দ্বারকানাথ ঠাকুর । ৩৫৫ সম্পাদক রসিককৃষ্ণ মল্লিক একদা স্বীয় সংবাদপত্রে দ্বারকানাথ সম্বন্ধে কতকগুলি নিন্দাবাদ প্রচার করেন । এই ব্যাপারে দ্বারকানাথের কতিপয় ধন্দু উক্ত সম্পাদককে রীতিমত প্ৰহার করিবার পরামর্শ প্রদান করেন ; কিন্তু সুচতুর দ্বারকানাথ তাঁহাদের পরামর্শ গ্রাহ করেন নাই। একদা একটি ভোজে তিনি রসিক বাবুকে ও নিমন্ত্রণ করেন । তার পর তঁহাকে প্রিনয়নম্রভাবে বুঝাইয়া দেন যে, সম্পাদক ভঁাতার সম্বন্ধে বিশেষ ভ্ৰমে পতিত হইয়াছেন । এই ঘটনা হ্রাইতে দ্বারকানাথের চরিত্র সম্বন্ধে উক্তি সম্পাদকের ধারণা সম্পূর্ণ পরিবৰ্ত্তিত হইয়া যায় । ১২৪৬ সালে সার চার্লস মেটকাফু বাহাদুর মুদ্রাহ্মন্ত্রের স্বাধীনতা YDDB BDBB SS BB BDDS BDBBD BkOTS DBBBBD S KtDS SSDDDD 0 চেষ্টা করিয়াছিলেন । প্ৰধানতঃ তাহারই চেষ্টায়। ভারত ৰূর্য মুদ্রাঘন্ত্রের স্বাধীনতা প্ৰাপ্ত হইয়াঢ়িল । দ্বারকানাথ ইউরোপীয় ও দেশীঘ্নগণের মধ্যে বিশেষ প্রতিপণ্ডি ওঁ সম্মুম লাভ করিয়াছিলেন। নিজের কার্য্যদক্ষতা গুণে তিনি প্রকৃতই মে সময়ে দেশের সর্ব প্রধান ব্যক্তি হইয়া উঠিয়াছিলেন । দেশীয় যাবতীয় মঙ্গলানুষ্ঠানে তাহার যোগ ছিল। গবৰ্ণমেণ্ট ও প্রত্যেক কল্যাণ জনক অনুষ্ঠানে দ্বারকানাথের পরামর্শ গ্রহণ করিতেন ; দ্বারকানাথ ও নিভীকিভাবে আপনার মত ব্যক্ত করিতে কুষ্ঠিত হইতেন না। পদস্থ ইংরাজ কোনও দোষ করিলে, তিনি তাহার মুখের উপর তাহার দোষ ও ক্রটীর উল্লেখ করিতেন। এইরূপে তিনি তদানীন্তন বহু সভ্রান্ত ইউরোপীয়ের চরিত্র-সংশোধন করিয়াছিলেন। দ্বারকানাথ বেলগেছিয়ায় একটি মনোরুম উদ্যানবাটিকা রচনা করিয়াছিলেন । তেমন চমৎকার প্রমোদভাবন তখন
