পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাবলিপুরম যদিও এই হৰ্ম্ম্যটি কাষ্ঠের রথের আকারের এবং এই দেশের প্রচলিত নাম ‘ধৰ্ম্মরাজের রথ’, তথাপি ইহার গঠন ভঙ্গিমা বৌদ্ধ-চৈত্যের স্থাপত্যের অনুরূপ। ভারুটের ভাস্কর্য্যের ধ্বংসাবশেষের মধ্যে ঠিক এইরূপ পরিকল্পনার রথ দেখা যায়, তাহাতে অনুমান করা অসম্ভব নহে যে এমনি আকারের মন্দির বা মঠ উত্তর-ভারতে খৃষ্টপূৰ্ণব দ্বিতীয় শতাব্দীতেও নিৰ্ম্মিত হইত। মহাবলিপুরমের এই পাঁচটি রথ ভারতীয় স্থাপত্যের এক অপূর্ব ও অভিনব পরিকল্পনা ।

  • Pts in it (23 fift (bot-'The interest of this rath lic's in the fact that it represented, on a small scalc, the exterior of one of those Chaitya halls. * * * * But this rath being in several storeys, and the whole so conventionalised by the different uses, to which they are applied for the purposes of a different religion, that we must not stretch analogies too far. (H.I.E.A., Vol. I, page 33(5).

দ্বিতল ও ত্রিতলের ছাদের উপর চারিদিক দুই হাত প্ৰস্থ প্ৰদক্ষিণ করিবার পথের পর মোটা আলিসা, তাহার মধ্যে জলনিকাসের নল রহিয়াছে, নলের মুখগুলি বিভিন্ন পশুর মুখের আকারে খোদাই করা হইয়াছে । এই ছাদের উপর দণ্ডায়মান হইলে অনন্ত নীলাম্বুরাশির দৃশ্য বহুদূর পর্মান্ত দেখা যায় ; সম্মুখের পাহাড়ের গাত্ৰ সমুদ্রের তরঙ্গের আঘাত ও ভাঙ্গন হইতে এই স্থানটিকে রক্ষা করিয়াছে। রথের গঠন-ভঙ্গিমা ও Noy 27-304B.