পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৩২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

च्यांशकै, ه۰ هد ইণ্ডিকামুরিয়া । ←Ꮌ☾ অতি সহজ পরীক্ষা এবং আওলালেরএর Ring test করিবার সময়েই ইহা করা যায় । २ । ७कछि cछेछ }िद्धेष s० cc. (श्रांप्लाई ড্ৰাম ) মূত্রে এক ফোটা ক্লোরেট অব পটাশ जब ( २ %) निब्रl, e cc. (७क फुभ २० भिनिभ) cङ्गब्रफ्ब्रभ ७ष९ श्रांफ़ाश् छुमि বিশুদ্ধ হাইড্রোক্লোরিক এসিড, দিয়া ঝাকাইলে সৰ্ব্বনিম্নস্থ অংশ নীল আভা ধারণ করে এবং মূত্রে যত অধিক পরিমাণ ইণ্ডিকান থাকে, ততই ঘোর নীল আভি ধারণ করে । ইণ্ডিকান অস্ত্রস্থ পচনোৎপত্তির | পরিচায়ক কিনা ? দুগ্ধপোষ্য শিশু, বালক, নিরামিষ এবং স্বরামিষ ভোজীদিগের মূত্রে ইণ্ডিকান পাওয়া যায় না । কিন্তু সুস্থ মিশ্র খাদ্য (mixed dict) ভোজীদিগের মূত্রে ৫ হইতে ২০ মিলি গ্রাম পৰ্য্যস্ত ইণ্ডিকান পাওয়া যায় এবং ইহাতে কোনই ক্ষতি হয় না । অতিরিক্ত এবং বহুদিন স্থায়ী ইণ্ডিকামুরিয়া অন্ত্রস্থ পচনোৎপত্তির পরিচায়ক বটে। কিন্তু স্বল্প ইণ্ডিকান কিম্বা তাঁহার অভাব হইলেই উক্ত পচন স্বল্প বা হইতেছে না, এরূপ মনে করা উচিত নহে । টি প্টোফেনযুক্ত খাদ্য অন্ত্রের মধ্যে পচিলে ইণ্ডোল প্রস্তুত হয় । কিন্তু অধিকাংশ প্রাটডে এই টপ্টোফেন অপেক্ষ টাইরোসিন বেশী আছে এবং বাক্টেরিয়া সকল টাইরোসিনকে ভাঙ্গিয়া ফেনোল, ক্রিসোল প্রভৃতি দ্রব্য প্রস্তুত করে। এই সকল দ্রব্য পরিমাণ করিবার যদি কোন সহজ উপায় থাকিত, তাহা হইলে অন্ত্রস্থ পচনের ৰিষয় আমরা অধিক জানিতে পারি" | তাম। আমরা পূৰ্ব্বে দেখিয়াছি যে, টিপ্টিক পরিপাক দ্বারা টি প্টোফেন মুক্ত না হইলে ইণ্ডোল প্রস্তুত হয়না । অতএব প্যানক্রিয়াসের ক্রিয়াবৈলক্ষণ্য হইলে অগুলালার পচন সত্বেও আমরা মূত্রে কম ইণ্ডিকান পাই । এই সমস্ত বিষয় আলোচনা করিলে দেখা ধায় যে, ইণ্ডিকাকুরিয়া অওলালায় পচনোৎপত্তির পরিচায়ক বটে। কিন্তু ইণ্ডিকানের অভাবে আমাদিগের অন্ত্রিক পচনোৎপত্তির অস্তিত্ব অস্বীকার করা উচিত न८श् । ইণ্ডিকালুরিয়া পাকস্থলী ও অন্ত্রিীয় বিষাক্ততার পরিচায়ক কিনা ? এই বিষয় আলোচনা করিবার পূৰ্ব্বে দেখা যাউক —ইণ্ডোল নিজে বিষাক্ত কিনা ? ইণ্ডোল শরীর মধ্যে প্রবেশ করাইয়া দিলে বড় বিশেষ কোন ক্ষতি হয় না । আৰার অতি সামান্ত ইগুলই অস্ত্রস্থ প্লৈয়িক ৰিল্লির পথে প্রবেশ করিতে পারে । আবার এই সামান্ত ইণ্ডোল মধ্যে অধিকাংশই নির্দোষ সালফেট, মাইকোজোনেট এবং অন্তান্ত পদার্থে পরিবর্তিত হইয়া প্রস্রাবের সহিত নির্গত হয় । অতএৰ ইণ্ডোল কর্তৃক ৰিষাক্ততা বলিলে চলিবে না । তবে মূত্রে অধিক পরিমাণে এবং বহু দিবস'বধি ইণ্ডিকান পাইলে বুঝিতে হইবে যে, অন্ত্রের মধ্যে পচনোৎপাদক জীবাণু সকল সম্যক রূপে পরিপুষ্ট হইতেছে এবং ইণ্ডোল, স্ক্যাটোল, ক্রিসোল, ফেনোল ব্যতীত অনেক প্রকার বিষাক্ত পদার্থের স্বষ্টি করিতেছে । এই গুলি শরীরের পক্ষে ৰিশষ হানিকর ।