পাতা:ভারতে-ইংরাজ.pdf/৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতে ইংরাজ। ● কোপ্ত কাবাব থাইতেম, সাধারণ গৃহস্থগুহে সেই সকল উপাদেয় খাষ্ঠের নাম পৰ্য্যস্ত শুনিতে পাওয়া বাইত না । আজিকালি মুটে মজুরেও সাধ করিয়। তাছা শাইরা থাকে। নিষ্টারে ত কথাই নাই, মিঠাই মন্ত অস্ত্যজেও ধাইতে পাr কেহ হয় ত বলিতে পারেন,—“আজিকালি খাদ্যের বিশুদ্ধতা নষ্ট হইতেছে ।” সে দোষ আমাদের আপনাদের, ইংরাজ-রাজ খাস্তেব বিশুদ্ধতা রক্ষার জন্ত আইন করিয়াছেন, আদালত রাখিয়াছেন, অপরাধীকে দণ্ড দিতেছেন । আমরা আপনাদের বেশী লাভের জষ্ঠ সর্ষপের সহিত রেড়ি, শোরগুজা, করঞ্জ প্রভূতি কুদ্রব্য মিশাইয়া তৈল প্রস্তুত করিতেছি,স্বতে মিশাইবার জন্ত চৰ্ব্বির কারখানা খুলিয়াছি। খাদ্যমুখ মানব জীবনের একটা প্রধান ভোগ। পাদ্যের জন্ত সকলে ৰিব্ৰত। জতএল সেই খাস্তের কষ্ট ੱਡ পারিলে একটা মহৎ অভাব মিটিয়া যায়। পূৰ্ব্বে এ দেশের ঘরে ঘরে চরকা চলিত, গৃহিণীর স্থত কাটির তত্ত্ববায়কে মজুৰি দিয়া কাপড় বুনাষ্টতেন, সেট কাপড়ই র্তাহাদের লজ্জা নিবারণ করিত মাত্র, তারা সভ্যতা রক্ষা পাষ্টত না। স্বগ্ন স্থত সকলে কাটিতে পারিতেন না, মোটা স্থতাই সচরাচর প্রস্ব ত ইষ্টত। এজন্ত সাধারণতঃ সকল কেই মোট কাপড় পবিতে হইত। স্বল্প বক্স যে তখন প্রস্তুত হইত না এমন নহে, হুমুল্যভ হেতু বড় মানুষেই তাহা পরিতে পারিতেন । সেই রূপ স্থতার কাপড়েই শীত নিবারণ করিতে হইত। ধনবানেরাই শাল জামিয়ার গায়ে দিতেন, বিশেষ সম্পন্ন গৃহস্থের মধ্যে বনাতের চলন ছিল মাত্র । সাধারণ ব্যক্তির পশমী বস্ত্র শীত নিবা-- রণের জন্ত ব্যবহার কৰিতে পায়িত না। আমাদের পূর্ব পুরুষের কোট কামিজের নামও জানিতেন না । বিশেষ সম্পন্ন ব্যক্তি না হইলে তাঙ্কার গাঙ্গে অঙ্গবাখ বা বেনিয়ান উঠিত না । বনাক্ত ও শাল জামিয়ারে ময়লা ধৰিবে বলিয়া, অনেককে তাহার নীচে উডানি ব্যবহার কবিতে দেখা গিয়াছে। এখন সকলেই স্বল্প বস্ত্র পরিধান করিতেছে, কামিজ কোর্তায় চলিশ ঘণ্টা অঙ্গ ঢাকিয়া রাখিতেছে, ইচ্ছা হইলেই হাট, কোট, প্যান্টালুন পরিযা গখে চশমা লাগাইয়া আপনা দিগকে গৌরবান্বিত ভাবিয়া সৌভাগ্য জ্ঞান করিতেছে। শীতকালে শাল জামিয়ার প্রভৃতি নানা রঙ্গের, নান নামের শীতবস্ত্র দরিদ্র জনেও ব্যবহার করি: তেছে, পরিচ্ছদে ভদ্রাভদ্র চিনির লওয়া যায় না। পঞ্চাশ বৎসরের কথাবলিতেছি,--তপন আমাদের বাল্যাবস্থা, স্কুল পাঠশালায় লেখাপড়া করি, দেখিয়াছি, ৰাগী হাড়ি প্রভৃতি নীচ জাতীয়েরা কৌপিন ধাৰণ কবিত, তাহার জগু তাহার