Ն -ե नौणकङ्गुरुङ्ग अज्राप्लिोएम्न उथन बन्नएमश्रृं জর্জরিত। সে অত্যাচারের বিবরণ, ७५नं शं★ब्रिक्रिङ भैटिशांनिक पैन इहेब्र দাড়াইঃাছে, সুতরাং সে সম্বন্ধে আমরা বেশী কিছু বলিব না। “নীলদর্পণ” যখন প্রকাশিত হয়, সেই সময়ে স্বপ্রসিদ্ধ হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, তাহার “হিন্দু পেটুরিয়টে” নীলকরগণের বিরুদ্ধে তীব্রভাবে লেখনীচালনা করিতেছিলেন। একেই ত’ তাহার শক্তিশালিনী রচনায় সকলের হৃদয়ে অগ্নি প্রধূমিত হইতেছিল,—তাহার উপরে "নীলদর্পণ” প্রকাশিত হইয়া "অনলে ঘৃতাহুতি” প্রদান করিল। সামান্ত উত্তেজনা সহস! ॐषण ७वर नाििजक हद्देब्र! मैं|फुझेण । छनসাধারণ, “নীলদর্পণ”কে সাগ্রহে গ্রহণ করিল। ১৮৫১ খ্ৰীঃ অব্দে নীলদর্পণ, ঢাকায় মন্থীসমারোহে অভিনীত হইল। ঐ বৎসরেই বোম্বের গ্রাট রোড থিয়েটারে, “নীলদর্পণ” অভিনয়ের উদ্যোগ চলিতে থাকে। সুতরাং, বুঝিতেই পারা যাইতেছে, এই প্রসিদ্ধ উত্তেজনার স্রোত, কেবল বঙ্গদেশে আবদ্ধ থাকে নাই ; পরন্তু সমগ্র ভারতে ইহার প্রভাব বিস্বপ্ত হইয়া গিয়াছিল। ১৮৭২ খৃঃ অব্দের ৭ই ডিসেম্বর, কলিকাতার রঙ্গমঞ্চে নীলদর্পণ অভিনীত হয়। cगरे अछिनष्म, छनगाषाब्रtव्र भन ८य কিরূপ উত্তেজিত হইয়া উঠিত, তাছা ভাষায় প্রকাগু নয়। স্বৰ্গীয় বিদ্যাসাগর মহাশয়, একদিন “নীলদর্পণে"র অভিনয় দেখিতে গিছিলেন। अख्निरब्रव्र वाडांक्किडांब्र, বিজ্ঞাসাগর মহাশয়, সহসা এমনি আত্মবিশ্বত ७ांब्रडैौ। so তাহ প্রকাশিত এৰং अअंशब*, ४९s४ श्हेब्रl *क्लिष्णन, cष अडJांsizब्रांछड गांtश्रश्न छूभिकांग्न नछे-नबाँके ७/अभृङणांण धिष्णग्न मरछक बक्रj कब्रिग्नl, जां°iनांग्न ध्रु७वंभिक्ष “তালতলা"র বৃহৎ চটিজুতা ছুড়িয়া বলিলেন। अडिएनडांब्र जांह७ जणांछे शहैeङ ब्रख्रशांद्र दझिल ।। ७द१ cनहे cनंiशिंड, उँीशंब्रहे জয়ত্তিলকে পরিণত হইল । अष्णिप्ष “नौणझ'१ि” हेशबाबौरङ अन्ड छ्ट्रेण । अत्रूयांम कग्निब्रांहिrणन, मांईंtकण भभूश्मन मख्,-क्रूि ण९ गांtश्रदत्र नांरभहे ८ब्रडग्दि७ ८ष१गृ श९।। &थहॉब्रिड एभ्रं । বিলাতেও, গিম্পৃকিন্ মার্শেল কোম্পানী,— हेश्tबछी नौण१०f१ वांश्ब्रि कब्रिब्रांहिष्णन ! लभू ठांशहे नद्र, हेtब्रांtब्रांtभन्न अ१ि* অনেক ভাৰতে নীলদর্পণের একাধিক अष्ट्रवांन ७थक्रांब्रिड श्ब्राहिण । ग५ ग्रांप्श्व, हैरब्रांबी “नैौणन***
