আগষ্ট, ১৯০৯ ] বিবিধতত্ত্ব । ৩১৫ পদার্থ চুর্ণ করার কার্য্য করে, তাহাদের কখন কখন উক্ত পদার্থের অতি স্বক্ষ চূর্ণ চক্ষু মধ্যে প্রবেশ করে । কিন্তু পদার্থ অতি সামান্ত হওয়ায় তৎকালে তাহা দেখিতে পাওয়া যায় না । কিছু পরে চক্ষু হইতে | জল পড়িতে আরম্ভ করে, বেদন হয় এবং সামান্ত একটু লাল হয়। বিশেষ যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা করিলে দেখা যায় যে, কবিয়ায় একটু সামান্ত ক্ষত হইয়াছে বা উক্ত পদার্থের স্বক্ষ অংশ দ্বারা আঁচড় লাগিয়াছে বা কাটিয়া গিয়াছে । এইরূপ অবস্থায় প্রথম কোন চিকিৎসা হয় না । পরে কর্ণিয়ার ক্ষত সুস্পষ্ট, হাইপোপিওন হইলে তখন সকল অধস্থা বুঝিতে পারা যায়। প্রথম অবস্থায় ভ্রম হওয়ার জন্তই এইরূপ হয় । বিশেষতঃ এইরূপ শ্রেণীর লোক অত্যন্ত দরিদ্র, রক্তহীন এবং পোষণহীন । সুতরাং প্রথম অবস্থায় ভাল চিকিৎসার অাশা করা যাইতে পারে না । এই সামান্ত আঘাতের প্রথমে বিশেষ কোনই চিকিৎসা হয় না। সাধারণ একটু বোরাসিক লোশন এবং বেদন নিবারণ জন্ত তৎসঙ্গে একটু কোকেন দেওয়া হয় । । সমাগম হইতে থাকে। এবং মনে করা হয় যে, ইহাতেই এই সামান্ত ক্ষত আরোগ্য হইয়া যাইবে ; কিন্তু কাৰ্য্যতঃ তাহা হয় না এবং এই জন্য অনেক গরীব লোকের চক্ষু এককালীন নষ্ট হইয়া যায় । উক্ত সামান্য ক্ষতে পচনোৎপাদক রোগজীবাণু সংক্রমিত হওয়ায় প্রদাহ উপস্থিত झग्न । उञ्जमा क्रयू मठे श्ब्र । उञ्जना येद्भ* সামান্য ক্ষতেরও বিশেষ যত্বের সহিত চিকিৎসা আবশ্যক। রোগী দরিদ্র হইলে তাহার পক্ষে হস্পিটালই উপযুক্ত চিকিৎসার স্থল। নতুবা বাড়ীতে রাখিয়া চিকিৎসা করিলে যদি চক্ষু নষ্ট হয় তবে সমস্ত দোষ চিকিৎসকের স্কন্ধেই অপিত হইয়া থাকে । এইরূপ রোগীর পক্ষে সতর্কতার সহিত পচননিবারক চিকিৎসা প্রণালী, পোষক পথ্য এবং গান্ত সুস্থির অবস্থান আবশুক এই রোগীকে চিকিৎসক এক শিশি কোকেন বোরাসিক লোসন দিয়া বিদায় করিলে রোগী বাড়ীতে যাইয়া সেই ঔষধ চক্ষে প্রয়োগ করে সত্য ; কিন্তু অপরিস্কার, হস্ত এবং অপরিস্কার বস্ত্র চক্ষে স্পর্শ করাইতে বিরতঃ হয় না । পরস্তু শাস্ত স্বস্থির অবস্থা এবং উপযুক্ত পোষক পথ্যও প্রাপ্ত হয় না । তজ্জন্য সামান্য ঘটনা গুরুতর হইয়া উঠে। তখন দোষ হয় চিকিৎসকের এবং প্রচার করে যে, ভাল ঔষধ দেয় নাই, তজ্জন্য তাহার চক্ষু নষ্ট হইল। এইরূপ না হইতে পারে তজ্জন্য চিকিৎসকের পূর্ব হইতেই সাবধান ३७म्न ठाोदधुक । এই সামান্য ক্ষতযুক্ত চক্ষের মধ্যে সংক্রমণ দোষ পশিলে প্রথমে কৰ্ণিয়া সামান্য অস্বচ্ছ হয়, বিস্তর শ্বেত কণিকার তাহারা আগন্তুক রোগ-জীবাণু বিনষ্ট করিতে চেষ্টা করে, তাহার ফলে শোণিত কণা এবং রোগ-জীবাণু বিনষ্ট হয় । এই সমস্ত যে স্থানে সঞ্চিত হয়, সেই স্থানে অতি ক্ষুদ্র একটা ফোটকের উৎপত্তি, হয়। আরো অনেক রোগ-জীবাণু সমাগত হয়। কণিয়ার সেই স্থান দেখিতে ঈষৎ नैौडांउद4 वृहे श्छ । ७हे नमउ शब्रिवर्डन অতি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাইতে থাকে । পরে যে কেবল উপরেই একটা অতি ক্ষুদ্র