s- sta Wöb R সাগর-সঙ্গমে । ক্রোধান্ধ বিজয় শাণিত কৃপাণে শুধিল বোনের দ্বেষের ধার, দুহিতার শোকে আত্মবিসর্জন সহজে করিল জননী তার ! বিজয়ের নামে কলঙ্কের ঢেউ, ভূধর-প্রমাণ উঠিল বেগে, শোকৰ্ত্ত জনক না পারিয়ে অlর, দূর কোরে তারে দিয়েছে রেগে । সরলা মুমতি তুমি, মহামায়া, না জানি তাহার অশেষ গুণ, দিয়েছ তfহার আবাস হেথায়, ডাকিয়ে এনেছ আপন খুন। তোমার দামিনী—ভুবনমোহিনী, অমীয় প্রকৃতি সরলা বালা, | জেনেছ কি দেবি, বিজয়েরে সেবি, ঘটিবে তােহর কত কি জ্বালা ? বিজয় অমর নহোত আরার্তি, আপন গ্রামের আপন লোক, দামিনীর কথা ভেবে পাই ব্যথ}, তাই প্রকাশিমু মনের ঝোক ।” কহিয়ে রোহিণী ফেলিল নয়নে টেনে টুনে জল ছ এক ফোঁটা, কছিল “কালিকা করেন এ যেন, দামিনীর পানে না চায় ওটা । পুত্র-শোকে আমি আছি জ্বরজ্জ্বর, প্রতাপ আমার বিবাগী হোয়ে, কোথায় চলিয়ে গিয়েছে ফেলিয়ে, স্বর্থী এবে শুধু দামিনী লোয়ে ।” বলিয়ে রোহিণী লইয়ে বিদায়, চলিল রোহিণী আপন বাস, ঘঁসিতে লাগিল মহামায়া সতী বহিতে লাগিল অমল-শ্বাস । এমন সময় সরলহাদয় দামিনী আসিল মায়ের কাছে, কুসুম-কানন করিয়ে উজাড়, কুসুমের সাজে সাজিয়া আছে । কবরটি গাথা মালতী মালায়, অলকা ঝলকে যুথিকা ফুলে, অফুট বেলার প’রেছে মালিকা, পোড়েছে সে মাল চরণ-মূলে । কুসুম পরাগে সুরভিত বাস, কামিনী-পাপড়া পোড়েছে গায়, - কুসুমে সেজেছে কুসুম-বালিকা,” কে তোরা হেথায় দেখিবি আয় । হাসি মাখা মুখ করে ঢল ঢল, তরষে চপল নয়ন ছুটি, হেথায় ছোথায়,হৃদয়ে মাথায়, আকুল ভ্রমরা বেড়ায় ছুটি । “এই দেখ গো মা সেজেছি,কেমন, উজাড় করিয়ে কুসুম-বন, গোলাপের খুঁট ফুটিল যে কত, কিছুই আঘাড়ে দেইনি মন । , ভ্রমরের সুনে করিয়ে সমর, এই মা টগর এনেছি তুলে, ফু দিয়ে উড়ায়ে প্রজাপতিদলে ছিনিয়ে এনেছি মাধবী ফুলে। নাড়া দিল্প যত বকুলের শাখা, পড়িল কুমম ধরণী ছেয়ে, আবার–আবার এনেছি কাছারে, নেছারে ও গো মা এদিকে চেয়ে—, , उtश्रम-कूपैौब्र ८उन्नभि विश्छन्नः আসিতে ছিলেন মাসেক পরে, { ভারতী স্থা ১২৮
পাতা:ভারতী ১২৮৫.djvu/৩৮২
অবয়ব