পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- . ستمبر // ۰۰۰ به بر స్వా ܬ ή "ఛాNN 钴 繁 stre" سینا \

  • /؟ 甲。馨 N' సా ۹۵ سمیرےوہ سب

C 4N ܕ ܪܤ ਤ5 6-0 ਫਸ ভারতের সংস্কৃতির, ধৰ্ম্মের, সাধনার ও শিল্পের বিকাশ হইয়া উঠিয়াছিল দেব-দেউলকে কেন্দ্ৰ করিয়া। হিন্দুর মন্দিরে, বৌদ্ধের ভূপে, জৈনের বস্তিতে, মুসলমানের মসজিদে, খৃষ্টানের গির্জায় তাহার পরিচয় পাওয়া যায়। হিন্দুরা প্ৰথম যুগে দেবদেউল-নিৰ্ম্মাণে মনোযোগ প্ৰদান না করিলেও, বৌদ্ধ স্থাপত্য ও ভাস্কর্য্যের প্রাচুর্য্য দর্শন করিয়া তাহদের মন্দির-নিৰ্ম্মাণের আগ্ৰহ বদ্ধিত ও সুপ্ৰতিষ্ঠিত হয়। এই সব দেব-স্থানকে মহীয়ান ও গরীয়ান করিবার জন্য ধনী ও ভক্তের চিত্ত যেমন আগ্রহে পূর্ণ হুইত, তেমনি বিত্তব্যয়ে কোনরূপ কুণ্ঠ থাকিত না । শিল্পীরা বহু সাধনায়, তাহাদের প্রাণান্ত-পরিশ্রমে, ভক্তিপূর্ণ হৃদয়ে, আকাঙক্ষাশুন্য চিত্তে এই সব দেব-দেউলকে সুসজ্জিত, সুশ্ৰী ও সুমহান করিতেন। তঁহাদের শিল্পনৈপুণ্য, স্থাপত্যের জ্ঞান, সৌন্দৰ্য্যবোধ ও সৃষ্টিশক্তি আধুনিক যুগের শিল্পী ও স্থপতিদের বিস্মিত করিয়া দিতেছে। এই ত্যাগী সাধকশ্রেষ্ঠ শিল্লিগণের বাটালির আঁচড়ে এক একটি দেব-দেউল হইয়া উঠিয়াছিল শিল্পের সংগ্ৰহালয়, শিক্ষাব্য কেন্দ্ৰ, ধৰ্ম্মের প্রতীক, সভ্যতার নিদর্শন । কালের ও মানবের নিৰ্ম্মম পীড়নে এই সব অমূল্য রত্ন ধবংসপ্ৰাপ্ত হইলেও এখনও সেই ধ্বংসাবশিষ্টের ঐশ্বৰ্য্য অবলোকন করিলে বিস্মিত ও আনন্দিত হইতে হয়। যুগে যুগে এই