পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৪৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

89ట్ర ছোটবাবু চলে যায়, ওর মনে হয় বুঝি পায়ে বাজছে, পায়ের তলায় বুক পেতে দিতে পারলে তবে যেন ওর মনের খেদ মেটে । সেবার ছোটবাবুর ব্যামো হতে আহার নিদ্রে ছেড়ে কি সেবাটাই করলে—ছোটরাণী-বে। তার সিকিও করেনি। কালীতারা ত ছোটবাবুকে নিজের সোয়ামী বলেই জানে। পুরুতে দুটো মন্তর পড়ালেই কি শুধু বিয়ে হয় ? সত্যি কথা বলতে কি, আমরা আমাদের সোয়ামীকে আমন করে ভালবাসতে পারিনি। তবু আমরা সতী, আর কালীতার অসতী ! জয় মুখ নাড়িয়া বলিল—ও সব ঢং লো ঢং! নষ্ট মেয়েদের ঐ রকম লোকদেখানি ভালোবাসী, নইলে ওদের চাবে কেন ? জয়ার কথা শুনিয়া মোক্ষদা চটিয়া গিয়া বলিয়া ফেলিল-ই তা হবে, নষ্ট মেয়েদের স্বভাব কেমন তা আমরা কেমন করে জানব, তোমার জানা থাকা সম্ভব । —কী ! যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা ! মোক্ষদা পোড়ারমুখীকে আমি আজ দেখে নেব, এই চল্লাম আমি রাণীবোয়ের কাছে – दनिम्ने डब्बा क्बकब्र कबिंब फ्रेनिग्न cश्रण ! রোহিণী নুতন মজার সন্ধানে জয়ার পশ্চাৎ পশ্চাৎ ছুটিল। “ মোক্ষদা ভয়ে মুখ মলিন করিয়া বলিল— কি হবে ভাই ? দিদি, যা না ভাই ওকে ফিরিয়ে আন। & ক্ষম হাসিয়া বলিল—তুই ক্ষেপেছিল! ও মুখেই আম্ফালন করে গেল, কাউকে কিছু বলবে না ! ওর কি বলবার মুখ আছে, ন, छाब्रउँो উঠিতেছিল, ভাদ্র, ১৪২১ 翻 রাণীমাসি ওর কথা জানে না। তৰু, চ দেখিগে• • • • • • 瓣 সকলে জয়াকে শাস্ত করিতে ছুটিল। (R) মালতী বিমুক্ত হইয় পুরস্ত্রীদের কদর্ঘ্য আলোচনা পরিহার করিয়া আসিয়াছিল বটে, কিন্তু রোহিণীর কৃপায় তাহাদের বাকি আলাপটুকু গুমিতে বাকি রছিল না। কালতারার কাহিনী শুনি একদিকে কালীতারার প্রতি করুণায় তাহার মন ভরিয়া অপরদিকে সমস্ত জমিদারপরিবারটির স্ত্রী পুরুষ সকলেরই চরিত্রে এমন একটা অভদ্র ছাপের পরিচয় সে পাইতেছিল যে সকলের প্রতি ভয় অবিশ্বাস ও ঘৃণায় তাহার মন শিহরিয়া উঠিতেছিল। এখন সে বিপিনের গৃহে প্রত্যাগমনের সম্ভাবনাকেও প্রসন্ন মনে গ্রহণ করিতে পারিতেছিল না। সে ভয়ে ভয়ে আপনাকে সকলের সংস্রব হইতে সৰ্ব্বপ্রযত্নে দূরে রাখিতে লাগিল। মালতী যে এই বাড়ীর দশজনের একজন হইয়া মিশিয়া যাইতে পারিতেছে না, সে যে স্বতন্ত্র থাকিয় সকলের মনের সামনে স্পষ্ট इद्देब्र थक्एिउप्छ, हेश्ब्र खछ भूमि उाशय প্রতি বিরক্ত হইতে লাগিলেন। একেবাবে ভিন্ন প্রকৃতির মালতীর আগমনুে জমিদারপরিবারের অভ্যস্ত জীবনযাত্র-প্রণালীতে যে • একটু বিপরীত বেল্লুর বাজিয়া উঠিয়াছিল । তাহার জন্ত মালতীর সঙ্গে সঙ্গে খুড়িমাও বিশেষ করিয়া সকলের আলোচনার পাত্রী হইয় পড়িয়াছিলেন । ইহাতে খুড়িমা কিছুতেই মালতীর প্রতি আপনার মনটিকে গ্রসর