পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७क्राउ2-खटअs । হইয়াছিলেন। কিন্তু কেহই সমাপ্ত করিয়া যাইতে পারেন নাই, বহু নরপতির হস্তচিহ্ন সকল ইহাতে বিদ্যমান । দাক্ষিণাত্যে এরূপ সর্ববঙ্গ সুন্দর মসজিদ আর নাই, ইহার গাত্রস্থিত ললিতকলা অত্যন্ত প্ৰশংসনীয়। মসজিদের অভ্যন্তরস্থ হল (কক্ষ) ১৫০ × ৫০ হাত । মেঝের উপরে প্ৰত্যেক ব্যক্তির বসিবার যে ভিন্ন ভিন্ন আসন কাটা আছে তাহাতে ২৪৩০ জন লোক উপাসনা করিতে পারে। প্ৰধান দরোজা দিয়া প্ৰবেশ করিলে সম্মুখস্থ চতুষ্কোণ প্রাঙ্গণ নয়ন-পথে পতিত হয়, ইহার তিন দিকে মসজিদের গৃহাবলী ও মধ্যভাগে একটী শুষ্ক ফোয়ারা দেখিতে পাওয়া যায়। মসজিদের মেহরাবে (ভজনালয়) কতকগুলি শিলালিপি আছে তাহার মধ্যে চারিটি ধৰ্ম্মনীতি সম্পৰ্কীয়, উহা হাফেজের পুস্তক হইতে সংগৃহীত। অপর দুইটি ফলকে লিখিত আছে যে সুলতান মাহমুদের আদেশে মালিক আকুব নামক ভূত্য কর্তৃক ১০৪৫ (১৬৩৬ খ্ৰীষ্টাব্দে এই মেহরাব নিৰ্ম্মিত ও অলঙ্কত SRTC ዶ ! (২) আসার মহল—রেলওয়ে ষ্টেসন হইতে এক মাইল দূরে এই প্ৰাসাদ বিরাজিত। এই বৃহৎ ও সুন্দর সৌধটি সুলতান মাহমুদ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । এখনও ইহা অন্যান্য প্ৰাসাদাপেক্ষা অক্ষত দেহে বিরাজমান। মোগল সম্রাট সাজাহানের হস্ত হইতে কেবল এই প্ৰাসাদটিই ধ্বংসের পথ হইতে উদ্ধার পাইয়াছিল। জনপ্ৰবাদ এইরূপ যে প্ৰথমে ইহা আদালতের কাৰ্য্যের জন্য নিৰ্ম্মিত হয়, তখন ইহার নাম “আদালত মহল” বা দাদমহল ছিল। পরে আদালতের জন্য নূতন প্ৰাসাদ নিৰ্ম্মিত হওয়ায় ইহা “আসার KDuS SDDDLL BBBT S DBD S SBDDBLLTS SS SDDDDBDBDS DBKDS SBBB হইয়াজে কিন্তু “আসার মহল” অস্থ্যাবধি অক্ষত দেহে বিরাজমান । এই প্ৰাসাদ মধ্যে মিরমহম্মদ সালি হামেদালি কৰ্ত্তক আনীত মহাপুরুষ মহম্মদের শশ্রীর দুইটি কেশ রক্ষিত হওয়ায় এই পবিত্র নিকেতনের উপর কেহই। কোনওরূপ অত্যাচার করে নাই। ইহা অত্যাবধি যেমন ছিল ঠিক তেমনিই রহিয়াছে। এই কেশ দুইটি স্বচক্ষে কেহ দেখিয়াছেন। কিনা সন্দেহ । পাঁচজন ধাৰ্ম্মিক মোল্লার উপরে ইহার তত্ত্বাবধানের ভার সমর্পিত। যে কক্ষে এই কেশ দুইটি রক্ষিত আছে, সে কক্ষে এই পাঁচজন ব্যতীত অন্য i . . . . . ; 影 پن, - د گ: wysyys vyf "... 8 . . . . . . . . - * * * ; , , ,