পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা । আমাদের নাই । তৰে এই পৰ্য্যন্ত বলা যায় cश अभिांदमग्न छाग्न औ८बन्न उ१ग्न छौदनषांम* অসম্ভব । -- কিন্তু এই লঘুতার ফল কেবল এই একটিই নহে। তথায় আমাদের এখানকার অপেক্ষা প্রায় অৰ্দ্ধেক উত্তাপেই জল ফুটিয় উঠে সত্য, কিন্তু এই লঘুতার ফলে তথাকার জলাশয় বা খালের জল বাম্পে পরিণত হয় ন বলিলেই হয় । সুতরাং দিবসের দুর্জয় স্বৰ্য্যতাপ ও রাত্রের দুঃসহ শৈত্য হইতে রক্ষা করিতে পারে এরূপ মেঘের তথায় স্বষ্টিই হয় না। আমরা সকল সময়েই যে মঙ্গলের গাত্ররেখাগুলি অবtধভাবে দেখিতে পাই, তাহার দ্বারাই প্রমাণ হইতেছে যে তথার মেঘের অস্তিত্ব নাই । তদ্ভিন্ন ষে কৃষ্ণবর্ণ বিস্তুত চিহ্নগুলিকে এক সময়ে জ্যোতির্মীগণ সমুদ্র বলিয়া মনে করিতেন, এক্ষণে তাহ উদ্ভিদ क्लिश्रु बलिग्नांझे सञांनी भिंग्रांद्वछ । ७ ठार हाँग्न उ५ध्न জল থাকিলেও তাহ’ মেরুস্থল, খাল ও সংকীর্ণ নদীর মধ্যেই আবদ্ধ আছে । অতএব মমুষ্যের পক্ষে মঙ্গলগ্রহ এক ভীষণ জলহীন, বায়ুীন মেঘহীন মরুপ্রান্তর বলিলেও হয় । তা ছাড়া সমস্ত গ্রহটাই এত বৈচিত্র্যবিহীন যে আমাদের পক্ষে তথায় বাস করা অসম্ভব । চারিদিকই সমতল, কোথাও পৰ্ব্বতের চিহমাত্রও নাই,— কেবলই বিস্তীর্ণ সমতল দেশ, মধ্যে মধ্যে এক একটি রেখার দ্বারা বিভক্ত । এই রেখাগুলিকে আমরা পুথিবীতে বসিয়া জলপ্রণালী বলিয়া অনুমান করিতেছি মাত্র, সে দেশে থাকিলে এগুলিকে কোন নামে অভিহিত করিতাম সে কথা স্বতন্ত্র । তারপর চঞ্চল স্বাস্থ্যকর সমুদ্র বলিয়া সেখানে কিছুই নাই ; চিরপ্রবাহিনী স্রোতস্বিনী নাই ; সৌন্দৰ্য্যময় সরোবর নাই। চতুর্দিক মৃতের স্থায় বৈচিত্রাবিহীন, তিনকোটি পঞ্চাশ লক্ষ মাইল দূরে বসিয়া ভাবিলেও হৃৎকম্প হয় । এরূপ দেশে জীব থাকিলেও ত{হাদের আকৃতি ‘यशङि, क्रिख ७ श्रदइ भळूया इहरुङ ७ठई विडिग्न যে সস্তৰ হইলেও তাহাদিগের সহিত ভাব বিনিময় b" লোকপ্তিরে জীব-প্রকৃতি । @愈 করিতে পরস্পরকে আরও শত শত শতাব্দী অপেক্ষা করিতে হুইবে বলিয়াই মনে হয় । অধ্যাপক সার্ভিসের অভিমত । এ বিষয়ে নানা মুনির নানা মত। অধ্যাপক সারভিস্ ( serviss ) বলেন যে মঙ্গলের কতকগুলি ভূমি বড়ই জটিল প্রণালীতে গঠিত এবং এগুলি সে দেশের মন্থয্যের বাসস্থান বলিয়াই মনে হয় । গ্রহের প্রকৃতি অনুসারে সম্ভবত মঙ্গলবাসী এই সকল সংকীর্ণ স্থানে সম্বদ্ধ হইয়। বাস করিতে বাধ্য হইয়াছে । এই সকল স্থানের জীবসংখ্যা যৎপরোনাস্তি অধিক বলিয়াই বোধ হয় । অনেকে অনুমান করেন, মঙ্গলবাসীর দেহ অতি বিরাট এবং জীবনধারণের জন্য তাহারা অনন্তকাল পরস্পরের সহিত কঠোর সংগ্রামে নিযুক্ত, যে জয়ী হইতেছে সেই জীবন ধারণের অধিকারী হইতেছে, “জোর যার মুলুক' তাঁর । আমরা কল্পনা করিয়া লইতে পারি যে এই সকল লোকবহুল সংকীর্ণভূমি বা নগরীর মধ্যে আত্মরক্ষার চেষ্টtয় অন্ত নাই, এবং বসন্তের প্রথম বাতাসে বহুদিনবাঞ্ছিত বারিধারা যপন স্বয়ূর মেরুদেশ হইতে বহিতে আরম্ভ করে, তখন নানাপ্রকার প্রণালী দ্বারা তাহা অাপন আপন ক্ষেত্রে ও शृtश् व्३वांद्र छश डथाग्न कि उंबाख ८कडेब्रश् चडिनग्न হয় এবং উর্ত্ত জলকে সঞ্চিত রাখিবার জন্য কি আয়োজন ও চিন্তারই অবিশ্বক হইয় পড়ে । অfবার শুষ্ক ভূমি সঞ্জীবিত হইয় উঠে, শুষ্ক ক্ষেত্ৰ শস্তষ্ঠামল হইয় উঠে এবং নবজীবনের অমৃতম্পর্শে সমগ্র জীধলেক চঞ্চল ও প্রফুল্ল হইয়া উঠে । আমাদের এই যাবতীয় অনুমান হয়ত সমস্তই ভুল। মঙ্গলবাদীর পক্ষে এ বর্ণনা পাঠ করিলে হয় ত হাঙ্গ সম্বরণ করা কঠিন হইয়া উঠিবে। আমরা তাহাদিগের সম্বন্ধে যতটুকু জানি আমাদিগের সম্বন্ধে তাহাদের তাহ অপেক্ষ অনেক অধিক জানাও কিছুই আশ্চৰ্য্য নহে । বিধাতার এ বিপুল রাজ্যে কি সম্ভব আর কি অসম্ভব তাহ নিশ্চিত করিয়া বলিবার অধিকার আমাদের মোটেই নাই। পৃথিবীর অবস্থার