aণ বর্ধ, নবম সংখ্যা । फेद +t* अवणtवcश शब्र अडियू८१ गङिङ হয় ও দেখি। বৈজ্ঞানিকসমাজে এই aিান্ডেরও সমর্থনকারী একটি দল আছে। জঃ একজন জ্যোতিষী বলেন যে উল্কাপিণ্ড গুলিও গ্রহত্বারকার স্তায় সতত স্বর্যের काaिtिक घूब्रि८७८छ्,-७tशब्रिां ष९न যুধিতে ঘুরিতে পৃথিবীর কক্ষাকে স্পর্শ করে ठ१भ उश्|ब्र! यहे भग्नाझाशन काझैो विश्वाडा বায়ুমণ্ডলের ভিতর আসিয়া পড়ে। তাহার। এমন কতকগুলি পদার্থ দ্বারা গঠিত যাহা বায়ুপর্শে জলিয় উঠে। স্বতরাং আমরা তথন ওtহাদিগকে উল্কারূপে দেখিতে পাই । জুলিয়া উঠিবার পর তাহারা ভস্ম হইয়া পৃথিবীতে বা অন্ত কোনো নক্ষত্র বা গ্রঙ্গের আকর্ষণের মধ্যে আসিয়া পড়ে । একদল বৈজ্ঞানিক বলেন, উল্কাপিও গুলি ধূমকেতুৰ পুচ্ছস্থিত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বাষ্পকণা দ্বারা গঠিত। তাহদের মতে, ধূমকেতুর পুচ্ছ অতিশয় লঘু ছোট ছোট ধাতুকণাম্বারা গঠিত। কোনো ধূমকেতু পৃথিবীর নিকটবৰ্ত্তী হইলে পুচ্ছস্থিত উক্ত ধাতুকণাগুলি পৃথিবীর আকর্ষণ দ্বারা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ভিতর আসিয়া পড়ে। উল্কাপিণ্ডের জন্ম সম্বন্ধে আমরা যতগুলি মত শুনিলাম তন্মধ্যে শেষ মতটিই আমাদের মুক্তিপূর্ণ ও সমীচীন বলিয়া বোধ হয় । কারণ জ্যোতিষীগণের নিকট উল্কাপাতের শিপ চাহিলে তাহার উল্কাপাতের যে সকল °[...] माथिण क्एब्रन, ठारुत्लब्र अश्किाश्णहे **নো না কোনো ধূমকেতুর উদয়ের পর ত্তী কালের । মসকল ধূমকেতুর পুচ্ছেন্ন ধাতুকণাগুলি रुद्रन-डैदानि७ ।। సిoచి অত্যন্ত ঘনসন্নিবিষ্ট, সেই সকল পুচ্ছ হইতে পৃথিৰী এককালে অধিক পরিমাণে উল্কাসংগ্ৰহ করিতে পারে। সেইজন্তই সাধারণতঃ দেখা যায় যে ধূমকেতুর উদয়ের পরে আকাশে উদ্ধাবর্ষণের মাত্রা কিঞ্চিং অধিক। প্রমাণস্বরূপ পণ্ডিতগণ বলিয়াছেন যে, যথাক্রমে ২৭৯৪, ১৮৩৮ ও ১৮৭২ খৃষ্টাব্দে বিয়ালাসাহেবের আবিষ্কৃত ধূমকেতুর উদয়ের পরেই আকাশে প্রচুর উল্কাবর্ষণ দেখা গিয়াছিল। বৃহস্পতি গ্রহটি আমাদের সৌরজগতের গ্রহমণ্ডলের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। জ্যোতিষীগণ বলেন বৃহদাকার বশত বৃহস্পতি পৃথিবী অপেক্ষ ধূমকেতু-পুচ্ছ হইতে অনেক বেশী উল্কাপিণ্ড বা ধাতুকণা আকর্ষণ করিয়া লইতে পারে । পৃথিবীকে, ধূমকেতু-পুচ্ছের অতি নিকটবর্তী হওয়ার জন্ত, একবারও ধাক্কা থাইতে হয় নাই। অনেকবার অনেক পরীক্ষা আসিয়াছিল, কিন্তু পৃথিবী তাহ। নিৰ্ব্বিঘ্নে খণ্ডাইয়া আলিয়াছে। ধূমকেতুর সহিত পৃথিবীর কেমন করিয়া ধাক লাগে তাহা বোধহয় পাঠকগণ জ্ঞাত আছেন। ধূমকেতুও স্বৰ্য্যের চারিদিকে নিজের কক্ষার উপর ঘুরিতেছে কিন্তু তাহার কক্ষ, পৃথিবী বা অগুণন্ত গ্রহের কক্ষ হইতে অনেক বড় বলিয়া পৃথিবী যেমন এক বৎসরে সুৰ্য্যের চারিদিকে আপনার আবর্তন শেষ করে ভদ্রুপ কোনো ধূমকেতু ৩৬ বা ৭৫ অথবা ততোধিক বৎসরে সুৰ্য্যের চতুর্দিকে আপনার আবর্তনটি শেষ করে। পৃথিবী ও ধূমকেতুর কক্ষ ষেস্থানে পরস্পর কত্তিত হয়, ধাক্কা লাগিবার সম্ভাবনা इहेग cगहे. इशः गत्रभ श्नब ७२ः:ङ, সম্ভব। অনেক ধূমকেতুর এইরূপ স্থানে
