পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- -

• ቕ ' - - - н ч" 's । शांता न। ५११ পক্ষান্তরে হাইণ্ড ক্লোরিক এসিড আধিক্যের লক্ষণও অনেক রোগীতে প্রকাশ *ोंञ्च न । डिनेि मcन क८व्रन, हेह श्रजस्छव नम्र যে, উপরোক্ত সম্বন্ধ পাকস্থলীর মিউকাষের পরিমাণের পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে ও যেরূপ সাধারণতঃ বিবেচনা করা যায়, স্নায়ুর উপরে সম্পূর্ণ নির্ভর করে না। তিনি সিল ভার নাইট্রেট সলিউসনের দ্বারা পাকস্থলী ধৌত করিলে প্রায় རྩའི་ཐ་ཤi༢ ঐ অমাধিক্যের লক্ষণ সমূহের আরোগ্য লাভের উপর বিশেষ . মূল্য স্থাপন করেন । সিলভার নাইট্রেট মিউ কাষ, গ্রস্থির বিশেষ উত্তেজক এবং তিনি বিশ্বাস করেন, ইহা অসম্ভব নয় যে, এই আরোগ্য, মিউকাষ, গ্রস্থিসকল সিলভার নাইট্রেট, দ্বারা উত্তেজিত হইয়া, মিউকাষ উৎপাদনের উপর নির্ভর করে । এমন কি তিনি মনে করেন যে, পাকস্থলীর ক্ষতের উৎপাদনের সহিত মিউকাষের স্বাভাবিক পরিমাণের অভাবের বিশেষ সম্বন্ধ আছে ; পাকস্থলীর মিউকাষের স্বাভাবিক আবরণের অভাব হেতু নানা প্রকার প্রাক্কতিক, রাসায়নিক ইত্যাদি পদার্থ সমূহ ঝিল্লির উপরের অংশ আক্রমণ করিতে প্রচুর হইলেও অসংখ্য জান্তৰ পদার্থ সমূহ প্রবেশাস্তে পাকস্থলীতে ক্ষত উৎপাদন করিতেও কৃতকাৰ্য্য হইতে পারে । তিনি বিবেচনা করেন যে, পাকস্থলীর ক্ষতের চিকিৎসায় সিল তার নাইট্রেটের উপকারীতাই বিল্লির ব্যারামে शांकन्हणैौब्र o প্রকাশক । উপরীক্ত বিষয়ে আরও আলোচনা হওয়া বিশেষ দরকার, কেননা ইহা কেবল जहबनिक मांज । जायब्रा अटनएकहे बिखेकांव মিউকাষের প্রয়োজনিতার মেমৃত্রেণের ব্যারামের ফলে মিউকাষের অধিক ক্ষরণকে একটা অসুবিধা জনক ব্যাপার বলিয়া মনে করি। কিন্তু ইহা যে আরোগ্য লাভের জন্ত স্বভাবের একটী চেষ্টা মাত্র । তাহাই বিবেচনা করা দ্যায়সঙ্গত । পাকস্থলীর উপর আঘাতজনিত ব্যাপ্লাম ব্যতীত আমরা পাকস্থলীর অন্যান্য প্রায় সমস্ত ব্যারামই বর্ণনা করিলাম। এই সমস্ত ব্যারাম নির্ণয় করা যে কি দুরুহ ব্যাপার তাহ সহজেই অনুমান করিতে পারা যায়। অনেক সময় পাকস্থলীর চতুস্পার্থের ব্যারাম হইতে পাকস্থলীর নিজের ব্যারাম নির্ণয় করা এতই কঠিন যে, অনেকে সময়ে ইহা সম্ভব না বলিয়াই মনে করেন । কিন্তু পাকস্থলীর ব্যারাম নির্ণয়ের পরীক্ষা প্রণালী সকল একে একে অনুষ্ঠান করিলে আশা করা যায় যে, অনেক সময়েই পাকস্থলীর ব্যারাম নির্ণয় করা যাইতে পারে। আজ কাল অস্ত্রচিকিৎসার দিনে চিকিৎসক মাত্রেই অস্ত্রচিকিৎসার উপরে আশাতীত আশা করেন, কেন না অনেকে মনে করেন যে, যখন যাহা ঔষধীয় চিকিৎসায় কখনও আরাম হওয়ার আশা করা যায় নাই তাহাও এখন যখন অস্ত্রচিকিৎসায় আরাম . হইতে দেখা যায় তখন অস্ত্রচিকিৎসায় ঔষধীয় চিকিৎসার রোগীকেও আরাম করা সম্ভবপর হইতে পারে। ইহা অবশুই স্বীকার্য্য ষে অনেক ব্যারাম আছে যাহার উভয় প্রকারে । চিকিৎসাই দরকার। কিন্তু ঔষধীয় চিকিৎসার সময় না দিয়া একেবারেই অস্ত্রচিকিৎসা করা: অনেক সময়েই স্কায়সঙ্গত কিনা তাছাই বিবেচ্য। পাকস্থলীর প্রায় সকল ৰারামেই शूर्ति खैबर्दौब्र फ़िकि९ग इ७ब्रां नद्रकांद्र ? कषांइ रे