পাতা:ভুতের বেগার - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ba ভূতের বেগার। শারদ। তা যাহোক এখন কালীঘাটে পুজো দেবার কি ব্যবস্থা করলে ? আনন্দ। তাই করবো বলেই ত নিতাইকে ডাকতে পাঠিয়েছি। শারদ। আমি ত একটা টাকা মাথায় ঠেকিয়ে তুলে রেখেছি। আনন্দ । বটে । মনেই ছিলনা-টােকাটা দাও তো কতকগুলো ফ্ল্যাণ্ড আনিয়ে সিন্নি দিতে হবে । শারদা। ওকি পাগলের মতন কইছ। আনন্দ । দাওনা-শারো-আমার বচন ধার-এখন কালীর কাল গেছে। কালী ছেড়ে গৌর ভজ । শারদা । ছি ! ওসব কথা কয়োনা । আনন্দ । বেশ, এখন কাইব না।--তাই ত নিতেটা করলে কি ! সাহেবদের যে বড়দিনের সওগাদ পাঠাবো।--তা কি কি ग\s*नि कलgऊ श्tद-निcडों कदgeा कि ! ( নিতাইয়ের প্রবেশ । ) নিতাই। আজ্ঞে হুজুর । নিতাই কি বসে আছে-সকাল থেকে সারাটা সহর চবকি ঘুরছি।--পেরু মটনের জন্যে গেলুম হগসাহেবের বাজারে, চিংড়ির কঁকড়ার জন্যে গেলুম নতুনবাজারকমলার জন্যে গেলুম বেলেঘাটায়। আবাব পথে আসতে আসতে রসগোল্লার কথা মনে পড়ে গেল ! আবার ছুটে বাগবাজার যেতে হ’ল । সেখান থেকে এই আসছি ; আনন্দ । সব ঠিক ? নিতাই। আজ্ঞে সব ঠিক-বাড়ী থেকে নতুন ট্ৰে ক’রে সরপোষে মুড়ে একেবারে হুজুরের কাছে সাজিয়ে আনছি! হুজুর একবার চক্ষে দেখে আমার জীবন সার্থক করবেন। আসুন।