পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১০০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫৭ বর্ষ, দশম সংখ্যা। রবীন্দ্রনাথ ও অক্ষয়কুমার। কোলপুর অনেকের রচনার विझांद्रौদলের প্রভাব দেখা যায়। কিন্তু বাঙ্গালার পাঠকদের নিকটে তিনি আশানুরূপ সন্মান छैश्ॉम्नl, পান নাই। . বিহারীলাল নিম্নলিখিত পুস্তকগুলি রচনা করিয়াছিলেন । ১ । বঙ্গমুন্দরী। ২। সারদামঙ্গল ৷ ৩ ৷ সাধের আসন । ৪ । সঙ্গীতশতক । ৫ । প্রেম-প্রবাহিনী । ৬। বন্ধুবিয়োগ । ৭ । নিসর্গ-সন্দর্শন । ৮। বাউল-বিংশতি। ৯। স্বপ্নদর্শন প্রভৃতি। কাঞ্জিক মাসের “আৰ্য্যাবৰ্ত্তে”র “পুরাতন প্রসঙ্গে" দেখিলাম, বিহারীলালের “স্বরবাল।” নামে একখানি কাব্য ছিল । *সুরবালা” নামে বিহারীলালের একখানি কাব্য ছিল বটে,–কিন্তু কোন অপ্রকাশু কারণবশতঃ বন্ধুবিচ্ছেদের ভয়ে তাহা আর মুদ্রিত হয় নাই। বিহারীলালের “বঙ্গসুন্দরা”তে *সুরবালা” মিশাইয়া যায় । “বঙ্গমুন্দরা”তে “নুরবালা”র নিম্নলিখিত সর্গগুলি আছে. ১। চির-পরাধিনী ৷ ২ ৷ স্বরবাল । ৩ । করুণামুন্দরী । ৪ । বিষাদিনী । অভাগিনী । ৬। বিরহিনী । দ্বিতীয় ংস্করণে “বিরহিনী"তে কতক গুলি নুতন গান দেওয়া হয় । , “বঙ্গমুন্দর” বিহারীলালেব এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর নিকটে উপহারস্বরূপ সমপি ও হয় । পুস্তকে তাহার নাম নাই বটে,—কি স্তু আমরা যতদূর জানি, বিহারীলালেৰ উক্ত বন্ধু, ঐত কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্য। “বঙ্গমুন্দৰী”তে *{{निङ: cष छ्म: अछूट ठ श्झेब्रांcछ्, वांत्रागtब्र आए ठाश हिण न; "ब्रपूपान्त” श्हेप्ङ বঙ্কিম-যুগের কথা । ఫిd ) বিহারীলাল সৰ্ব্বপ্রথমে সেই ছন্দঃ বাঙ্গলায় গ্রহণ করেন । এই নূতন ছন্দের মাধুর্য্য, আমরা এখানে দেখাইতেছি ;– "বিকশিত নীলকমল আনন, বিলোচন নীলকমল হাসে ; আলো করে নীল কমল বরণ, পুরেছে ভুবন কমল বাসে । 事 nk 率 普 শুIমল বরণ, বিমল আকাশ : হৃদয় তোমার অমরাবতী ; নয়নে কমলা করেন নিবাস, আননে কোমল ভারতী সতী । সীতার মত সরল অন্তর, দ্রৌপদীর মত রূপসী খাম । কালরূপে আলো করি চরাচর কে গো এ বিরাজে মুগুধ বাম " বঙ্গসুন্দরী । তৃতীয় সর্গ। স্বরবালা । “বঙ্গমুন্দরা” প্রভৃতি পুস্তক, বিহারীলাল যেরূপ সুন্দর কাগজে সুন্দরভাবে ছাপাইয়াছিলেন—সে লে তাহা দুর্লভ ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় সংস্করণের “বঙ্গমু নদরী’ও" সারদামঙ্গল” পাঠকগণের কৃপাদৃষ্টিলাভ করিতে পারে নাই। অবশেষে, একদিন মহা চটিয়া গিয়া, কবিবর, বই গুলি বটতলায় বিক্রয় করিয়া দিলেন । বিহারীলালের রচনা-প্রসাধন বড় বেশী রকম ছিল । একবার যা হা লিখিলাম--তাহা আর দেখিব না,—বিহারীলালের এ নীতি ছিল না । যতক্ষণ না একটী শব্দ, তাহার মনের মতন হইত,--ততক্ষণ তিনি নিশ্চিন্ত হইতে পারিতেন না । “সারদামঙ্গল” প্রথমে “আৰ্য্যদর্শনে” প্রকাশিত হয়। কিন্তু কাবাখান যখন পুস্তকাকারে বাহির হইল,— তখন তাইrর ভিন্ন মূৰ্ত্তি ! এই কাট কুটির