১৬২ বিদিত নাই। পৃথিবী তাছার সংস্পর্শে আসিলে আমাদের মঙ্গল ও হইতে পারে অমঙ্গলও হইতে পারে । আমি ধূমকেতু সম্বন্ধে যতগুলি প্রবন্ধ পড়িয়াছি তাহাতে আমার আশঙ্কা হয় যে, কোন প্রবন্ধ লেখকই জুই আর দুষ্ট মিলাইলে যেমন চারি হয় সেইরূপ যুক্তি অমুসরণ করিয়া ধুমকেতুর পুচ্ছের উপাদান সম্বন্ধে কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হন নাই। তাহারা সকলেই লিখিয়াছেন যে কোনো ধূমকেতুরই কিছুমাত্র গুরুত্ব নাই বলিলেই হয়। বিস্তানিধি মহাশয় লিখিয়াছেন যে স্বৰ্য্য ধূমকেতু ও পৃথিবীর সমস্থত্রে অবস্থানকালে ধূমকেতু মধ্যবৰ্ত্তী হইলেও আমরা ধূমকেতুর ছায় পাইব না। বিদ্যানিধি মহাশয় আর এক স্থানে লিখিয়াছেন “লোকে মনে করে কেতুর পুচ্ছ তাহীর নিত্য অঙ্গ । হাত পা আমাদের দেহের নিত্য অঙ্গ, কিন্তু কেতুর পুচ্ছ সেরূপ নহে। ইহার প্রধান প্রমাণ, যখন কেতু স্বর্য্যের নিকটে আসে, তখনই পুচ্ছ থাকে, এবং সে পুচ্ছ স্বর্যের বামে যেদিকে, দক্ষিণে সেদিকে থাকে না । কেতু ভীষণ বেগে স্থৰ্য্যের বাম হইতে দক্ষিণে ( किश्व मक्रि१ श्८ठ दां८भ ) छलिग्ना याब्र, পুচ্ছও সঙ্গে সঙ্গে দিক্ পরিবর্তন করে ।” অপিচ “যে ভীষণ বেগে দিক্ পরিবর্তিত হয়, তাহাতে পুচ্ছ বিচ্ছিন্ন হইবার কথা ।” অবশেষে বিস্তানিধি মহাশয় এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন যে প্রতি মুহূর্তেই ধূমকেতু হইতে नृङन *ब्रमां५ बांश्ञि श्ब्रां शृष्झांकांग्र पाञ१ করে। অথবা এখানে বিদ্যানিধি মহাশয়ের নিজের কথাই উদ্ভূত করিয়া দেওয়া যাউক । डांग्रडॅौ । জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৭ তিনি বলেন “পুচ্ছ তরল বাপে নিৰ্ম্মিত । ধু আর পুচ্ছ এত বেগ সংবরণ করিতে পারিত না । সুতরাং যেমন ধাবমান রেলগাড়ী কিংবা জাহাজের ধু আ, কেতুর পুচ্ছও তেমনি বলিয়া অনুমান হয়। এইমাত্র ষে ধূমপুঞ্জ দেখিলাম, পরক্ষণে তাহ দেখি না অন্য ধূম দেখি ।” বিষ্ঠানিধি মহাশয়ের এই সিদ্ধান্ত যদি সত্য হইত তাহা হইলে ধূমকেতুর অস্তিত্ব এতদিন লোপ পাইত। ধূমকেতুমাত্রেই অল্প পরমাণু। যদি প্রতি মুহুর্তেই তাহা झ्छे८ङ नूडन *ब्रभांधू दांश्हि झठेब्र माझेड তfঙ্গ হইলে অন্তত হ্যালির ধূমকেতু शांशंद्र श्र शृङ ठिन मृझ्ट्व ग९म८ब्रव्र हैठिझांन স্বপরিজ্ঞাত আছে তাহ। বহুদিন বা বহু বংসর পূৰ্ব্বে একেবারে নিঃশেষিত হইত। বিদ্যানিধি মহাশয় বলিয়াছেন যে, “ধূমকেতুর পুচ্ছ সৰ্ব্বদা স্বৰ্য্যের বিপরীত দিকেই থাকে কেন ? কে জানে ?” বিদ্যানিধি মহাশয় এবং অন্তান্ত জ্যোতিবি .দের ধূমকেতু সম্বন্ধে প্রধানত যে চারিটি তথ্য নির্ণয় করিয়াছেন তাহা হইতেষ্ট ত উল্লিখিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাইতে পারে। (১) ধূমকেতুর গুরুত্ব বা ভার নাই । (২) ধূমকেতুর পুচ্ছ সৰ্ব্বদা স্বর্য্যের বিপরীতদিকে থাকে। (৩) ধূমকেতু মধ্যে থাকিয়া পৃথিবী ধূমকেতু ও স্বর্য্যের সমস্থত্রপাত হইলেও পৃথিবীতে স্বৰ্য্যালোকের নূ্যনত হয় না। এই কয়েকট নির্ণীত তথ্য হইতে এইরূপ সিদ্ধান্তে আসা যাইতে পারে মাকি যে, ধূমকেতু কাচ সদৃশ স্বচ্ছ বস্তুর শূন্তগর্ভ গোলক বা প্রতিগোলক বা গোলকাভাস মাত্র । তাছার মধ্য
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১৭৩
অবয়ব