মাইকেল মধুসুদন দত্ত । *岛莎 আজীবন উচ্ছ অল ও অমিতাচাৰী কবির দৈন্যদশা কোনও মন্তেই DD BDSS DB BB DDD DDD DBDB BDB uDBDD DDD DDS স্থান করেন। । জজ দ্বারকানাথ মিত্ৰ মহাশয়ের চেষ্টায় ও সাহায্যে মধুসূদন কন্যা শৰ্ম্মিষ্ঠার বিবাহ" দিয়াছিলেন। উত্তরপাড়ায় অবস্থান কালে কবির দুঃখ-দুৰ্দশা চরম সীমায় উঠিয়াছিল। তিনি ও তাঁহার পত্নী উভয়েই সে সময়ে পীড়িত হইয়া পড়িলেন। অগত্যা পত্নী হেনরীয়েটাকে কন্যাশৰ্ম্মিষ্ঠার আলয়ে রাখিয়া তদীয় বান্ধবগণ মধুসুদনকে কলিকাতা লইয়া আসেন। মধুসূদন তখন আলিপুরের দাতব্য চিকিৎসালয়ে আশ্রয় গ্ৰহণ করেন। পত্নীয় সহিত তাহার। আর দেখা হয় নাই। হেনৱীয়েটা পূৰ্বেই জীবন ত্যাগ করেন। রোগশয্যায় শয়ন করিয়া মধুসুদন সে সংবাদ পান। মৃত্যুর অব্যবহিতপূর্বে সুপ্ৰসিদ্ধ ব্যারিষ্টার মনোমোহন ঘোষ প্রভৃতি তঁহাকে দেখিতে যান। তিনি শিশু-পুত্ৰ এলবাৰ্ট নেপোনিয়নের ভার মনোমোহনের উপর অর্পণ করেন । মনোমোহন সে কৰ্ত্তব্য পালন করিয়াছিলেন। মহাকবির পুত্ৰকে লেখা-পড়া শিখাইয়া উত্তর কালে মানুষ করিয়া দিয়াছিলেন। পত্নীর মৃত্যু সংবাদ পাইয়া তিন দিবস পরে ১৮৭৩ খৃষ্টাব্দের ২৯শে জুন রবিবার বেলা ২টার সময় বাঙ্গালার অমর কবি, প্ৰতিভার অপূৰ্ব্ব অবতার মধুসুদন সৰ্ব্বদুঃখ-যন্ত্রণার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করিয়া অনন্ত পথে যাত্রা করেন। 缺 ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দে মনোমোহন ঘোষ মহাশয়ের প্রযত্নেসাম্বকুলার রোডের সমাধিক্ষেত্রে মধুসূদনের দেহ যেখানে সমাহিত হইয়াছিল, তাহার উপর
