- 鑿 پا۔: 藝 মগুপে বঙ্গ-সরস্বতীর অন্তরঙ্ক í যে আনন্দ-হইতেছে তাই বলিতে > তুমি এম নুতন বর্ষে নুতন হর্ষ। মুঠন ੱਭਿ ! সূর্ষে-পারা বটের বীজে ভবিষ্যতের বনস্পতি। এস অজয় –পরাজয়ে, এস অমর। মৃত্যুপুরে ; .. . . বস ধুলায়,—আসন পেতে দুৰ্ব্ব-সতীর খামাকে। ● © • বিধান্ত অfর ধাতায় মিলে যুবায় মুহ-অয়ন ঘড়ি, সমীর ফেরে শমীবনে অগ্নিমস্থ মন্ত্র পড়ি’ ; ് প্রাচীন দিনের স্বৰ্য্য ঢলে প্রলয়-জলে শয্যা পেতে,
- জাগ তুমি নুতন সুৰ্য্য ! নীগরিকার বুদ্ধদেতে।
পুরাতনের স্তম্ভ চিবে বাইরে ੰ ਸਿੱਢ জাগ জড়ের সুপ্ত টীবন গেkপন শিখায় নয়ন মেজে ; অবিশ্বাসেব হোক অপসাঁন, তুমিষ্ট তাছুবি নিশাস্,রোধ’, . • অন্তবে হও আবির্ভূত হে আত্মদ ! বলপ্রদ • * শ্রীদত্যেন্দ্রনাথ দত্ত । • سياس----------------
অভিভাষণ* কলিকাতা-মঙ্গনগরীব এই বিশপুত্ৰ `चामाय ईनक ধরিতেছে ন!—বিধাতাব ভক্ত পুত্র . কাণ্ড দেখিয়া আল্লাদে আমার মুখে বাক্য গণকে একত্রে সমাসাম দেখিয় আমার কী সবিতেছে না। সে দিন নিম্নে গ্ৰীব নত পধরি না . কবিয়া যাগকে তুমি দেখিয়াছি ক্ষুদ্র আমার ইল্প হইতেছে দুই দণ্ড নিস্তব্ধ হষ্ট্রয় একত্তি চারাগাছ-আজ উদ্ধে • নয়ন • রোপুণ করিয়া সকু করিয়া আহার নাম ੇਜ .সাহিত্যপরিষং r ইগরই মধ্যে তুই একটr * বৃক্ষের মতো বৃক্ষ হইয়া উঠিয়াছে দেখিয়া, আমার পক্ষে ঘুম্ভব নহে . যদিচ —কেননা
অকুল আনন্দ-সাগরে মুনকে ভাসাইয়াদিই -- উন্মীলনু করিয়া’তাহাকে দেখিতেছি প্রকাও সেদিন রই না, আমার চক্ষে ধুে ভারতী- একটা বনস্পতি—ইহা অপেক্ষ সূক্ষ্য মাতার জন দশ বাছ বছু ੇ সেবক বা . আৰু কী, ইহঁতে পারে? ঈশ্বরের রূপায় বিদ্যা’র পতিত ভূমিতে একটি ক্ষুদ্র চুরিা-গাছ তাহার শুভ ফল বঙ্গের আপাদমস্তক জুড়িয়া যে কিরূপ প্রচুর পরিমাণে ফলিয় উঠিয়াছে, তাহা আপনার যতটা জানেন, অতটা জানা
- কলিকাতা সাহিত্যসম্মিলনের সভাপতি মহাশয়ের অভিভাষণ। "
& 弧 * *
