*○ a ভিত্রক-দৰ্পণ । [ ডিসেম্বর, ১৮৯১ سبسب مسخبسبسسمبے করিলাম। এতদ্বারা রোগী ক্রমশঃ উপশম । আমি তাহাকে ৩০ গ্রেপ সাল ফোন্যাল প্রাপ্ত হয়েন। রোগী এণ্টিপাষ্টরিন চিকিং | দিলাম। রাত্রে ১০ টার সময় সেবন করিয়া সায় এত সস্তুষ্ট হইলেন যে, আমাদেব না বলা সত্ত্বেও তিনি ক্রমান্বয়ে ২১ দিন পর্য। স্তু এণ্টিপাইরিন ব্যবহার করেন, কিন্তু কোন অ সুখকর লক্ষণ উৎপাদন করে নাই । লোগী যখন প্রায় আরোগ্য লাভ করিয়া ত্যাসিয়াছেন এমত সময় একরাত্রে লিম প্রম দি বশত: রোগীর বন্ধগণ এণ্টিপাইরিন না দিয়া সাল ফোনাল সেবন করাষ্টয় দিলে পুনরায় পূৰ্ব্ববৎ লক্ষণসকল উৎপন্ন হয় । এইরূপ লম পুনরায় সংঘটন না হয় বলিয়া এণ্টিপাইরিন একেবারে বন্ধ করিয়া দিয়া কেবল ব্রোমাইড , মিকৃশার দেওয়ায় রোগী সম্পূর্ণ আরোগ) লাভ করিলেন । নিউরালজিয়ারোগে সালফোম্যাল—রোগী, মারওয়ারী ; পুবষ সপৰ্য্যায় অকৃসিপিটাল নিউরাল জিয়া রোগগ্রস্ত ; নিদ্রা নাই ; বোগর অহিফেন সেবনে অভ্যাস আছে । আমি দুষ্টটি সালফোন্যাল লজেঞ্জ ( প্রত্যেকে ১৬ .গ্ৰণ ) দিলাম । লজেঞ্জ একটী রাত্রি ১০টার সময়, আর একটী পরদিন বেলা ১টার সময় সেবন করিয়া রোগী বাতুলবৎ হয়েন। পূর্ণমাত্রায় ব্রোমাইড ব্যবহারে রোগীর নিদ্র। शुझेळा । প্রাতঃকালে বলিলেন যে, কর্ণে ভে ভে । শব্দ হইতেছে । সায়াটাকা রোগে সাল ফোন্যাল— রোগী—অসওয়াল ; বয়স ২৫ বৎসর ; কলিকাত কটন ষ্ট্রীট বাসী ; সায়াটিক রোগ বশতঃ রাত্রে নিদ্রা না হওয়ায় আমার নিকট ভাগ নিয়া হয় এমত ঔষধ প্রার্থনা করায় আর অবনত করিতে পারলেন না ; আমি । I ار ১১টার সময় শয়ন করিতে যায় ; সমস্ত রাত্রে নিদ্র। হয় নাই,বরঞ্চ সমস্ত রাত্রি উন্মত্ত ভাবে অতিবাহিত করে । প্রাতে রোগীকে নিদ্রাণু দেখিলাম কিন্তু সজ্ঞান । দিনে পুনরায় উক্ত ঔষধ ২ • গ্রেণ একমাত্রায় একবার সেবন করাষ্টলে রোগী পুনৰ্ব্বার পূর্ববৎ উন্ম ষ্ট্র হয় । পরদিন প্রাতে এই লক্ষণ সকল অস্তৰ্হিত হয় । হিষ্টিরিয়ায় সালফোন্যাল— রোগিনী—হিন্দু; বয়স ২২ বৎসর ; সময় সময় । চিকিৎসাধীন হিষ্টিরিক্ ফিট ( fit ) হইয়া থাকে ; আমার হয়েন । অন্যানা অনেক ঔষধ ব্যবস্থার পর একদিন আমি তাহাকে একমাত্রা সালফোনfাল রাত্রে সেবন করিতে দিষ্ট ; তাহাতে তাতার স্থনিদ্রা শুষ্টয়া ছিল । পপদিন প্রাতে রোগিণী স্বীয় সহোদরার প্রতি স্থির চক্ষে একদৃষ্টে চাহিয়া থাকেন কিন্তু কিছুই ন বলায় সহোদরা বিবেচনা করিলেন, ভগ্নীর হিষ্টিরিয়ার ফিট ( fit ) আরম্ভ হইতেছে, এজন্য তাহাকে চেতন করিবার জন্য তাহার বন্ধুদিগকে আহবান করিলেন । তাহারা সকলে তাহাকে বলপূৰ্ব্বক নাড়িলেন কিন্তু রোগিণী কথা বললেন না ; রোগিণীর কর্ণে পালক দ্বার। সুড় মুড়ি দিলেন, কিন্তু রোগিণী মাথ। নাড়িলেন না । এই “অনৈসর্গিক লক্ষণ দর্শনে ভয়গ্ৰস্ত হইয়া আমাকে ডাকিয়৷ লইয়। যান। নাড়ী দেখিবার জন্য রোগীণীর হস্ত উত্তোলন করিলাম,কিন্তু তিনি তাহ &
