ভাষা বিজ্ঞান । >N) ৯ স্বত্র। যখন ই ঈ স্থানে এ, উ উ স্থানে ও, ঋ ঋ স্থানে আর হয় তখন তাহাদের গুণ হইল বলা যায় । ১• স্বত্র। যখন অ আ স্থানে আ ই ঈ এ ঐ স্থানে ঐ; উ উ ও ঔ স্থানে ঔ ঋ ঋ স্থানে আর হয় তখন তাহদের বৃদ্ধি হইল বলা যায়। ১১ স্থত্র। বাঙ্গালী ভাষায় ই, উ, ঋ ৪, ভিন্ন অন্ত স্বর ব্যঞ্জন বর্তুের সহিত মিলিত না হইলে শব্দের মধ্যে বা অন্তে ব্যবহৃত হয় না। কিন্তু বিদেশীয় ভাষার কোন শব্দ লিখিতে হইলে কেবল উচ্চারণ দৃষ্টি লিখিতে হইবে। তথায় এই নিয়ম দ্রষ্টব্য নাহ। ற_கம் ব্যঞ্জন বর্ণ। ১২ স্বত্র। যে সকল বর্ণ অাপনা হইতে স্পষ্ট উচ্চারিত হইতে পারে না, স্বর বর্ণের সাহায্যে উচ্চারিত হয় তাহারা ব্যঞ্জন বর্ণ ব্যঞ্জন বর্ণকে হলবর্ণ এবং হস বর্ণ ও বলা যায়। আলোচনা—সংস্কৃত ভাষার আদিম অবস্থায় হকার ব্যঞ্জম বর্ণের আদ্য অক্ষর ছিল এবং লকার কখন বা সকার অস্ত্য বর্ণ রূপে লিখিত হইত। তখন আদ্য এবং অন্ত্য বশের নাম ধরিয়া ব্যঞ্জন বর্ণকে হল বা হস বর্ণ বলা যাইত। সেই নাম এখন পৰ্য্যন্ত চলিতেছে । ১৩ সুত্র। হলবর্ণ সমুদায়ে ৩৬ টি যথা—ক খ গ ঘ ঙ চ ছ ङ द £3 में ठे ७ छ १ उ ५ ल ६ न * य ब उ भ श ब्र ल द श्रृं श म झ् ९ : " । ১৪ স্থত্র। হল বর্ণ মধ্যে দ ক গ ট ঠ ড ঢ প ব ভ ম ং ঃ এবং ? এই চতুর্দশটি বর্ণ স্বরের সাহায্য ব্যতীত কিছুমাত্র উচ্চারিত হইতে পারে না। অপর হল বর্ণগুলি স্বরের সাহায্য ব্যতীতও কতক উচ্চারিত হয় এবং সেই উচ্চারণের মাত্রা বৃদ্ধি করিয়া তাহাদিগকে প্লত করা যায়। তজ্জন্ত তাহাদিগকে অৰ্দ্ধ স্বর বলা যাইতে পারে । ১৫ স্বত্র। হল বর্ণের আদ্য পচিশটি বর্ণকে স্পর্শ বর্ণ বলে। স্পর্শ বর্ণের প্রথমাবধি পাঁচ পাঁচ বর্ণে এক এক বর্গ হয় । আদ্য বর্ণানুসারে তাহাদের
