পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১০২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫৭ বর্ষ, দশম সংখ্য । এা:৭, পাথরে বাধীন ও রেলিং দিয়া ঘেরা টে ছোট,জলাশয় দেখিলাম। জল অতি ত্রি ; প্রায় কৃষ্ণবর্ণ। তাহ হইতে একটি প্রতি উৎকট দুর্গন্ধ বাহির হইতেছিল। হানি না কি কারণে এই পচা জল এখানে द्विग्नां ब्रांश्व श्ब्रां८छ् । १5ा९निcरू *ाशcख्द्र श्री भूद थाज़ হওয়ায় সিড়িগুলি বড় উচু উচু। নামিতে बद्ध रूछे ह३८डहिण । झेशाब झई *ाcश्व নিবিড় বন । বৃক্ষে র শাখায় ইহা দিবসেও প্রায় অন্ধকার হইয়া থাকে। আমরা নামিতে নামিতে শুনিলাম উপরে মন্দিরে সন্ধা খতিব বাস্তু বাঞ্জিয় উঠল। দেখিলাম নগৰ হইতে কত লোক ব্যাকুলম্বদয়ে মন্দিরে উঠতেছে। নীচে অসিয়া রামটেক নগরের মধ্য দিয়া চলিতে লাগিলাম। এক বাড়ীতে কতকথা হইতেছিল। কত ভক্ত নরনারী নিম্পন্দভাবে শুনিতেছিলেন । পণ্ডিতজি আমাকে বলিলেন —“ইহাই ভারতের প্রকৃত লোকশিক্ষার উপায় ।” श्राद्र ६ष श्रीब्र । צריא ট্রেণে গিয়া একেবারে দৈর্ঘ্যপ্রস্থ বিস্তার করিয়া বিন বাক্যব্যয়ে গুইয়া পড়িলাম। যাত্রাসময়ের অভিজ্ঞ তাফলে বুঝিয়াছিলাম যে ট্রেণ এখন বহুক্ষণ নড়িবে না। গৃহে ফিরিতে অত্যন্ত ব্যস্ত হইলেও, নিকপার হইয়া মনকে এবিষয়ে দৃঢ় করিয়াছিলাম । ঘড়ি খুলিয়াও দেখলাম ৰে ট্রেণ ছাড়িবার ঠিক সময় আর ও প্রায় অৰ্দ্ধঘণ্ট। পরে ; তার পরে অবশু প্রথামতে আরও কিছু विगष झई८त । किड़ ७ कहूँ * १८ब्रहे c:१ যখন চলিতে আরম্ভ করিল, তথম ভাবিলাম পাগড়ে উঠার ফলে আমিই বুঝি নড়িতে অfরস্ত কfরয়াছি । তাৎপর্ব যখন দেখিলাম স তাই ট্রেণ চলিতেছে, তখন বক্ষ হইতে ঘড়িটকে তুলিয়া দেখি তিনি অনেকক্ষণ অভিমান করিয়া বসিয়া আছেন। - রাত্রি সাড়ে নয়টার পর নাগপুর ষ্টেশনে পৌছিলাম। স্বৰ্য্যরাওয়ের সেই টিকেট কলেক্টর আসিয়া আমাদের টিকেট লইলেন। স্বৰ্য্যর ওয়ের ভবিষ্যদ্বাণী ফলিয়া গেল । শ্ৰীসন্তোষকুমার বসু । ‘আয় ঘুম আয়।’ আঁধার ঘনীয়ে আসে, তন্দ্রার মতন, পুষ্পবাসে নিঃশ্বসে ধরণী ; আকুল কুস্থল-জালে আবীর গগন, নামে নিশি তিমিরবরণী । করুণ-মধুর স্বর ফিরে, দিশি দিশি, ডেকে, ডেকে, “মায় ঘুম আত্ন" , "বুমের পশরা লম্বে, এস মালি পাম, ঘনশু্যাম আম্রবনচ্ছায় । সুবৰ্ণ পর্য্যন্ধ নাই, শুভ আলিম্পনে, নাই পিড়ি, চিত্রিত, স্বন্দর ; অপুৰ্ব্ব আসন কোথা, খচিত রতনে ? এল মুপ্তি, বস আঁখিপন্ন । নিশি অবসান হলে, ক্লাপ্ততন্ত্র দেহে, শিরে বহি স্বপন বেশfত, ফিরিবে যখন তব বহুদূব গেছে অঞ্চলে বাধিয়া যুখি, জাতি ; অশোক বকুল দিযে রচিব যতনে ছায়াপথ, ফলে নিশিভোর ; পাছে বাজে তৃণাঞ্চুব কোমল চরণে, ব্যথা পেলে টুটে ঘুম ঘোর ! অধরে তামুল-রাগ, অলক্ত চরণ, রঞ্জিব গো অরুণ-আ ভায় ; হৃদি পদ্মে লক্ষ্মিরূপা, করিব বরণ, শ্রাপ্ত চোখে আয় ঘুম আয় ।” শ্ৰীমতী স্বর্ণলতা কাঞ্জিলাল।