కeళీe cकदणभांज cकौङ्कङ्ग नषझ ; cष ब्र१ श्रृंitब्र इंफाहेब्र नि, उांशं७ अग्निब्रां *क्लिब्रां शांब्र, cव कूइम इंख्छि cषणि, उंशप्त्वा श्ि বড় বেশী দিন থাকেন, ধুইয়া ফেলিতে যা বিলম্ব, তাহার পর গ্রীষ্ম যায় বর্ষা গত হয়, শ্রাবণের শেষপূর্ণিমায়ু নীরবে দক্ষিণ হাতে এক একখানি রাখি বাধিয়া লই । ॐांब्रउँौ ६ध्ज, ४é२४ ४ं विश्वन १ांश्tन ॰थंहिीं दॆiश्विां नि তাহার সঙ্গে বড় একটি পৰিত্ৰ মধুর সম্বন্ধের স্থাপনা হয়। তিনি আমাদের রাণী ভ্রাতা। রাঙা রেশমের মুকুমার বন্ধনটি খুলিয়া ফেলিয়া দিলেও, সে সম্বন্ধ ঘোচেন, রাধী ভ্ৰাত বন্ধুর চিরজীবনের আৰ্ত্তি সহায় । ঐপ্রিয়ম্বদা দেবী । अिश्लल्ल...श्वञ्जस्त কোকিল কোকিল আমাদের দেশে বেশ পরিচিত। বসন্তকালে কোকিলের প্রাণোন্মাদী কুহুধ্বনি বিরহব্যথাক্লিষ্ট নরনারীর প্রাণে ব্যথা জাগাইয়া তুলে। কবি ও প্রেমিকের নিকট কোকিল বড়ই আদরের জিনিষ । ইছাদের ডিম পাড়িবার প্রথা অনন্তসাধারণ।. এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধে সেই বিষয়ই বর্ণিত হইয়াছে এবং প্রবন্ধের চিত্রগুলির সহিত মিলাইয়। প্রবন্ধটি পাঠ করিলে আমরা অনেক জিনিয শিক্ষা করিতে পারিব । চিত্রগুলি মিঃ আলফ্রেড টেলর কর্তৃক গৃহীত ফটাে হইতে अउि । . 磁 কোকিল ডিম পাড়িবার সময় নিজে যে বাসা তৈয়ারী করে না, ইহা সকলেই জানেন। আমাদের দেশে তাহারা সাধারণতঃ কাকের বাসায় ডিম পাড়ে। পাশা পাশি ছ' তিনটি বাসা দেখিয়া জানা গিয়াছে যে, একই কোকিল ভিন্ন ভিন্ন বাসার এক একটি ডিম পাড়িয়াছে। কোকিল একেবারে কতগুলি ডিম পাড়ে তাহ ঠিক করা দুরূহ। বোধ হয় প্রথম চারিটি পাড়ে, পরে মাসখানেক পরে আরও চারিটি পাড়ে। কণক কিম্বী অপর কোন পার্থীর বাসায় ডিম পাড়িয়া নিজের ছানাগুলির ভরণপোষণের ভার সে পালক পিতা মাতার উপর ন্তস্ত করিয়া চলিয়া যায় । কোকিল ছোট ছোট পার্থীদের বাসাতেও ডিম পাড়ে । কোকিলের ডিম আকারে খুব ছোট। সেইজন্যই অন্ত পার্থীর সেগুলিকে নিজেদের ডিম বলিয়া মনে করে। কোকিল প্রথমে মাটিতে ডিম পাড়ে। তারপর ঠোঁট কিম্ব পায়ের দ্বার। সেই ডিম অন্ত পার্থীর বাসায় রাখিয়া আসে । সে ইহাকে নিজের ডিমের সহিত তা দেয় । কোকিল যখন ডিম রাখিবার জন্ত বাসা খুজিয়া বেড়ায় তখন কোন স্থানে সে শুষ্ঠ নীড় দেখিলে প্রায়ই সে একটি ভিম তাহাতে পাড়িয়া যায়। আর যে সকল বাসায় ডিম আছে, সেখানেও মিজের ডিম স্বাধিয়া যায়। আসন্নপ্রসব পাখীর বালাতেও
