O ভারতে ইংরাজ শাসন র্যাহারা যাগ-যজ্ঞাদি ধৰ্ম্ম- কাৰ্য্যে আত্মনিয়োগ করিয়াছিলেন র্তাহারা ব্ৰাহ্মণ, র্যাহারা যুদ্ধকাৰ্য্যে লিপ্ত থাকিতেন তাহারা ক্ষত্ৰিয়, এবং র্যাহারা গৃহে থাকিয়া কৃষিকাৰ্য্য ও পশুপালন করিতেন তাহারা বৈশ্য নামে পরিচিত তইতেন । আৰ্য্যদিগের সহিত যুদ্ধে পরাজিত হইয়া ভারতের যে সকল আদিম অধিবাসী আৰ্য্যদিগের পদানত হইয়াছিল তাহরী শূদ্র আখ্যা লাভ করিল। আৰ্য্যদিগের সেবা-শুশ্রুষা করাই শূদ্রের दरुद्धंदा छिळ । বৰ্ণভেদের পর ক্ষত্ৰিয়গণই প্ৰকৃত প্ৰস্তাবে দেশশাসনের ভার গ্ৰহণ করিয়াছিলেন । সমগ্ৰ আৰ্য্যাবৰ্ত্ত অনেকগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যে বিভক্ত হইয়াছিল এবং প্ৰত্যেক রাজ্যেই এক একজন রাজা স্বাধীনভাবে রাজত্ব করিতেন । সুশাসনের জন্য প্ৰত্যেক রাজা অধীন গ্ৰামগুলি একজন অদিতি । গ্রামণীর হস্তে অৰ্পণ করিতেন। কয়েকজন গ্ৰামণীর উপর আবার এক একজন নগরপতি - থাকিতেন। উহারা গ্রামের বিশিষ্ট লোকদিগের পরামর্শে ও সাহায্যে নিজ নিজ বিভাগের শাসনকাৰ্য্য পরিচালিত করিতেন । তাহারা বেতনস্বরূপ জমির শস্যাদি প্ৰাপ্ত হইতেন । প্ৰজারা নিজেদের জমিতে উৎপাদিত শস্য বা ধনরত্নাদি রাজাকে করা স্বরূপ প্ৰদান করিত । সেই প্ৰাচীন যুগে রাজার শিক্ষাবিস্তারের জন্য বিশেষ চেষ্টা বৰ্ণভেদে দেশের ठादछु ।
