পাতা:ভারতী ১২৮৫.djvu/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

—

}

দে অভঙ্গ এই— . . . . . . . . ২৩১৫ অচিন্তা তোমার শক্তি ওহে নারায়ণ, নিজীবে করিতে পার তুমি সচেতন । -- তোমার অদ্ভূত লীলা আগে শুনা গেছে, প্রত্যক্ষ কেননা হবে আমাদের কাছে। কি সৌভাগ্য আমাদের তুমি প্রভু যবে, আমরা তোমার দাস কি অভাব তবে ? কৃপাময় তুকার হে রাখএ মিনতি প্রকাশে এখনি তব অদ্ভুত শকতি । আর একটা ঘটনা এই। চিন্তামণিদেব নামক এক পূজারী ব্রাহ্মণ দেহুর অনতিদূর চিঞ্চবাদ গ্রামে বাস করিতেন । তুকা তাহীর নিমন্ত্রণ পাইয়। তাছার সহিত সাক্ষাৎ করিতে যান। চিন্তামণিদেব তাহাকে যথেষ্ট অভ্যর্থনা করিয়া তাহার সহিত ভোজন করিতে বসেন। ভোজনের সময় তুকার আসন এক স্বতন্তু পংক্তিতে স্থাপিত হয় । ইহাতে তুকারাম ক্ষুব্ধ না হইয় প্রস্তাব করেন, এই ভোজে গণেশ ঠাকুরের জন্য এক এই ভোজে আনয়ন করিবেন, এত আমার সাধ নয়। তুকারাম দুইটি আসন ও ছুই পাত্র রাখিতে বলিয়া গণেশ ও বিঠোবাকে আহ্বান করিলেন । র্তাহার আহবানে দেবতার আসিয়া তাহদের নির্দিষ্ট আসনে উপৰিষ্ট হইলেন । বলেন তুকা আর চিন্তামণি ভিন্ন অপর কেহ দেবতাদের দর্শন পায় নাই—তাহার డia o ....تی.اس.سعدم حساب می نماید. তুকারাম। ব্রাহ্মণের সমাগত জ্বলিছে ক্ষুধায় ।” আসন পাতিয় তাহাকে আহবান কর । । চিন্তামণি উত্তর করিলেন দেবতাকে কিরূপে | মহীপতি । কেবল দেখিতে পাইলেন যে ভোজ্য-পূর্ণ। ( ভারতী তা ১২৮৫ পাত্র ক্রমে অপনাপনি শূন্য হইয়া আমি. তেছে। . . . এই বিষয়ক অভঙ্গ-- Rb-b R ওহে চিন্তামণিদেব করি নিবেদন, গণেশ ঠাকুরে কর ভেজে নিমন্ত্রণ ; দেব কহে ওহেতুক কি সাধ্য আমার, ‘গ্রাসিয়াছে দেখ মোরে ঘোর তাহঙ্কার । প্রস্তুত হয়েছে অন্ন জুড়াইয়া যায়-- তুকা কহে ‘তব পুণ্যে আনিব গণেশে, ‘স্থির হও ধৈর্য্য ধর, দেখহ নিমেযে ।” ১৫৭১ শকে তুকারামের মৃত্যু হয় । তা হার মৃত্যু বিষয়ে প্রবাদ এই যে তিনি বিষ্ণু | পুষ্পক রথে আরোহণ করিয়া সশরীরে ; স্বৰ্গারোহণ করিয়াছিলেন । মহীপতি ব- ; লেন যে তুকারামের অন্তর্ধানের কিছুকাল পূৰ্ব্ব হইতে তিনি কথায় কথায় বৈকুণ্ঠ যাই । বার অভিলাষ প্রকাশ করিতেন । তাহার । শিষ্যদের প্রতি তঁহিীর শেষ উপদেশ এই-- i

  1. * { \} to

শুক্রা শুন যায় হfর ভকত, রয়েছ এখানে ভাবুক যত, তাকিক সঙ্গ ছাড়িয়া দেও, বিঠোবা চরণ ধরিয়া রও ! মতের চক্রে ভ্ৰমিও ন} অtয়, ডুবিবে নরকে কহিনু সার । কলির মাঝে তুকারাম দাস, বিদায় লইয়ে যান নিজ বাস | উপদেশ সমাপ্ত হইলে তাছার স্ত্রীকে : বলিয়। পাঠাইলেন “আমি বৈকুণ্ঠে চলিলাম |