বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৩৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○88 দিকে একবার চেয়ে দেখে, পরমুহূৰ্ত্তেই আবার সেটি হেক্টবের দিকে ফেলে দিলেন, ভারতী

  • { শ্রাধণ, ১৩২১

मts, इॉफ्रेझे श्रांब्रङटन, उां८ग्न नबांन। बनि আমার চৌআনি তোমার কাছ পৰ্য্যন্ত বল্লেন—“আবুে প্রেস্তষ্ট, তুমি যখন লড়তে গিয়ে না পৌছায়, তবে আমি তোমার চাও, তখন যতক্ষণ এ লড়াই না হয়ে যায়, ততক্ষণ তোমার দেওয়া কিছু আমি, নেপ F f তখন প্রায় মধ্যদিন, সুর্য্য তীব্র উজ্জ্বল fকরণ বিস্তার ক’বে, আকাশের সৰ্ব্বোচ্চ স্থানে সিংহাসন স্থাপন করেছিলেন, খর রৌদ্রের প্রেরণায় তুষারখণ্ডে গতিসঞ্চার হ’য়ে সে আবার ভেসে চলেছিল, হ্রদের স্রোতোবেগে তাকে অাকর্ষণ করে নিয়ে গিয়ে, আর এক তুষারখণ্ডের সন্নিকটস্থ করে দিলে, উভয়ের সংঘর্ষ সাঙ্ঘাতিক হয়ে উঠল। আহত উভয় ব্যক্তিই এই সংঘাতের বেদন অনুভব করলেন ; কিন্তু কেবলমাত্র হেক্টরই দেখতে পেলেন, তুষারক্ষেত্রের বৃহৎ একটি অংশ বিচ্ছিন্ন হ’য়ে গেছে। এই ঘটনায় ভীত না হ’য়ে যা করবার জন্তে তিনি উৎসুক ছিলেন, সে বিষয়ে তাকে আরও ত্বরান্বিত করে দিলে । যে ব্যক্তিকে তিনি ঘৃণা করতেন তার দিকে চেয়ে–জিজ্ঞাসা করলেন “বোরিস আমার কাছে টাকা আছে তোমার কাছে আছে কি ?” পোলাওবাসী বোরিস উত্তর করলেন আছে বই কি-তারপর হেসে বলেন— এখানে এ অবস্থায় অর্থে কোন অর্থ সাধন করবে ? হেক্টর বোরিসের এলঘু চেষ্টা উপেক্ষ করে বল্লেন, তা হলে আমি একটা ফরাসী আধুলা তোমার কাছে ছুড়ে দিচ্ছি।--তুমি আমায় একটা চার আনি ফেলে কাছে এগিয়ে

যাব, আর যদি তোমার অtধলা আমার নাগাল না পায় তা হলে তোমাকে আমার কাছে আসতে হবে । বোরিস এ প্রস্তাবে রাঙ্গী হলেন । যুদ্ধে আমি যখন তোমায় আহবান করছি তখন তুমিই আগে আধলা ফেলো । —হেক্টরের কথায় সম্মতি জানিয়ে বোরিস বল্লেন—তাই হবে, অধিকার তোমারই বটে । বোরিস কোন যত্ন চেষ্টা মাত্র না করে অবহেলার সঙ্গে আধলাটি ছুড়ে দিলেন, মুহূৰ্ত্তকাল সেটি স্বৰ্য্যালোকে ঝকৃমক্‌ করে উঠল, তারপর সেটি ফরাসী হেক্টরের যুদ্ধ বেশের বুকের বোতামের উপর পড়ে টং করে বেজে উঠল । তারপর হেক্টর আরে প্রেভষ্ট আপন হাত ওঠালেন, মুদ্রাথগুটি মুহূৰ্ত্তকালের জন্ত সজোরে ধরলেন ; যদি এ বাজীতে হারেন, তা হলে, তাকে কি কষ্টই বরণ করতে হবে তা তিনি বুঝেছিলেন— তাই তার অজ্ঞাতে র্তার হাতটা একটু খালি কেঁপে উঠল। যাই হোক তার. চেী আনি বোরিসের কাছ অবধি পৌছিল না —আধ পথে বরফের উপরে রৌপ্যনিকণে বেজে উঠল। তিনি বল্লেন—তাইত আমারই তোমার কাছে যেতে হ’ল দেখছি। তার কণ্ঠস্বরে কোনও কাতরতা ছিল না । এই চলবার চেষ্টাতেই হয় ত তার প্রাণবিয়োগ ঘটুৰে, সে কথা মনে করে কিছুমাত্র ভীত হন নাই। উৰ্দ্ধে আকাশের দিকে একবার &