'&ክ፰፻mr ভারত-প্ৰতিভা , ভারতের বড় লাট লর্ড গিটন, লর্ড রিপণ, লর্ড ডাফরিণ প্রভৃতি প্রায়ই শৌরীন্দ্রমোহনকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া নিজ নিজ প্রাসাদে ২ লইয়া যাইতেন ; তঁহার সঙ্গীত শ্রবণে বিমুগ্ধ হইয়৷ ভূয়সী প্রশংসা করিতেন। লণ্ডনের “রয়েল কলেজ অব মিউজিক” নামক ধনভাণ্ডারে শৌরীন্দ্রমোহন বহু অর্থ দান করিয়াছিলেন । ভারতীয় কোনও ছাত্র বা ছাত্রী সঙ্গীতবিদ্যায় পারদর্শিতা লাভ করিতে পারিলে উক্ত অর্থ হইতে একটি করিয়া সুবৰ্ণ-পদক প্ৰতি বৎসর পুরস্কার দেওয়া হইবে, এই সৰ্ত্তে তিনি টাকা দান করিয়াছিলেন । এতদ্ব্যতীত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েও তিনি ভদীয় পিতৃদেব হরকুমার ঠাকুর ও পত্নী আনন্দময়ীর নামে বৃত্তি দিবার জন্য বহু অর্থ দান করেন । গঙ্গাসাগরদ্বীপে তদীয় জনকের নামে তিনি একটি জলাশয়ের প্রতিষ্ঠা করিয়া সুমিষ্ট পানীয় জলের অভাব কিয়ৎপরিমাণে দূরীভূত করিয়া গিয়াছেন। বরাহ নগরে ভাগীরথীীতীরে তিনি একটি পথ নিৰ্ম্মাণ করিয়া তত্ৰািন্ত্য জনসাধারণের অশেষ উপকার করিয়াছেন । লোকহিতকর অনুষ্ঠানে শৌরীন্দ্রমোহন কোনও দিন উদাসীন ছিলেন না। বরিশালে বালিকা-বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি ভূমি দান এবং কলিকাতায় “আলবার্ট ভিক্টর কুষ্ঠাশ্ৰমে” বহু অর্থ প্রদান করিয়াছিলেন। বাঁকুড়া “লেভী ডক্রিণ দাতব্য চিকিৎসালয়” নিৰ্ম্মাণ2काझ श्ादर्लीन दान्नछाड्न डिभिड्ने दङ्न् कgइन् । সরকার বাহাদুর শৌরীন্দ্রমোহনকে এমনই শ্ৰদ্ধা করিতেন যে, তিনি নিজ প্রাসাদে সশস্ত্র প্রহরী ও দুইটি কামান রাখিবার অধিকার পাইয়াছিলেন। তিনি কিছুদিন কলিকাতার “জষ্টিস অবৃদি পিস" ছিলেন ।
