2t22Firit त्र्तनाद्राळि शाङ्घैौ८ङ काफ़ञ्छैिशा श्रनििन चङ्क्राश्च शाश्ज्ञानात् পহুছিলাম। প্ৰভাতের নব বিকশিত আলোর সহিত আমরা দূর হইতেই গিরিমালা পরিবেষ্টিত সৌধমালা, মসজিদ, চার মিনার প্রভৃতি সুবিখ্যাত প্ৰাসাদ নিচয়ের উচ্চ চূড়া দর্শনে মুগ্ধ হইয়াছিলাম। হাইদ্রাবাদ নিজাম রাজ্যের রাজধানী। মুসী নদী ইহার চরণ ধৌত করিয়া প্রবাহিতা। এই নগরীর চতুর্দিক প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত। কলিকাতা হইতে ইহা ৯৬২ মাইল দূরে অবস্থিত। ১৮৭২ সনের সেন্সাস রিপোর্ট হইতে জানা যায় যে তখন এস্থানে মোট ৩,২৭২ জন লোক ছিল, তন্মধ্যে মুসলমান ১৩,০৬৫, ১৬৮৮৯ হিন্দু, ৩৬৭ খ্ৰীষ্টান এবং অন্যান্য জাতি মোট ৪৯৫১ জন ছিল । এ কয় বৎসরে যে লোক সংখ্যা বহু পরিমাণে বৃদ্ধি পাইয়াছে, তদ্বিষয়ে বিন্দুমাত্ৰও সন্দেহ নাই। নগরের পশ্চিম দিক হইতে দৃষ্টিপাত করিলে ইহার অনির্বচনীয় সৌন্দর্ঘ্যে বিমুগ্ধ হইতে হয়। নগরের চতুর্দিকে শ্যামল লতাপল্লব সমাচ্ছন্ন গিরিশ্ৰেণী থাকায় এই নগর স্বাভাবিক সৌন্দর্ঘ্যে পৰ্য্যাটকের মনোরঞ্জন করিয়া থাকে। এ নগরে পূর্বাপেক্ষ মুসলমানের সংখ্যা অত্যন্ত বৃদ্ধি পাইয়াছে। হাইদ্রাবাদের জুম্মা মসজিদ দেখিয়া আমরা বিশেষ আনন্দিত হইয়াছিলাম। এই মসজিদটী ভারত বিখ্যাত। ইহা মক্কার মসজিদের অনুকরণে নিৰ্ম্মিত। এই নগরে মসজিদের সংখ্যা অত্যন্ত অধিক। নিজামের প্রাসাদ, রেসিডেণ্ট DBBBD DDD LB BB DBDBBS DD SDBDBB DBDDDBDBD DB দর্শনীয়। নিজামের প্রাসাদটী আকারে অত্যন্ত বৃহৎ । আকারানুযায়ী ইহার কারুকাৰ্য্য মনোহারিণী নহে। জুম্মা মসজিদের চূড়ান্টী অত্যন্ত উচ্চ। এখানকার কলেজ-গৃহ চারমিনার নামে পরিচিত। এই ইমারত, চারিটীি প্ৰকাণ্ড খিলানের উপর দণ্ডায়মান, সহরের প্রধান প্রধান চারিটীি রাস্তা আসিয়া এস্থানে মিলিত হওয়ায় ইহার সৌষ্ঠব অত্যন্ত বৃদ্ধি পাইয়াছে। পূর্বে १° ९ ।। ሦ8 wo
