| ১৬৪ , গুজরাটে নামকরণ । ভারতী কা ১২৮৪ |
- :
|
| মিষ্টালাপ হইতেছে দেখিয়াছেন ? মলম্বা পাৰ্ব্বতী গমন করিলেন, হেরি পৃষ্ঠদেশে বেণী ; মন্দর আপনি অচল হইল হেরি উচ্চ কুচযুগে ! ক্ষরিলে সে কথা, সতি, হালি আসে মুখে, মলম্বা অম্বরে তাম্র এত শোভা যদি ধরে, দেবি, ভাবি দেখ বিশুদ্ধ কাঞ্চন কাস্তি কত মনোহর ” “বাছার” সহিত মাতার” কি চমৎকার অম্বরের (গিল টি) উদাহরণ দিয়া, মদন কभीiं अग्निां किशन ब्रगमङ्ग ऊद्विग्ा लिः মাছে দেখিয়াছেন ? মহাদেবের নিকট মোহিত মোহিনী রূপে ; কহিলা হরষে পশুপতি, “কেম হেথ একাকিনী দেখি, এ বিজন স্থলে তোমা, গণেন্দ্র জননি ? কোথায় মৃগেন্দ্র তব কিঙ্কর শঙ্করি ? কোথায় বিজয়া, জয় ?” হাসি উত্তরিল। স্বচার হালিনী উমা ; “এ দাসীরে ভুলি, হে যোগীজ বহুদিন আছ এ বিরলে ; র্তেই আসিয়াছি নাখ, দরশন আশে । 聯 বিবাদিল দেব সহ স্বধা-মধু হেতু। পা দুখানি। যে রমণী পতি পরায়ণ, মোহিনী মূতি ধরি আইলা স্ত্রপতি। সহচরী সহ সেকি যায় পতি পাশে ?” ছদ্মবেশী হৃষিকেশে ত্রিভুবন হুেরি, পতিপরায়ণ নারীর সহচরীর সহিত পতিহারাইল জ্ঞান সবে এ দাসের শরে! সমীপে যাইতে যে নিষেধ আছে, এমন কথা অধর অমৃত-আশে ভুলিলা অমৃত আমরা কোন ধৰ্ম্মশাস্ত্রে পড়ি নাই। পুনশ্চ দেব দৈত্য ; নাগদল নম্রশিরঃ লাজে, মহাদেবের নিকট দাসী ভাবে আত্ম-নিবেদন । করা পাৰ্ব্বতীর পৌরাণিক চরিত্রের সম্পূর্ণ বিপরীত। উচ্চ দেব-ভাবের সহিত দম্পতির একাত্মভাব যেরূপ সংলগ্ন হয়, উচ্চ নীচভাব সেরূপ নহে। রাবণের সহিত যখন কাৰ্ত্তিকেয়ের যুদ্ধ হইতেছে, তখন দুর্গ কাতর হইয়া সর্থী বিজয়াকে কহিতেছেন। “যালো তুই সৌদামিনী গতি, নিবার কুমারে, সই। বিদরিছে হিয়৷ আমার, লে! সহচরি, হেরি রক্তধারা বাছার কোমল দেহে ।” ইত্যাদি অসুরমর্দিনী শক্তিরূপিণী ভগবতীকে “বাছার কোমল দেহে রক্তধারা” দেখিয়া | এরূপ অধীর করা বড় স্থকল্পনা নহে; পৃথিবীতেও এমুন নারী আছেন, যাহারা পুত্রকে যুদ্ধ হইতে নিরস্ত করিবার জন্ত সহচরী প্রেরণ করেন না ; তবে মহাদেবী পাৰ্ব্বতীকে এত ক্ষুদ্র করা কতদূর অসঙ্গত হইয়াছে, স্বরুচি পাঠকদের বুঝাইবার জন্য অধিক | আড়ম্বর করিতে হইবে মা । ষোড়শ বৈদিক সংস্কার বিধিবদ্ধ আছে, গুজরাটে নাম করণ। ... is গৰ্বাধীন হইতে অন্ত্যেষ্টি ক্রিয় পর্যন্ত | তাহার মধ্যে নামকরণ . *क्ष्म: गश्कांद्र । । স্বাতকর্শের পর নামকরণ-সন্তান জরিবার |
