এপ্রেল, ১৮৯২ ] ভূমিতে নামাইতে আদেশ করিৰেন ; রোগী অপরিক হইলে প। ধরিয়৷ নামাইয়া দিতে হইবে । এইরূপে পা উঠান নামান দশবার করিতে হইবে । পদ কত উচ্চে উঠাইতে হইবে তাহা চিকিৎসকের বিবেচনার উপর নির্ভর । ইহা নিশ্চয় যে, অধিক উচ্চে উঠাইলে রোগীর অত্যন্ত যন্ত্রণ হয় বটে, কিন্তু অপেক্ষাকৃত অনেক অল্প সময়ের মধ্যে রোগের প্রতিকার হয়। এই প্রথম ব্যারামের পর রোগীকে শুইয়া দুই হস্তে প। ধরিয়া উরু নোয়াইয়া জামু বক্ষ স্পশ করাইবার চেষ্টা করিতে হইবে । প্রথম প্রথম অত্যধিক বল প্রয়োগ অবিধি ; কারণ তাহাতে রোগীর অসহ যন্ত্রণ হয় ৪ রোগী চিকিৎসকের অধীনত্ব ত্যাগ করে । এই অনুগ্র প্যাসিব অঙ্গচালনায় নিম্ন শাখার পেশী সকল শিথিল থাকে, কিন্তু সারেটিক স্নায়ু লম্বীকৃত হয় ; ও এতদ্বারা শূলের উপশম হয় । অনন্তর উরু ও নিতম্ব প্রদেশের সমুদয় পেশীর উপর দশ মিনিট ক{ল তজ্জনী, মধ্যাঙ্গুলি ও তংপরাঙ্গুলি এই তিন অঙ্গলির অগ্রভাগ দ্বারা নীডিং ব্যবহারে পুরোক্ত বিবিধ প্রকার ম্যাসাজ মধ্যবৰ্ত্তা বিরাম সময়ে রোগীকে এরূপ ভাবে শুয়াইবে যে, তাহার পদদ্বয় বুলিয়া থাকে ; ইহাতে এতাবৎ নিশ্চল পেশী সকলে মৃদু টান পাইবে, এবং স্বায়ু সকল কতক পরি মাণে লম্বীকৃত হইয়া উত্তেজিত হইবে । এই প্রথম দিবসের চিকিৎসার শেষ । সচরাচর রাত্রে যন্ত্রণার সাতিশয় বৃদ্ধি পাইয়াও রোগীর জরভাব হয় কিন্তু কয়েক দিন অঙ্গমর্দন ও অঙ্গচালন । ○為む চিকিৎসার পরই যন্ত্রণ ও লক্ষণাদির উপশম । হইতে আরম্ভ হয়। এই সকল বিষয় রোগীকে জ্ঞাত করা আবশ্যক । ২য় দিবস । আজ রোগীকে প্রথম দিবসের ন্যায় সমুদয় প্রকরণ ব্যবস্থা করিবে ; তদ্ভিন্ন উরু অভ্যস্তর দিকে ও বহির্দিকে সঞ্চালন করিতে আদেশ করিবে। যদি রোগীর উদ্যম ব্যর্থ হয় তাহা হইলে চিকিৎসকের সাহায্যে এই প্রক্রিয়া সম্পাদিত হইবে । শায়িত অবস্থা অপেক্ষা দণ্ডায়মান অবস্থায় ইহা সহজে সাধিত হয় ; ও ইহা নিয়মিত দশবার মাত্র ব্যবস্থা করিবে । অতঃপর রোগীকে শায়িত করিয়া উগ্র ও অ সঙ্কোচন, আভ্যwরিক ও বাহ্য দিকে উরু সঞ্চালন বিধান করিবে । পরে, পুর্ণ দিবসের ন্যায় কিন্তু অপেক্ষাকৃত সবলে নীড়িং প্রয়োগ করিবে । তদন স্তর গভীরস্থিত পেশী সকল পর্য্যন্ত পিঞ্চিং ব্যবস্থেয় । ৩য় দিবস। দ্বিতীয় দিবসের ন্যায় চিকিৎসা ; “ধিকন্তু অঙ্গুলি দ্বারা নীডিং । আজি চিকিৎসার প্রকরণ সম্পূর্ণ বিভিন্ন । উচ্চ কাষ্ঠ ফলকের উপর সুস্থ পদ স্থাপন করিয়া উল্লম্ফন । ই হাতে । সুস্থ পদে ভর দিরা দেহ ভfর উত্তোলন করা যায় তখন সুস্থ অঙ্গই শরীরের সমুদয় ভার বহন করে ; আবার যখন সুস্থ পদ উত্তোলন হয় তখন রুগ্ন অঙ্গের পেশী সকলকে দেহভার রক্ষা করিতে হয় । এই ব্যায়ামে সচরাচর রোগীর কোন অবলম্বন আবশ্যক হয়। এতদ্ভিগ্ন, স্থল পেশী সকলে পূর্ব বর্ণিত প্রকারে অভিবাত প্রক্রিয় ৰ্যবস্থেয় । গ্র উরু 豪 তাজি 8४ ।।
