- ১৬২ ' ' . মেঘনাদ-বধ কাব্য। (ভারতী ক| ১২৮৪ “সৌর-থরতর করজাল-সঙ্কলিত— আভাময় স্বর্ণাসনে বসি কুইকিনী আমাদের মতে মায়াদেবীর আসন সৌরখরতর-করজাল-সঙ্কলিত না হইয়া যদি অফুট অন্ধকার-কুজৰাটিকা মণ্ডিত জলময় I হইত, তবে ভাল হইত। মায়াদেবীর নিকট | পঞ্চম সর্গে ইন্দ্ৰজিতের ভাবনায় ইস্ত্রের | यूब नाँं ; - ... “—কুসুম শয্যা ত্যজি, মেীন-ভাবে বসেন ত্রিদিব-পতি রত্ন-সিংহাসনে ;– সুবৰ্ণ মন্দিরে সুপ্ত আর দেব যত ।” দেবতাদিগের ঘুমটা না থাকিলেই ভাল হইত,যদিবাদুঘরছিল,তবে ইন্দ্ৰজিতের ভয়ে ! ইত্রের রাতটা না জাগিলেই ভাল হইত। I শচী ইন্দ্রের ভয় ভাঙ্গিবার জন্য নানাবিধ প্রবোধ দিতে লাগিলেন, “পাইয়াছ অস্ত্র কাত্ত” কহিলা পোলোমী অনন্ত যৌবনী “স্বাহে বধিলা তারকে মহাস্থর তারকারি ; তব ভাগ্য বলে তব পক্ষ বিরূপাক্ষ ; আপনি পর্বতী, দাসীর সাধনে সাধী কহিল, সুসিদ্ধ হবে মনোরথ কালি ; মারা দেবীশ্বরী বধের বিধান কহি দিবেন আপনি ;– তবে এ ভাবন লাথ কহ’কি কারণে ?” কিন্তু ইন্দ্র কিছুতেই প্রবোধ মানিবার iনহেন, দেব অস্ত্র পাইয়াছেন তাহ সত্য, শিব তাহার পক্ষ তাহাও সত্য, কিন্তু তথাপি “সত্য যা কহিলে, - দেবেঙ্গাণি ; প্রেরিয়াছি অস্ত্র লঙ্কাপুরে 5 কিন্তু কি কৌশলে মায় রক্ষিৰে লক্ষ্মণে রক্ষোযুদ্ধে, বিশালাক্ষি, না পারি বুঝিতে। জানি আমি মহাবলী স্থমিত্ৰা নমান ; কিন্তু দন্তী কবে দেবি আঁটে মুগরাজে ? দম্ভোলী নিৰ্ঘোষ আমি শুনি, সুবদনে ; মেঘের ঘর্ঘর ঘোর ; দেখি ইরম্মদে, . বিমানে আমার সদা ঝলে সৌদামিনী ; তবু থর থরি হিয়া কঁপে, দেবি, যবে নাদে রুষি মেঘনাদ,” পাঠক দেখিলেন ত, ইন্দ্র কোনমতে শচীর সাস্বনা মানিলেন না । “বিষাদে নিশ্বাসি নীরবিল স্বরনাথ ; নিশ্বাসি বিষাদে (পতিখেদে সতী প্রাণ র্কাদেরে সতত ) বসিলা ত্রিদিব-দেবী দেবেন্দ্রের পাশে ।” আহা, অসহায় শিশুর প্রতি আমাদের যেরূপ মমতা জন্মে, ভয় ও বিষাদে আকুল । উৰ্ব্বণী মেনকা রম্ভ চিত্ৰলেখা প্রভৃতি ; অঙ্গরার বিষণ্ণ ইন্দ্রকে ঘিরিয়া দাড়াইল । । সরসে যেমতি সুধাকর কর রাশি বেড়ে নিশাকালে । . নীরবে মুদিত পদ্মে । বিষঃ-সৌন্দর্য্যের তুলন। এখানে সুন্দর ; হইয়াছে। কিন্তু মাইকেল যেখানেই “কিস্থা” । আলেন, সেখানেই আমাদের বড় ভয় হয়; কিম্বা দীপাবলী * * * অম্বিকার পীঠতলে শারদ পাৰ্ব্বণে । o
