৩৪শ বর্ষ, এ কদণ সংখ্যা । প্রস্তবের চেয়ার, ফুলদান ইত্যাদি পঠাইয়াছেন সেগুলি দেখিলে এ সকল দেশের অতীত গেীববের কথা মনে পড়ে এ1ং মুখের সঙ্গে একটা দুঃখের ভাব আসিয়া প্রাণটাকে উদ্বেলত করিয়৷ তোলে । তাহার পর অযোধ্য। পি ভাগ । এখfন প্র:দশের বর্তমান ভূস্বামীবা দান করিয়াছেন। কার দ্রব্য গুলি অযোধ্য। ইহাদের মধ্যে অধিকাংশ দ্রব্যই এক কালে অযোধাব মুসলমান নৃপতিগণের সম্পত্তি ছিল, এবং এক্ষণে সে গুলি অমূল্য বণিলেও অত্যুক্তি श्च न1 ।। 4वशृ6ं ८ifं[*उ *i।। 3घ्रं शृ[ग्न কতক গু’ল ‘ঝোবি রহিয়াছে । এই সকল
- ঝে;fর’ অর্থাৎ রেকার নবাবে বা ব্যবহার দিল্লীর ঘাfরবংশের রাজাগণ এই
"ঝো’র’ এদেশে প্রচলিত করেন । করিতেন । এই সকল রেকবে ন;কি বিষ মি এত খাদ্য রাখিবা মাত্র এগুলি ভাঙ্গিয় যায়, বলিয়া তাহারা বিশ্বাস কারতেন । আলোকচিত্র ও হস্তলিপির মধ্যে দুই একটি এরূপ অমুলা বস্তু আছে যে তাহা একবার নষ্ট হইলে আর তাহবি পুনরুদ্ধার অসম্ভব । একটি আবুল ফজলের স্বংস্ত লিখিত আকবর নামার পাণ্ডুলিপি । আ ক বর স্বই ও স্থানে স্থানে যে সকল ংশোধন করিয়াছেন, সেগুলি পর্য্যন্ত আজিও সুস্পষ্ট রহিয়াছে । অণব একটি আওরঙ্গজেবের ক৪ জয়বনের অনুরোধে সম্রাটের আদেশক্রমে লিথিত কোরণেব প্রাত লাপ | অf ওরঙ্গজেব এই কোবাণখনি জুম মসজিদে রাখিয়া রাজ। মধ্যে ঘোষি ও কারখাiছলেন, যে ব্যাক্ত ইহাতে কোন ও ভ্রম বা হর কfরতে পাধিবে, সে প্রত্যেক ভুলের জন্ত লক্ষ মুদ্রপাfর৩োষক প্রয়াগে শিল্প প্রদর্শী । ፳»እ ማ পাইবে অযোধ্যার নবাবদিগের চিত্র এবং র্তাহাদের ব্যবহৃত স্ব বর্ণ রৌপ্যের হাওদা, পরিচ্ছদ, শাল ইত্যাদি রইয়াছে । লে কালে চীন রাজ্য হইতে দূতের নানা প্রকার উপঢৌকন লইয়। উপস্থিত হইতেন । এইরূপ একটি উপঢৌকন প্রদর্শত হইয়াছে। জিনিষ ট একখানি অত্যন্ত পাতলা কাগজে লেখু বই । ইহার পত্রে পত্রে সেকালে চীন দেশে যে সকল ভীষণ শাস্তি প্রদত্ত হইত, তাঙ্গরিষ্ঠ চিত্র রহিঃাছে । তাহার পব মহিলাপি ভাগ । এ বিভাগে ভারতেধ নানা স্থানের বা লক। বিদ্যালয় ও অস্তঃপুর হইতে নানা প্রকারের বিচিত্র শিল্পজাত বস্তু আসিয়া সমবেত হইয়াছে, সকল গুলিই সুন্দর ওঁ মনোহর । শিক্ষা বিভাগটি একটি নুতন ব্যাপার। ইতিপূৰ্ব্বে শিক্ষা সম্বন্ধে একটি স্ব ও বিভাগ কোন প্রদর্শনীতেই খালা হয় নাই । দেশের শিক্ষকাদগকে শিক্ষাদান করা ও জনসাধারণকে শিক্ষাবিষয়ে উৎসাহিত করাই এ বিভাগের উদ্দেশ্য । প্রাথমিক শিক্ষা হইতে মুক ও বাধরের শিক্ষা পর্য স্তু সৰ্ব্ব প্রকার প্রচলিত শিক্ষার এক একটি স্বতন্ত্র আস্তবিভাগ খোলা ইহয়াছে । এবং ভারতীয় এই সকল ব্যাপারের পাশ্বে ই হংলেণ্ডের প্রচলিত শিক্ষানীতি দেখান হইয়াছে। ভারতের বিভিন্ন শিল্পবিদ্যালয়ের দ্বারা নৰ্ম্মিত যে সকল দ্রব্য প্রদর্শিত হইয়াছে, সেগুলি দেখিলে মনের মধ্যে বেশ একটা আশা ও আনন্দ জাগ্রত হইয় উঠে । ইহারই এক পার্থে প্রাচ্য,শক্ষা বিভাগ । এখানে প্রাচীন আরবী, পারসা ও সংস্কৃত হস্তলিপিগুলিই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক মনোহর ।
