হাপানী কালী । লেখক-ত্রযুক্ত ডাক্তার গিরীশ চন্দ্র বাগষ্ঠী । অৰণ্ড নানা কারণে স্থাপনী কাসী উপস্থিত হয়—নানা কারণে নানা প্রকার नैोस्रो अनिङ বৈধানিক পরিবর্তন ফলে শ্বাস কষ্ট, বা শ্বাস কছুতা উপস্থিত হয় সত্য, কিন্তু সাধারণতঃ আমরা স্থাপানী কাসী বলিলে বিশেষ এক প্রকৃতির শ্বাস কুম্ভত বুৰি, ইহাই - श्रब्रजी ভাষায় এজমা সংজ্ঞায় উল্লিখিত হয় । हेश কখন बाँ बांबूनलैौद्र ইাপানী,কখন ब बांबू নলীয় জাক্ষেপঞ্জ হাপানী নামেও উল্লিখিত হইয়া থাকে। তাঁহারই আলোচনা করা এই প্রবন্ধের উদেশু। অপর সকল শ্রেণী এই थबळकद्र बिरुद्रौडूठ विषब्र नएश् । এই শ্রেণীর এজমার বিষয় বহু কাল বাৰৎ চিকিৎসক সমাজে ৰিশেষ ভাবে জালোচিত হইয়া আসিতেছে। এমন কি তিন শত বৎসর পূৰ্ব্বেও এই শ্রেণীর ছাপকালীর ৰিষয় আলোচিত হইত। উক্ত সময়েই প্রসিদ্ধ ইংরাজ ডাক্তার willis মহাশয় ইহার নিদান তত্বের পার্থক্য নিরূপণ অভ চেষ্টা করিয়া গিয়াছেন। তৎপর इहेट्छनांना জনে নানা মত প্ৰকাশ করিয়া জালিতেছেন। এইরূপ মত পরিবর্তন জৰিয়ত ভাৰে চলিতে,ছ, তাহার কারণ এই .ைবর্তমান সময় পৰ্যন্ত আমরা উক্ত পীড়া গ্রায়োগ্য করিতে অক্ষম। ●झड कांद्रन f 额、 कहिर s अक्रम ह७ब्रांद्र छछहे आमब्र भtिब्रां★ कब्रिएड अक्रम ७ष९ टण्यछहे অবিচ্ছেদে ইহার আলোচনা হওয়া আবশুক । এদেশে এই পীড়াগ্রস্ত লোকের সংখ্যাও निडांख्ठ श्रब्र नcझ् ? ७ई छछई ट्रेझ विश्वंश ভাৰে আলোচিত হওয়া বিশেষ কর্তব্য। পাঠক মহাশয়েরা সকলেই এই পীড়া সম্বন্ধে অল্প বিস্তর অবগত আছেন । তৎসহ বর্ণিত প্রবন্ধের বিষয় আলোচনা করিবেন বলিয়া আশা করিতে পারি। ইতিবৃত্ত সম্বন্ধে আলোচনা করিলে দেখিতে পাই বেঃ পূৰ্ব্বে বক্ষ গহ্বরের অনেক পীড়ার সহিতই স্থাপানী কাসীর গোলমাল করা হইত। সপ্তদশ খৃষ্টাব্দের প্রথম ভাগে Dr. Willis মহাশয় এজমাকে ফুসফুসের আক্ষেপঞ্জ পীড়া বলিয়া উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। ১৬৯৮ খৃষ্টাব্দে ডাক্তার ফ্লোরীর মহাশয় ইহাকে বায়ু নলীর -ৈশিক স্বত্রের এবং বায়ু কোষের সঙ্কোচনের ফল বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন, এবং ইহাও উল্লেখ করিয়াছেন যে, উক্ত সঙ্কোচনের সহিত স্নায়ু হুত্রের বিশেষ সম্বন্ধ আছে । এই স্নায়ুর কাৰ্য্য জন্ত ধমনীর সঙ্কোচন হয় । তাছার ফলে ধমনী স্পন্দন ক্ষণবিলুপ্ত প্রকৃতি ধারণ করে। এবং হস্ত পদ অপেক্ষাকৃত শীতল হয়। এই সময় হইতেই এজমা স্নায়ৰীয় আক্ষেপ প্রকৃতির পীড়া মধ্যে পরিগণিত হইয়া আসিগাছে এবং প্রসিদ্ধ ডাক্তার Cul in মহাশয় ॥৭৭ oיו ו १६ाच डेङ মতের সমর্থন कद्वित्रा ਆਿ।
