br為ゅ कtब्र। ३प्नई नखनि वै विशाङब्र कनिक राउँौड पत्रांब्र किङ्कई नग्न । ७३ बक्रां७ ७क दिशtठब्रड्रे রূপান্তর। জগতে জড় নাই, এক শক্তিকে লইয়াই विश्व । कूद्मू नांप्श्व शृठ *ठांकौब्र c*प्र ऊरफ़्ब्र এই যে শক্তি-মূৰ্ত্তি দেখিয় ছিলেন; তাহা “বৈজ্ঞানিকের স্বপ্নে” প্রকটিত হইয়াছে। বিপুল শক্তিরাশি খুব নিবিড়ভাবে রেডিয়ামে লুক্কায়িত থাকে এবং রেডিয়ম নিজেকে ক্ষয় করিয়া যখন লঘুতর পদার্থে পরিণত হয়, তখন ঐ শক্তিই তাপের প্রকাশ করে। ব্ৰহ্মাণ্ডের সকল বস্তুতেই এই প্রকার বিশাল শক্তি-স্তুপ সঞ্চিত আছে, এবং সেই সযত্ন-রক্ষিত শক্তিভাণ্ডারের দ্বার খুলিয়৷ প্রকৃতিদেবী জগতে ভাঙা গড়ার ভেস্কি দেখান। রেডিয়মের স্তায় গুরু ধাতু যখন তাহার অন্তর্নিহিত শক্তি ত্যাগ করিয়া লঘুতর বস্তুতে পরিণত হইতেছে, তখন লঘু পদার্থের উপর প্রচুর শক্তি প্রয়োগ করিয়া কেন তাহাকে গুরুতর পদার্থে পরিণত করা যাইবে না। এই রাসায়নিক প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করিতে পারিলে লৌহকে স্বর্ণে পরিবৰ্ত্তিত করা কঠিন হইবে না, ইহা “পরশ-পাথর" প্রবন্ধে বিবৃত হইয়াছে। "রাসায়ণী বিদ্যার উন্নতি” “ধাতুর কয়েকটা গুণ" “বর্ণচ্ছত্র,” “নুতন বিশ্লেষণ-প্রথা,” “অদৃষ্ঠ—কিরণ" "ডপলার সাহেবের সিন্ধান্ত," প্রভৃতি প্রবন্ধে পদার্থ বিদ্যা ও রসায়নের কতকগুলি তথ্য সরল ভাষায় ৰর্ণিত হইয়াছে। “দধি,” “চা-পান,” “কেরোসিন তৈল" প্রভূতি প্রবন্ধগুলিতে অতি সহজে দধি-ভোজন, ও চা-পানের উপকারিতা ও কেরোদিনের উৎপত্তির কথা বুঝানো श्हेब्राप्झ् । “মঙ্গলগ্রহ,” “পৃথিবীর শৈশব, নুতন নীহারিকাবাদ” डॉग्नडौ পৌষ, ১৩২১ প্রভৃতি প্রবন্ধে কতকগুলি জ্যোতিষের কথা আলোচিত হইয়াছে । “भत्रूषा-श४,” “छौवनै कि ?” थङ्कठि थवष्क छौद-विछोग्न कठक कक्ष cशक्ष| इ३झएझ । यांत्रल छांशांद्र 4ङ्गा” अंप्इब्र रुङझे थ5ांग्न झ्यू ততই মুখের বিষয়। প্রকৃতির সহিত পরিচয় করিতে হইলে প্রকৃতি-দত্ত ভাষা অবলম্বন করা উচিত— মাতৃভাষায় বৈজ্ঞানিক সত্য আলোচনা করার প্রয়োজন। মাতৃভাষার সহায়তা ব্যতীত জন-সাধারণের মধ্যে বিজ্ঞান চর্চা হইতে পারে না—এবং তাঙ্ক: ন৷ হইলে কৃষি, বাণিজ্য প্রভৃতি কিছুরই উন্নতি সাধিত হয় না । এরূপ গ্রন্থ বঙ্গলা ভাষায় অধিকতর প্রচলিত হইলে, বুঝা যাইবে যে, বাঙ্গালী শুধু বাজে বই পড়িয়া বৃথা সময়-ক্ষেপ করিতেছে না, মস্তিষ্ক চালনা করিতেছে এবং জীবন-সংগ্রামের জন্যও সজ্জিত হইতেছে। জীবন সংগ্রাম ক্রমশঃ আমাদিগের মধ্যে প্রবল হইয়া উঠিতেছে। এই সংগ্রামে প্রাকৃতিক নিয়ম ও প্রকৃতি দেবীর অনন্ত শক্তি আমরা কি প্রকারে । আমাদের কাজে লাগাইতে পারি তাঁহা না জানিলে, আমাদের ধ্বংস অবশ্বম্ভাবী। আমাদের প্রকৃতির উপাসনা আবশ্যক। এমন এক সময় ছিল যখন এই স্বর্ণ-প্রসু বাঙ্গলা দেশে জীবনে ঝঞ্জাবাত কম ছিল, যখন জীবন একটা সংগ্রাম বলিয়া বোধ হইত না । কিন্তু এখন জীবন একটী কঠোর সংগ্রাম। সেজন্য এক্ষণে আমাদের পক্ষে “গীত-গোবিন্দের" পরিবর্তে “প্রাকৃতিকীর" মত গ্রন্থ পাঠ করা একান্তই প্রয়োজনীয় হইয়াছে। জগদানন্স বাবু এ বিষয়ে পথ দেখাইয়া বঙ্গবাসী মাত্রেরই কৃতজ্ঞতাভাজন হইয়াছেন। ॐांशंद्र १ ॐ८छ्त्र रश्ल थकtब्र दांgनौम्र । শ্ৰীৰূপেন্দ্রনাথ বসু । কলিকাতা, ২২ জুকিয়া ট্রট, কাস্তিক প্রেসে, শ্ৰীহরিচরণ মান্না দ্বারা মুদ্রিত ও •. সানি পার্ক, বালিগঞ্জ ಕ್ಲೌಡ উীসতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় দ্বারা প্রকাশিত ।
