৩৪শ বর্ষ, দশম সংখ্যা । এই প্রবন্ধে একটা কথা বলিয়া দেওয়৷ আমব কৰ্ত্তব্য মনে করি। বোধ হয় অনেক শিক্ষিত মুসলমানেরই ধারণা যে হিন্দু লেখকেরা মুসলমান জাতিকে অন্তায় আ ক্রমণ কবিয়া থাকেন। কিন্তু একটু প্রণিধান পূর্বক বিবেচনা করিয়া দেখিলেই তাহারা বুঝিতে পারিবেন, সম্প্রদায় বিশেষকে আক্রমণ করা তাঙ্গাদের কখনই উদ্দেশ্য নয় । মুসলমানেরা এ দেশে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা কালে যে সকল আনুষঙ্গিক অত্যাচার হইয়াছিল, এ নিন্দার তাহাই প্রধান লক্ষ্যস্থল। বঙ্কিমবাবু ব্যক্তিগতভাবে স্থানে স্থানে মুসলমানের চিত্ৰ হীন বর্ণে অঙ্কিত করিয়াছেন সত্য, কিন্তু তিনি ওসমান, আয়েধ1, মবারক, মীব কাসিম প্রভৃতি সুন্দর চরিত্রেরও প্রাতঃসুয্য । brく" গুণগানে কুণ্ঠাবোধ কবেন নাই। আর এক কথা, আধুনিক মুসলমানের অধিকাংশই হিন্দু সন্তান এবং বিজেতুবংশের র্যাহারা এখনও বিদ্যমান আছেন তাহারা ও বহুকাল ধরিয়া আত্মীয়েরই দ্যtয় আমাদেরই প্রতিবেশী হইয়া বাস করিতেছেন। এরূপ স্থলে তাহাদিগকে অকারণ আক্রমণ করা কোন হিন্দুর পক্ষেই সম্ভব নহে । অ{সল কথা ভাল মন্দ লোক সকল সম্প্রদায়েই আছে । মন্দ লোকের নিন্দ করিলেই ভাল লোকের চরিত্রকে খৰ্ব্ব করা হয় না, বরং অধিকতধ উজ্জল হইয়াই উঠে। আশা করি ব্যক্তি বিশেষের নিনা। দেখিলে শিক্ষিত সহৃদয় মুসলমানের তাই তাহীদের সম্প্রদায়ের উপর আরোপ করিয়া লইবেন না। প্রাতঃ সূৰ্য্য অতি সুন্দর গতি মন্থর উজ্জ ] শিখ; মঙ্গল লিখ ভরি অম্বর রাজে । নিৰ্ম্মল রেখাপাত, দীপ্ত মহিমা স্বণ প্রতিম! গুIম বরণী সুপ্ত ধরণ শৃষ্ঠ নীলিমা মাঝে । জাগ্রত তার সাথ । শুভ্র আলোক দিব্য গোলক বিশ্ব কেন্দ্র বি বাট তন্ত্র ধৌত দু্যলোক ধায়, মিলন মন্ত্র গাহে, চরণ প্রান্তে আজি একাস্তে অসীম বক্র কালের চক্র ভূলোক বনে তায় । ধৃত একত্র তাহে । নিত্য ধারায় চিত্ত হারায় চেতন বিন্দু জীবন ইন্দু মৃত্যু করায় ত্রাণ, ভুবন সিন্ধু মাঝ— নশ্বর যত বিশ্বের শত জগত লক্ষ্যে উদিত চক্ষে বন্ধন ক্ষ ত প্ৰাণ । বক্ষে হৃদয়রাজ ! વૈcફમન૭ા ૮ા
