মে, ১৯০৪ ] হইলে চুর্ণ রূপে প্রয়োগ করা উচিত । দ্রবরূপে প্রয়োগ অপেক্ষ এইরূপে প্রয়োগ করিলে অপেক্ষাকৃত বিলম্বে ক্রিয়া প্রকাশ হয়, কেবল ম্যালেরিয়া জ্বরে কেন, প্রায় সকল জরেই পাকস্থলীর হাইড়ে,াক্লোরিক এসিড স্রাবের পরিমাণ হ্রাস হয়, এই অবস্থায় কুইনাইন বটিকারূপে প্রয়োগ করিলে তাহ শীঘ্র দ্রব হইয়া শোষিত হইতে পারে না, সুতরাং সহজে তাছার ক্রিয়াও হয় না । সাধারণতঃ সালফেট অফ কুইনাইন অধিক প্রয়োজিত হইয়া থাকে । কিন্তু হাই - ড্রোক্লোরেট এবং বাইহাইড্রোক্লোরেট অফ কুইনাইন প্রয়োগ করার কয়েকটা গুবিধা আছে । হাইডে ক্লোরেট অফ কুইনাইনে কুইনাইনের পরিমাণ শতকরা ৮১৮ অংশ বৰ্ত্তমান থাকে এবং নিজ গুরুত্বের ৪০ গুণ জলে দ্রব হয় । বাইহাইড্রোক্লোরেট অফ কুইনাইনে শতকরা ৭২ অংশ কুইনাইন বৰ্ত্তমান থাকে এবং নিজ গুরুত্বের সম পরিমাণ জলে দ ব হয়। কিন্তু সালফেট অফ কুইনাইনে শতকরা ৭৩ ৫ অংশ কুইনাইন বর্তমান থাকে এবং নিজ গুরুত্বের ৮০০ গুণ জলে দ্রব হয় । । অর্থাৎ এক গ্রেণ সালফেট অফ কুইনাইন জলে দ্রব করিতে হইলে প্রায় দুই আউন্স দেড় ড্যাম জল ন হইলে তাহা দ্রব হয় না অথচ বাইহাইড্রোক্লোরেট অফ কুইনাইন এক গ্রেণ এক গ্ৰেণ জলেই দ্রব হয় । পরস্তু আমার বিশ্বাস এই যে, আমরা বাজারের যে সালফেট অফ কুইনাইন ক্রয় করিতে পাঠ, তাহাতে শতকরা ৭৩-e অংশ অপেক্ষাও অল্প পরিমাণ কুইনাইন বর্তমান থাকে । এবং উক্ত কুইনাইনে উপযুক্ত পরিমাণ ডাইলুট সালফিউরিক এসিড প্রয়োগ করিলে অধিকাংশ সালফেট অফ কুইনাইন দ্রব হওয়ার পর কতিপয় উজ্জল প্ৰফটিক বৎ দানা অল্পকালের জন্য অদ্রবণীয় অবস্থায় দেখিতে পাই, তাহ! সালফেট श्रय, कूहेमाहेन नप्श् । - श्रथएाठिंक थ८ब्रां★ां छछ हेडेब्रिग्न जरु বাইহাইডোক্লোরেট এবং হাইড্রোক্লোরেট অফ বিবিধ তত্ব। ' >సా(t কুইনাইন প্রশস্ত । অভাব পক্ষে সালফেট অফ কুইনাইন তাহার অর্জ পরিমাণ টারটারিক এসিড দ্বারা দ্রব করিয়া প্রয়োগ করিতে হয় । , অধত্ত্বাচিক প্রণালীতে প্রয়োগ জন্ত শতকরা ৭৩ অংশ বিশিষ্ট কুইনাইন সলটের ১০-১৫ গ্রেণ পূর্ণ মাত্রা বিবেচনা করিতে হইবে । তবে মারাত্মক ম্যালেরিয়া জরে সমস্ত দিনে ৬০ গ্রেণ পরিমাণ কয়েক মাত্রায় বিভাগ করিয়া প্রয়োগ করিতে হয় । কৃচ্ছসাধ্য ম্যালেরিয়া জরে যত শীঘ্র সম্ভব কুইনাইন প্রয়োগ করা উচিত। শীঘ্ৰ কাৰ্য্য হওয়ার জন্ত অধত্বাচিক প্রণালীতে প্রয়োগ । করা অবশু কৰ্ত্তব্য । ম্যালেরিয়া জরে কুইনাইনের পরিবর্তে অপর কোন ঔষধ প্রয়োগ করা যাইতে পারে কি না ? এই প্রশ্নের উত্তরে ডাক্তার কিনিকাট মহাশয় বলেন—একজরী অবস্থায় কুইনাইনের পরিবর্তে অপর কোন ঔষধ প্রয়োগ করিতে হইলে আসেনিক প্রয়োগ করা উচিত ; অপর ঔষধের মধ্যে মিথিলিন র, । প্রস্রাবে মিথিলিন ব্ল,রবর্ণ প্রাপ্ত না হওয়া পর্বত্ত ২-৩ গ্রেণ মাত্রায় প্রয়োগ করিতে হয় । আমেরিকা এবং জাৰ্ম্মাণীর ডাক্তারগণ এই ঔষধ প্রয়োগ করেন । এই ঔষধের ম্যালেরিয়া রোগজীবাণুনাশক-শক্তি আছে সত্য কিন্তু এই ঔষধের ক্রিয়া কুইনাইনের সহিত তুলনায় অনিশ্চিত, অল্প এবং বিলম্বে প্রকাশ পায় । পরস্তু ইহা অতৃপ্তিকর ঔষধ । ফেনোকোল হাইড়ে ক্লোরেট ১০ গ্ৰেণ মাত্রায় জর আইসার ৫, ৩ এবং ২ ঘণ্টা পূৰ্ব্বে সেবন করাইলে পযর্ণায় নিবারণ হইতে পারে সত্য, কিন্তু যে স্থলে কুইনাইন সহ না হয় সেই স্থল ব্যতীত অপর কোন স্থলে প্রয়োগ বিধেয় নহে । কুইনাইনের পরিবর্তে অপর ৰে সমস্ত । ঔষধ প্রয়োগ করার ব্যবস্থা দেওয়া হয়, । সেই সমস্ত ঔষধ কুইনাইনের অনুরূপ কাৰ্য্য করে কি না, তাহা বিশেষ সন্দেহের বিষয় । । পরিশেষে তিনি বলিয়াছেন যে, টুপযুক্ত
