পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (চতুর্দশ খণ্ড).pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

بابہ ভিষকৃ-দৰ্পণ । 8 ه هلا , كitsة ] श्ब्र खेइ ८कन अडिएक श्रज दनैौञ्च biurate saltএ পরিবর্তন হইয়া দেহের তত্ত্ব বিধানের (tissue) মধ্যে জমা হইয়া ইহার ক্রিয়! কলাপ প্রকাশ করে । 矚 স্বতরাং দেখা যাইতেছে যে রক্তে অপরিমিত ইয়ুরিক এসিড থাকিলেই ? তাহ বহির্গত হইতে পারে না এবং তাহ দেহতত্ত্বতে জমা হইলে, লোকে উক্ত রোগাক্রাস্ত হয় । ডাক্তার গ্যারড সাহেব অনেক পরীক্ষার পর দেখিয়াছেন যে, গাউট রোগাক্রান্ত রোগীর রক্ত অম্লাক্ত করিবার পর যদি ঐ রক্তে একটী স্বত্র ভিজাইয়া রাখা যায়, এমত কি তাহাতেও ইয়ুরিক এসিড জমা হইতে দেখা গিয়াছে । ইয়ুরেট সল্ট উক্ত রোগাক্রান্ত রোগীর রক্তে নিশ্চিতরূপে একটী দ্রবণীয় Quadriurate NaH(C. Ha M.O.2)H2(C. Ha N.Os), সল্টরূপে বর্তমান থাকে, যাহা হয় একটা fossi fosse wint-f(Stable Compound) এবং যদ্যপি এই Quadriurate Salt offlá হইতে নির্গমনের কোনরূপ বাধা পায়, তাহ হইলে ইহা কোন দ্রবণীয় সোডিয়ম সন্টের ( খুব সম্ভবতর সোডিয়ম কাৰ্ব্বনেট, সলটের ) সহিত মিশ্রিত হষ্টয়া এক স্বল্প দ্রবণীয় বিশচল সোডিয়ম বাইয়রেট সন্টে NaH (C9 He N4 O4) भब्रिगड श्छन्ना डॉश ओखड़े नाना #ffital of , of cartilage s fibrous tissueতে জমা হয় এবং তথা হইতে শীঘ্র ৰহির্গত হইতে পারে না, সুতরাং উক্ত সোডিয়ম সলট যাহাতে ঐ সকল স্থানে জমা হইতে ন পারে সে বিষয়ে বিশেষ লক্ষ্য রাখা উচিত । ইয়রিক এসিড শরীর মধ্যে কিরূপে অপরিমিত উৎপন্ন ও জমা হয়। (s) गिब्रभिडक्र८° उ९ोनिङ हेच्न,ब्रिक এসিডেন্ন অসম্পূর্ণ নির্গমন । (২) শরীরের নিয়মিতরূপ নির্গমন শক্তি দ্বারা অপৰ্য্যাপ্ত উৎপাদিত ইয়ুরিক এসিডের বহির্গমন না হওয়া । (৩) কোন গতিকে শরীর মধ্যে ইয়ুব্লিক এসিড ধ্বংশের হ্রাস হওয়া । (৭) অধিক পরিমাণে ইয়ু,রিক এসিড খাদ্যের সহিত বা অন্ত কোন গতিকে বাহির হইতে শরীর মধ্যে প্রবেশ করিলে এবং তাঙ্ক নির্গত করিয়া দিবার জন্ত শরীরের সাধারণ শক্তির বহিভূত হইলে । সাধারণতঃ অনেকে (১) ও (৪) এই ছুটী বিষয়ের কথা বর্ণনা করিয়া থাকেন । ইহা দেখা গিয়াছে যে, রোগী এই পীড়ায় প্রবল বা নুতন আক্রান্ত হইলে প্রথম কয়েক দিবস ইয়ুরিক এসিড তাহার শরীর হইতে নিয়মিতরূপে ও নির্গত হয় না, কিন্তু এই ক্রিয় অধিক কাল স্থায়ী হয় না । দ্বিতীয় কল্পনা এই যে এই রোগ কোন বিশেষ রোগ-জীবাণু হইতে উৎপন্ন হয় । শরীর মধ্যে কোন গতিকে উক্ত রোগের নির্দিষ্ট রোগ-জীবাণু প্রবেশ করিয়া ইহার বিষময় ফল উৎপাদন করে । এই কল্পনার মতাবলম্বী হইয়। অনেক ইংরাজ, জাপান এবং ফরাসী গ্রন্থকারের ও চিকিৎসকের বলিয়াছেন এই জীবাণু শরীরমধ্যে প্রবেশ করিয়া যে বিষ তথায় উৎপন্ন করে, সেই বিষ যকৃতের ও অন্ত্রের ক্রিয়ার বৈলক্ষণ্য ঘটাইয়া উক্ত পীড়ার মূল কারণ স্বরূপ হয় } এই পীড়া সকল অবস্থার লোক অপেক্ষ