পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Jo जांशानब्र७ ॐाब कब्रिब्र णश्रव । cशब्रि কহিল, "এমন একজন ভালো লোকের ,-पैंब्रि मरन जकांद्र१ फूनि दफ़ cवनन দিছে! আচ্ছ, বল ত, নবাবের মূৰ্ত্তি কেন তুমি গড়ে শেষ কর নি ? এটা করলে কতখানি তাকে আনন্দ দিতে তুমি । কতখানি তিনি গৌরব বোধ করতেন, যদি এই মূৰ্ত্তি আজ এক্সিবিসনে ঠাই পেত । মনে তিনি বড় আশা করেছিলেন—” নবাবের নামোল্লেখে ফেলিসিয়ার কেমন একটা গোল বাধিয়া গেল। সে অপ্রতিভ হইয়া বলিল, “সত্যি, আমি আমার কথা রাখতে পারিনি। কি যে খেয়াল থেকে থেকে আমার মাথায় চাপে । তবে দু-তিন দিনের মধ্যেই আমি কাজটা সেরে ফেলবো । ঐ দেখ, কাপড়ে ঢাকা আছে,—নবাবেরই মুক্তি, মাটিটা এখনও শুকোয়নি।” “তাহলে ষে দুর্ঘটনার কথা শুনেছিলুম —আমি কিন্তু সেটা বিশ্বাস করিনি, জেনে " “তোমার ভুল, গেরি। ফেলিসিয়া মিথ্য বলে না । সত্যই পড়ে গিয়ে মাটিটা তাল পাকিয়ে গেছল—এখনও কাচা ছিল, তাই আমি সেরে নিয়েছি—চাও ত ‘હાઁ দেখ;" ফেলিসিয়া উঠিয়া গিয়া কাপড়ের আবরণ সরাইয়া লইল—কাদায় গড়া নবাবের মুক্তি, সেই সহাল মুখচ্ছবি নিমেষেই গেরি প্রত্যক্ষ করিল। চমৎকার সাদৃশু ! গেরি অবাক হইয়া চাহিয়া রহিল। ফেলিসিয়া কছিল, “ঠিক হয়নি? দু-চারটে আন্ন তুলির चाल्स्त्र प्लेन गिरे कि श्रम शुरु–’ বলিতে ৰুলিতে সে কোণের টেবিলের উপর उब्रिटी

  • सन, ४७९७

इहेरङ cशक्ने फूणिर्फे छैiनिब्रां गहेबां चजन्श्रद्र মূৰ্ত্তির উপর ধীরে ধীরে বুলাইতে লাগিল । পরে মুক্তিটা আলোর দিকে ঘুরাইয়া, নিজের घाफ़ बैंकहेब ठाशब भाटन गदङ्ग तृष्टि রাৰিয়া কহিল, “ক’বটারই বা কাজ আর । তবে এক্সিবিলনে দেওয়া -? पञांछ उ छ्ल ২২শে। সবাই নিজের নিজের ধা-কিছু জিনিষ •ाप्ञि cक्८णप्झ, ८बाथ श्ब्र ! ७श्वन कि श्रोच्न পাঠানো যাবে ?” “তোমার জিনিষ আবার পাঠানে ধাবে না ? এত যার লোকবল—“ফেলিসিয়৷ ভ্র কুঞ্চিত করিল, এ কথায় ঈষৎ অপ্রসন্নও হইল। তবু কথায় একটু তীব্র জাল মিশাইয় সে কহিল, “ঠিক বলেছ! ডিউক মোরার আশ্রিত যে—ন, না, কোন কথার দরকার নেই, গেরি। আমি জানি, লোকে কি বলে ! আর তাদের কথাগুলোকে আমি এমনি ঘৃণা করতেও জানি—* বলিয়া সে একটা কাদার ঢেলী লইয়া ভূমে নিক্ষেপ করিয়া তাহার উপর পদাঘাত করিল—“আমার নিজের মনে যদি जांबि-र्किरु थांद्-७ नव कूरुथांब आंप्णচনাও আমি পছন্দ করি না । তবে তোমায় একটা সুখবর দি, শোন, মিনার্ভা, তোমার বন্ধুর মূৰ্ত্তি এবার সালোয় যাচ্ছে ; এ তুমি নিশ্চয় জেনে—যাবেই।” এই সময় হঠাৎ একরাশ ফুলের গন্ধে ঘরট ভরিয়া গেল। একটা টুেতে করিয়া বড় একটা ফুলের তোড়া লইয়া পরী আবার সেই কক্ষে আসিল, আসিয়া ফেলিসিয়াকে কহিল, “এই বড় তোড়াটা টেবিলের জষ্ট এল। কেমন ?”