পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৩৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-প্লমগ্ন । ইহার পরে ; (২) হিন্দোলফটক, মানসিংহের মাতুল বাদলসিংহের নামানুযায়ী ইহার নামাকরণ হইয়াছে, এই ফটকের দক্ষিণাংশে মহারাজা মানসিংহের পত্নীর জন্য নিৰ্ম্মিত “গুজারি-প্রাসাদ” নামক প্রাসাদের ভগ্নাবশেষ অদ্যপি দেখিতে পাওয়া যায়। ইহা একটী দ্বিতল অট্টালিকা (७०० × २७० कूP ) (७) बॉनश्न, ऊँ द्रा वा बैंप्लिांब्रभूत्र कछक, देश মহারাজা মানসিংহের সিংহাসনারোহণের এক বৎসর পূর্বে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল ; (৪) গণেশপুর ফটক ; এই ফটকের নিকটে গলিপের মন্দির নামক । একজন সন্ন্যাসীর একটা মন্দির আছে, কথিত আছে যে, এই গলিপের নামানুসারেই ; এ স্থানের নাম গোয়ালিয়র হইয়াছে । ইহার বহির্ভাগে কপোতখানার মধ্যে (৬০ x ৩৯ × ২৫ ফুট ) সুরসাগর নামক একটী দীর্ঘী আছে । (৫) লক্ষণপুর ফটক ; (৬) হাতীয়াপুর বা গণেশ ফটক ; এই দুই ফটকের মধ্যস্থলে চতুভুজ মন্দির নামে একটী বিষ্ণু-মন্দির আছে, মন্দিরের সন্নিকটে একটী সরোবর ও তাঁহার অপর তীরে ইব্রাহিম লোদির অন্যতম কৰ্ম্মচারী তাজ নিজাম নামক একব্যক্তির সমাধি অবস্থিত। আমরা আলমগির ফটক দিয়া প্রবেশ-করিলাম, এই ফটক সশস্ত্র প্রহরী দ্বারা DDDBS BB BDD DBD D BDBD DBB BD DBB BDDS তাহার একদিকে পাষাগমণ্ডিত পৰ্বত-গাত্র, অপর দিকে দুর্গের । সাধ্য নাই। যুদ্ধকালে প্রাচীরের উপরে আরোহণ পূর্বক অস্ত্ৰ পfি নিমিত্ত সিঁড়ি আছে, পথ এত উচ্চ যে আরোহণ করিতে করিতে। দৃষ্টিপাত করিলে হস্ত পদ অরশ্ন- হইয়া, যায়। পৰ্বত-গাত্রে