হেমচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায়। बांक्रांग ७२88 जारलद्र ७द्दे :वर्भांधार्थ, श्ब्रांऔ s’७४ श्रुछेब्र ४१रे এপ্রিল মঙ্গলবার, হুগলি জেলার অন্তৰ্গত গুলিট নামক গ্রামে হেমচন্দ্ৰ মাতামহালয়ে ভূমিষ্ঠ হন। তাহার পিতার নাম কৈলাসচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় জননীর নাম আনন্দময়ী। কৈলাসচন্দ্রের বংশ-মৰ্য্যাদা যথেষ্ট DDBSDD DBDDD DBDB BDB DS DDuBBDuD BBu uBBBDSLLL সাধারণ বাসভবন ছাড়া তঁহার অন্য কোনও পৈতৃক সম্পত্তি ছিল না । হেমচন্দ্রের মাতামহ রাজচন্দ্ৰ চক্ৰবৰ্ত্তীও ধনী ছিলেন না, তবে । জামাতাকে নিজগৃহে রাখিয়া সযত্নে পুত্রনির্বিশেষে লালন-পালন করিয়াছিলেন। হেমচন্দ্ৰ পিতায় জ্যেষ্ঠ সন্তান ছিলেন। তঁহার আরও তিনটি সহোদর ও দুই সহোদরা ছিলেন। সহোদরাত্ৰয়ের নাম যথাক্রমে, পূৰ্ণচন্দ্র, যোগেন্দ্ৰচন্দ্র ও ঈশানচন্দ্র। সহোদরা যুগলের নাম, বসন্তকালী ও নৃত্যকালী। হেমচন্দ্রের মধ্যম সহােদর পূর্ণচন্দ্ৰ উত্তরকালে বারাণসী পামে যশঃ ও অর্থ উপার্জন করিয়া উৎকৃষ্ট চিকিৎসক বলিয়া প্ৰসিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন। যোগেন্দ্ৰচন্দ্ৰ অকালে মৃত্যুমুখে নিপতিত হন। কনিষ্ঠ ঈশানচন্দ্ৰ হুগলি কালেক্টরিতে কাৰ্য্য করিতেন, পরিশেষে হাইকোর্টে, চাকরি পাইয়াছিলেন। সুকবি বলিয়া ইনিও উত্তর কালে প্রতিপত্তি লাভ করেন। “যোগেশ” কাব্যে ঈশানচন্দ্রের কৰিযশঃ नभूक औजांब जैब्रिांछिल।
