্গ নাগাষ্টক রচনা করিয়া পত্ৰযোগে কৃষ্ণনগরে পাঠাইয়া দিলেন। রাজা নাগাষ্টক পাঠ্যপূর্বক হর্যোৎফুল্ল-মনে অবিলম্বে নাগের দৌরাত্ম্য নিবারণ করিয়া দিলেন । ঐ পত্র ও নাগাষ্টক যে প্রকার সুললিত DugD Dk S BYSDBDDTS S DD S DBBD S BD DS DDBDBDS ধীমান বিদ্যা বিশারদ পণ্ডিতগণই ইহার সার গ্ৰহণ করিয়া পরিতৃপ্ত হইবেন। রায় গুণাকর ভাষা রচনার বিষয়ে যে সর্বোপরি শ্রেষ্ঠত্ব পদ প্ৰাপ্ত হইয়াছেন, ইহা তদীয় গ্ৰন্থ পাঠ্যকারী ব্যক্তিBLDBBS SDDBDBDuuD SBDBDDS DBDBDDSDD DBDuBuS SDD পারস্য ভাষাতেও কবিতা রচনা করিতে পারিতেন। ব্ৰজবুলী হিন্দি সংস্কৃত ও যাবনীক শব্দে ও কবিতা রচনা করিয়া তত্তাবৎ ভাষাভিজ্ঞতার চিহ্র রাখিয়া গিয়াছেন। বিদ্যাসুন্দরের রচনা সৰ্ব্বাপেক্ষা উত্তম হওয়াতে কেহ কেহ বোধ করেন, ভারত ইহাতে রাজ-সভাসদ অন্যান্য পণ্ডিতগণের সাহায্য গ্ৰহণ করিয়ছিলেন। মহাকবি ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর ১১৬৭ সালে ( ১৬৮২ শকে ) ৪৮ বৎসর বয়সে বহুমূত্র রোগাক্রান্ত হইয়া
