পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাপ ও পুণ্যের সংঘর্ষ দেখিয়া শক্তি সঞ্চয় করি। স্বার্থ ও পরার্থের যুদ্ধে বিশ্বহিতের বিজয় দেখিয়া ক্ষুদ্রত্বকে পদদলিত করিতে ও মহত্ত্বকে শিরোধাৰ্য্য করিতে শিখি। মহৎ জীবনে বরেণ্য পুণ্যভাবসমূহের মুৰ্ত্ত অবতার দেখিতে পাই। সেই আদর্শে প্রাণ অনুপ্ৰাণিত হয়। যুদ্ধক্ষেত্রে বীরের শৌৰ্য দেখিয়া সংসারী ক্ষুদ্র গৃহাঙ্গনের রণে বিজয়লাভের পথ দেখিবে। আবার নিষ্কাম মহাপ্ৰাণের জীবনযুদ্ধে পরার্থের বিজয় দেখিয়া যুদ্ধক্ষেত্রে সেনাপতি বিজয়লক্ষ্মীর প্রসাদ লাভ করিবেন। ইহাই জীবনচরিতপীঠের ফল। এই জন্য মানব সকল শ্রেণীর মহাপ্ৰাণ, প্ৰতিভাশালী, কৰ্ম্মবীর, ধৰ্ম্মবীর, এমন কি, দসু্যতস্করের জীবনচরিতেও শিক্ষার অবকাশ লাভ করিতে পারে । জীবনচরিতের শিক্ষা “রামাদিবৎ প্ৰবৰ্ত্তিতব্যম্ ন রাবণদিবৎ" এই জন্য জীবনচরিত সভ্যতার আদিযুগ হইতে নানা মৃত্তিতে त्रांन्त्र-नभांख नभाप्रुङ छ्छेबl ग्रांनिरङछ । eeLSBDqKuDLDTu LuDDDOeSzLTuS