৩৫শ বর্ষ, নবম সংখ্যা । নাট্যর লক্ষণাত্রাস্ত । আর একটি উপাখ্যানে —বজলাভের মৃত্যু সম্বন্ধীয় উপাখ্যানে, আমরা প্রকৃত নাটকাভিনয়ের পরিচয় পাই। তপস্তার পুস্কারস্বরূপ দানব বজ্রলাভ ব্ৰহ্মার নিকট दइलांड कछिब्र ७थांब्र श्रtछब्र हईब्रांप्छन । স্বকীয় পরাক্রমের গৰ্ব্বে উন্মত্ত হইয় তিনি ষ্টকে আক্রমণ করিতে উদ্যত হইলেন । ইন্দ্র কৃষ্ণের সাহায্য প্রার্থনা করিলেন । “এই সময়ে কৃষ্ণের পিতা বসুদেব একট। যজ্ঞ করিতেছিলেন, এই যজ্ঞোৎসবে ভদ্র নামক একজন নটু সভাস্থ ব্রাহ্মণমণ্ডলীতে মুনাট্যের (“মুনাট্যেন”) দ্বারা মুগ্ধ করিলেন । মুনিগণ পরিতুষ্ট হইয় তাহাকে বলিলেন, তুমি কী বর চাও? ইন্দ্র সদৃশ ভদ্র তাহাদিগকে অভিবাদন করিয়া বলিল ; আমি এই বর চাই সমস্ত ব্রাহ্মণমণ্ডলী আমার অভিনয়ের রসাস্বাদন করেন এবং আমি সপ্তদ্বীপ ভ্রমণ করিতে সমর্থ হই । আরও আমি ইচ্ছা করি, মৃত কি জীবিত যে কোন ব্যক্তি হউক না কেন, যথাযোগ্য বেশ ধারণ করিয়া আমি ঠিক তাঙ্গার অনুরূপ হইতে পারি।” ব্রাহ্মণগণ উত্তর কবিলেন,—“তথাস্তু।” তখন ইন্দ্র স্বর্গের একটি হংসীকে বজলাভের প্রাসাদে প্রেরণ কবিলেন । দানব এই অপূৰ্ব্ব হংসকে সংবাদ জিজ্ঞাসা করিলেন । হংসী, নটরাজ ভদ্রের গুণ কীৰ্ত্তন করিল। বলিল, ত্রিলোক তাহার গুণে মুগ্ধ। বজ্র লাভ দলবল সমেত ভদ্রকে গঠ আসিবার জন্ত হংসীকে অনুরোধ করিগেণ কঞ্চনম্বন প্রঞ্জাম, দানবের রাজধানীতে প্রবেশ লাভু করিবার উদ্দেশে, ছদ্মবেশে 'বে যাত্রা করিলেন। প্রদ্যুম্ন নায়ক "গিবন ; সাৰ বিদূষক সাজিবেন ; গদ চয়ন—ভারতে নাট্যের উৎপত্তি। w४७ পারিপাশ্বিক সাজিবেন ; এবং অন্যান্ত ব্যক্তি অন্তান্ত ভূমিকা গ্রহণ করিবেন। নৃত্যগীতবাদ্যে নিপুণ রূপসী বীরাঙ্গনাগণ নটী হইবেন। “নটগণের আগমনে, নগরে হুলস্থল পড়িয়। গেল । উছার প্রভূত সন্মান ও উপহার প্রাপ্ত হইল।” উহার (“নাটকীকৃত” ) মহাকাব্য রামায়ণের উপাখ্যান অভিনয় করিল। রাবণের বধের জন্য ধরাতলে বিষ্ণুর জন্ম এবং ষেরূপ লোমপাদ ও দশরথ শাস্তার নিমিত্ত গণিকাগণ দ্বারা ঋষ্যশৃঙ্গ মুনিকে আনয়ন করিয়াছিলেন সেই বিষয়টি অভিনীত হইল। সেই অভিনয়ে নটের রান, লক্ষণ, ভরত, ঋষ্যশৃঙ্গ ও শাস্তার এরূপ অমুরূপ রূপ ধারণ করিয়াছিল যে, তৎকালের বুদ্ধ দানবগণ ও বিস্মিত হইয়াছিল এবং রূপ তুল্যতার বিষয় বাবংবার বলিয়াছিল। তাহীদের বেশধারণ, অভিনয় প্রস্তাবনা এবং প্রবেশাদি দেখিয়া দানবগণ সকলেই বিস্মিত হইল । সেই অসুরের নাট্যের বিশেষ বিশেষ অভিনয় স্থলে পরম প্রীত হইয়া বিস্ময়সহকারে বারংবার উখিত হওত হর্ষস্থচক শব্দ করিতে লাগিল.এই অভিনয়ের পর নটেরা শ্রোতৃমগুণীর প্রস্তাবিত অদ্যান্ত নাটকের অভিনয় করিয়া অমুর ও মুনিগণের মনোরঞ্জন করিতে প্রবৃত্ত হইল। আবার বজলাভও উহাদের অভিনয় দর্শন করিবার জন্ত অভিলাষী হইলেন। সেই সময়ে, মহাকালের উৎসব হুইতেছিল। বজ্রলাভ একটা নাট্যশালা নিৰ্ম্মাণ করাইয়া, সেইখানে ঐ নট-সম্প্রদায়কে অভিনয় করিবার জন্ত আদেশ করিলেন । তথন নটবেশধারী যুদেবগণ সজ্জিত হইয়। अडिनरब अबूडं श्हेण । ऊँशिबा थषमङ কাংস্তভাল বেণু মুরজ প্রভৃতি আভোজ বাদন
